বুদ্ধিবৃত্তিক এতেকাফ ও জ্ঞানগত ভিত্তি

সৃষ্টির মধ্যে চিন্তা-ভাবনা করে স্রষ্টাকে উপলব্ধি করার বুদ্ধিবৃত্তিক এতেকাফ সর্বত্র সারাজীবন চলতে থাকে। অবিরাম চিন্তা প্রক্রিয়ায় মানসিক এতেকাফ করেছেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.), কিছু সাহাবায়ে কেরামের মধ্যেও ধ্যান করা প্রচলিত ছিল।

গভীর চিন্তা-চেতনায় মগ্ন থেকে নীরবে অধিকাংশ সময় কাটাতে, ধর্মের বিষয়ে ধ্যান করতে, সৃষ্টি সম্পর্কে চিন্তা করতে এবং চারপাশের বিশ্ব থেকে ধর্মীয় পাঠ শিখতে যথাসম্ভব আধ্যাত্মিক এতেকাফে নিযুক্ত হন আগ্রহী চিন্তকরা।

চিন্তার প্রক্রিয়া প্রজ্ঞা, জ্ঞান, মানসিক বিবর্তন, বিশ্বাস, গভীর অর্থের আবিষ্কার এর মতো উচ্চ গুণাবলীর জন্ম দেয়। বুদ্ধিবৃত্তিক এতেকাফ নিজেকে সব ধরনের বিভ্রান্তি থেকে রক্ষা করে, এই চিন্তা প্রক্রিয়া বিশ্বাসের গভীরতা বৃদ্ধি করে।

অতি শ্রেষ্ঠ কর্ম বুদ্ধিবৃত্তির বিশেষ গুণের কারণে মানুষ সৃষ্টির সেরা। বুদ্ধির প্রয়োগের প্রতি জোর তাগিদ দিয়েছে ইসলাম। যার চিন্তার সামর্থ্য যত বেশি সত্য-অসত্য, ন্যায়-অন্যায়ের উপলদ্ধিতেও সে তত বেশি সক্ষম।

ব্যক্তিস্বার্থের উর্দ্ধে উঠে সমাজ, রাষ্ট্র ও সমগ্র বিশ্বকে নিয়ে ভাবতে ও ত্যাগে উৎসাহিত করতে হলে বুদ্ধিবৃত্তি বা বুদ্ধিচর্চা অত্যাবশ্যকীয়। শান্তিপূর্ণ উপায়ে ও বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনা-লেখনির মাধ্যমে জনগণকে সুষ্ঠু-আদর্শ সমাজ ব্যবস্থার সন্ধান দাতারাই জাতির মূল চালিকাশক্তি।

বুদ্ধিবৃত্তিক কাজে জড়িতদের সর্বদা সম্মানের চোখে দেখে অভাবনীয় সম্মান প্রদান করেছে ইসলাম। খন্দকের যুদ্ধে সালমান ফারসির (রা.) পরামর্শ নিয়ে মদিনার চারপাশে পরিখা খনন করে মদিনার সুরক্ষার ব্যবস্থা করেছিলেন রাসূলুল্লাহ (সা.)।

জ্ঞানীদের যুদ্ধাবস্থায়ও সম্মান প্রদর্শন করেছে ইসলাম। রাসূলুল্লাহ (সা.) বিভিন্ন যুদ্ধে বন্দি বুদ্ধিবৃত্তির সঙ্গে জড়িত অমুসলিম জ্ঞানীদের মুক্তিপণ হিসেবে তারা কোনো মুসলমানকে অক্ষরজ্ঞান দান করলে মুক্তি দেওয়া হবে- এমন শর্ত নির্ধারণ করতেন।

জ্ঞানীদের জ্ঞানচর্চা প্রসঙ্গে এক হাদিসে বলা হয়েছে, ‘রাতের কিছু সময় জ্ঞানচর্চা করা সারারাতের নফল ইবাদতের চেয়ে উত্তম।’ একটি ধর্ম বা বিশুদ্ধ আদর্শের পতাকাবাহী বুদ্ধিজীবীরা একটি জাতির উন্নত ও সভ্যতর হওয়ার পেছনে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে।

ইসলাম জ্ঞানগত ও বুদ্ধিবৃত্তিক ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। ‘জ্ঞান’ (علم) শব্দটি কোরআনে মোট প্রায় ৭৮০ বার, ‘বুদ্ধিবৃত্তি’ (عقل) শব্দটি মোট ৪৮ বার ও ‘চিন্তা’ (فکر) শব্দটি মোট ১৮ বার ব্যবহৃত হয়েছে।

কোরআনের অনেক আয়াত বুদ্ধিবৃত্তিক অত্যন্ত সূক্ষ্ম যুক্তি ও গভীর জ্ঞানগত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত- যা অস্বীকার করা কারো পক্ষে সম্ভব নয়। বিভিন্ন দার্শনিক যুক্তিতে পরিপূর্ণ এসব আয়াতের দাবি কোনো চিন্তাবিদ খণ্ডন করতে পারেন নি।

হাদীসেও যুক্তি ও বুদ্ধিবৃত্তির প্রাধান্য রয়েছে। যৌক্তিকভাবে বুদ্ধিবৃত্তিক পন্থা অবলম্বনের নির্দেশ দেয় ইসলাম । মানুষের মনের-হৃদয়ের অনুভূতিকেই একমাত্র ভিত্তি ধরে জ্ঞানগত পন্থা অবলম্বনে সংশয়ের সৃষ্টি হয়, তবে বুদ্ধিবৃত্তিক স্পিরিটকে তথা যুক্তি-বুদ্ধিকে মেনে নিলে জ্ঞানগত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত সত্যকে বুঝা সহজ হয়।

ইসলামের দৃষ্টিতে বস্তুজগতেই সীমাবদ্ধ জ্ঞানগত আলোচনা যথার্থ নয়। ইন্দ্রিয়গ্রাহ্যতার বাইরের অস্তিত্বকে অস্বীকার করাও সমীচীন নয়। বুদ্ধিবৃত্তিক দৃষ্টি নিয়ে জগতকে-স্রষ্টাকে-সৃষ্টিকুলকে বা মহাশক্তির অস্তিত্বকে দেখাও বুদ্ধিবৃত্তির পরিপন্থী নয়।

সঠিক পথ প্রদর্শনের ক্ষেত্রে নিজের অস্তিত্বের ভেতর থেকে আসা বুদ্ধিবৃত্তিকে সঠিকভাবে প্রয়োগ করা ও নবী-রাসূলগণের মাধ্যমে আল্লাহর প্রেরিত সত্য পথের নিদর্শন পরস্পর পরিপূরক বলেই সরল-সঠিক পথ বেছে নিয়ে পূর্ণাঙ্গ সফলতা অর্জনে তা সহায়ক। মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের জন্যও মেধার বিকাশ, জ্ঞান-প্রজ্ঞা ও বিচারবুদ্ধি আবশ্যক।

‘আফালা তাকিলুন’ (তোমরা কি বুঝবে না?), ‘আফালা তুবসিরুন’ (তোমরা কি ভেবে দেখবে না?), ‘আফালা তাতাফাক্কারুন’ (তোমরা কি চিন্তাভাবনা করবে না?) ও ‘আফালা তাজাক্কারুন’ (তোমরা কি উপদেশ গ্রহণ করবে না?)—এভাবেই আল্লাহ জ্ঞান-বুদ্ধির কল্যাণকর ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করেছেন।

কোরআনে বুদ্ধিমান ও সূক্ষ্ম বিচারশক্তিসম্পন্ন মানুষের তথা অসাধারণ বিচক্ষণতা ও বুদ্ধিমত্তার প্রশংসা করা হয়েছে। নবী-রাসুলরাও বুদ্ধিমত্তা পছন্দ করতেন এবং নির্বুদ্ধিতাকে অপছন্দ করতেন ।

মানবীয় জ্ঞান-বুদ্ধি, বিবেক-বিবেচনা আল্লাহর সৃষ্টির রহস্য, ইসলামী শরিয়তের বিধি-বিধানের অন্তর্নিহিত কারণ তথা দ্বীন বুঝতে সহায়ক। বুদ্ধিবৃত্তিক এতেকাফ মানুষের ভেতর আল্লাহর আনুগত্য, তাঁর প্রতি আস্থা ও শাস্তির ভয় জাগ্রত করে। আল্লাহ প্রদত্ত মেধা বিচারবুদ্ধি ও বিচক্ষণতা কল্যাণের কাজে ব্যবহার না করে বুদ্ধিমত্তার অন্যায় ব্যবহার করা ইসলামে নিষিদ্ধ।

বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে অগ্রসরদের সূক্ষ্মদর্শিতা থাকে, প্রজ্ঞার সাথে সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা থাকে, অভিজ্ঞতা লাভের মাধ্যমে বিশ্বাসকে শক্তিশালী করেন এবং পূর্ববর্তীদের রীতিনীতি থেকে যাচাই-বাছাই করে কিছু গ্রহণের মাধ্যমেও উপকৃত হন। প্রকৃতিই বিবেকবুদ্ধিতে যিনি এগিয়ে যান তিনি স্রষ্টা ও সৃষ্টির রহস্য জানার ক্ষেত্রে এগিয়ে যান, পার্থিব জীবনের ত্রুটি-বিচ্যুতি খুঁজে বের করে আত্মশুদ্ধির পথে অগ্রসর হন এবং পৃথিবীর ভোগ-বিলাসে মত্ত হবার চেয়ে ত্যাগের পথেই আনন্দ খুঁজেন।

যার মেধা-জ্ঞান শাণিত হয় বা যার বিচক্ষণতা বৃদ্ধি পায় সে- বিভ্রান্তিকর মতবাদ ও অস্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি পরিহার করে, চিন্তা ও গবেষণা করে, বেশি খাওয়া অপছন্দ করে, বেশি কথা বলা অপছন্দ করে, বেশি ঘুমানো অপছন্দ করে, অল্প খাওয়া পছন্দ করে, অল্প ঘুমানো পছন্দ করে, অল্প কথা বলা পছন্দ করে, নিজের কাজের ভালো-মন্দ বিশ্লেষণ করে এবং মুহাসাবা বা আত্মসংশোধন-আত্মজিজ্ঞাসাকে গুরুত্ব দেয় ।

যারা চিন্তাভাবনা করে তাদের আত্মজিজ্ঞাসা দূরদৃষ্টি, বুদ্ধিমত্তা, যুক্তিগ্রহণ ও সত্যের সন্ধান লাভে সহায়ক। বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা শিক্ষিত ও সচেতন মানুষের ভেতর কৌতূহল বাড়ায়, বাস্তবতাকে স্পষ্ট করে, প্রকৃত স্বরূপ উন্মোচিত হয়। বুদ্ধির প্রয়োগের যথার্থ মূল্যায়নেই বুদ্ধিচর্চা আরো উৎসাহিত হয়; চিন্তাযুদ্ধের ময়দানে যা গুরুক্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

মুহাম্মদ আসাদ, মারিয়াম জামিলা, রজা জারুদি, মরিস বুকাইলি, মুরাদ হফম্যান, ইউসুফ ইসলামসহ বহু নওমুসলিম পশ্চিমা সভ্যতা-সংস্কৃতির অন্ধকার ও সমাজের ধ্বংসযাত্রা প্রকাশ করে দিয়েছেন। তাদের দীর্ঘ অধ্যয়ন, পর্যবেক্ষণ ও অভিজ্ঞতা অন্যদেরকেও বুদ্ধিবৃত্তিক অঙ্গনে চর্চায় উদ্বুদ্ধ করেছে, প্রভাবিত করেছে, অনুপ্রাণিত করেছে।

কোনো মতাদর্শিক আন্দোলনে বুদ্ধিবৃত্তিক জাগরণ হলে তার গ্রহণযোগ্যতা দিন দিন বাড়ে। বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পশ্চাদপদ থেকে সমালোচনার উত্তরে প্রজ্ঞাপূর্ণ উত্তর দেয়া যায় না, বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা যায় না, শান্তিপূর্ণ আলোচনা চালিয়ে যাওয়া যায় না, প্রজ্ঞাপূর্ণ পদ্ধতির সুফল পাওয়া যায় না, পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সহনশীলতাকে এগিয়ে নেয়া যায় না।

বুদ্ধিবৃত্তিক নানামুখী প্রচেষ্টার মাধ্যমে অন্যায়ের প্রতিবাদও করা যায়, প্রান্তিকতা বৃদ্ধিকেও ঠেকানো যায়। বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ আত্মমর্যাদা বাড়ায়, আত্মরক্ষার চিন্তা বাড়ায় ও দ্বিনের সঙ্গে সম্পর্ক দৃঢ় করে। বুদ্ধিবৃত্তিক, প্রজ্ঞাপূর্ণ ও সহনশীল পদ্ধতিতে কাজ করায় ইতিবাচক ফল পাওয়া যায়। বুদ্ধিবৃত্তির শ্রেয় কর্ম এমন শ্রেষ্ঠ নেয়ামত যে বিশেষ গুণ মানুষকে সম্মানিত করে।

চিন্তা লড়াই তথা বুদ্ধিবৃত্তিক লড়াইয়ে একধাপ পিছিয়ে থাকলে বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষেত্রে যারা এগিয়ে আছে তারাই মনস্তাত্ত্বিক আধিপত্য বিস্তারের মধ্য দিয়ে সম্মুখে অগ্রসর হবে! নিজেদের স্বার্থ হাসিল, পৃথিবীর সমুদয় সম্পদ নিজেদের দখলে আনা, মানুষদেরকে মানুষের গোলামীর শিকলে বন্দি করা, দরিদ্র্যদের রক্ত চোষা এবং দুনিয়ার সংকীর্ণতা থেকে উৎসারিত জুলুম-নির্যাতন-বঞ্চনাকে আইনগত ও নৈতিক বৈধতা দান- কখনোই মুসলমানদের বুদ্ধিবৃত্তিক লড়াইয়ের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য হতে পারে না।

বুদ্ধিভিত্তিক লড়াই বিজয়ের উত্তম পন্থা। চিন্তাযুদ্ধ হতে হবে প্রশস্ততার দিকে অভিমুখী করার জন্য। বুদ্ধিবৃত্তিক লড়াইয়ের মাকসাদ হতে হবে— পরিপূর্ণতার দিকে নিয়ে যাওয়া, স্রষ্টার প্রতিনিধিত্বের দায়িত্ব পালন; মানবতা, সহমর্মিতা, স্বাধীনতা, উদারতা ও বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠার মতো বিশ্বাসঘাতকতার মুখরোচক বুলি আওড়ানোকে গ্রহণযোগ্য করে তোলা নয়।

চিন্তা-ভাবনা, কৃষ্টি-কালচার, তাহজিব-তামাদ্দুন ও সভ্যতা-সংস্কৃতির ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য বুদ্ধিবৃত্তিক যুদ্ধকে যথেষ্ট কাজে লাগাতে হবে। বুদ্ধিবৃত্তিক সর্তকতা অবলম্বন না করলে নাস্তিক-কাফেরদের কার্যকলাপ ও সংস্কৃতি ধীরে ধীরে মুসলিমদের মাঝে প্রভাব বিস্তার করে থাকে। বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ করা কষ্টসাধ্য; তবে বুদ্ধিবৃত্তিক লড়াই অবশ্য কর্তব্য।

চিন্তা যুদ্ধের ফল দীর্ঘমেয়াদী। প্রতিপক্ষের বুদ্ধিবৃত্তিক লড়াইয়ের কৌশল জানার জন্যও বুদ্ধিবৃত্তিক অধ্যায়ন বাড়ানো দরকার। সমাজ উন্নতির লক্ষ্যে বুদ্ধিবৃত্তিক কৌশলকে গুরুত্বের সাথে গ্রহণ না করার মানেই হচ্ছে- শক্তি সঞ্চয় করাকে অপরিহার্য মনে না করা, কর্মতৎপরতার দিকে এগিয়ে না আসা।

তথ্যসূত্র 

বুদ্ধিবৃত্তি ও মেধা বিকাশে ইসলামের অনুপ্রেরণা, আতাউর রহমান খসরু, ৩১ জানুয়ারি ২০২০
মুসলিম বিশ্বে বুদ্ধিবৃত্তিক জাগরণের প্রয়োজনীয়তা, সাইয়েদ মুহাম্মদ ওয়াজেহ রশিদ নদভি (রহ.), ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০
‘বুদ্ধিবৃত্তিক লড়াই’ সময়ের দাবি, এনায়েতুল্লাহ ফাহাদ, ২৩ মে ২০২২
সমকালীন ইসলামপন্থীদের বুদ্ধিবৃত্তিক সংকট, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০

কেন আমি ইসলাম নিয়ে বুদ্ধিবৃত্তিক তর্কে এনগেইজ হই না, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক, ৫ মে ২০১৮
ইসলামী চিন্তার সংস্কার: বিচ্যুতি, প্রগতি, নাকি সময়ের দাবি? ইয়াসির ক্বাদী, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
এরদোয়ানের স্বল্পবসনা সমর্থক ও বঙ্গীয় ইসলামপন্থীদের প্রাসঙ্গিক ভাবনা-চিন্তা, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক, ২৬ জুন ২০১৮
বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসন, ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, ২৮ নভেম্বর ২০২০

মুসলমানদের বুদ্ধিবৃত্তিক দাসত্ব কি আরোপিত নাকি গৃহীত? প্রফেসর ড. ওয়ায়েল হাল্লাক, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
আব্বাসীয় শাসনামলে মুসলমানদের বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ : একটি পর্যালোচনা, মো. মাহমুদুল হাসান
খোলা চিঠি: হে যুবক- শেষ পর্ব; জিয়াউল হক, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০
ইসলামে বুদ্ধিবৃত্তি এবং বুদ্ধিবৃত্তির নামে দুর্বৃত্তি, ডা. ফিরোজ মাহবুব কামাল

আধ্যাত্মিক বিপ্লব কী ও কেন? ফিরোজ মাহবুব কামাল, ২৩ জুলাই ২০১৯
একজন ইসলামপন্থী হয়েও কেন এবং কোন অর্থে আমি সেক্যুলারিজমকে সমর্থন করি, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০
আত-তাহরির ওয়াত-তানভির, ইবনে আশুরা

কুওয়াতুল কুলুব ফি মুআমালাতিল মাহবুব, পৃষ্ঠা ১৭৫
আল আকলু ওয়া ফাহমুল কোরআন, পৃষ্ঠা ১৮১
তারিখু মদিনায় দামেস্ক : ৪২/৫১৫
তাফসিরু গারায়িবিল কোরআন ওয়া রাগায়িবিল ফোরকান : ৪/৫৩৪

About পরিবার.নেট

পরিবার বিষয়ক অনলাইন ম্যাগাজিন ‘পরিবার ডটনেট’ এর যাত্রা শুরু ২০১৭ সালে। পরিবার ডটনেট এর উদ্দেশ্য পরিবারকে সময় দান, পরিবারের যত্ন নেয়া, পারস্পরিক বন্ধনকে সুদৃঢ় করা, পারিবারিক পর্যায়েই বহুবিধ সমস্যা সমাধানের মানসিকতা তৈরি করে সমাজকে সুন্দর করার ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। পরিবার ডটনেট চায়- পারিবারিক সম্পর্কগুলো হবে মজবুত, জীবনে বজায় থাকবে সুষ্ঠুতা, ঘরে ঘরে জ্বলবে আশার আলো, শান্তিময় হবে প্রতিটি গৃহ, প্রতিটি পরিবারের সদস্যদের মানবিক মান-মর্যাদা-সুখ নিশ্চিত হবে । আগ্রহী যে কেউ পরিবার ডটনেট এর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ যেকোনো বিষয়ে লেখা ছাড়াও পাঠাতে পারেন ছবি, ভিডিও ও কার্টুন। নিজের শখ-স্বপ্ন-অনুভূতি-অভিজ্ঞতা ছড়িয়ে দিতে পারেন সবার মাঝে। কনটেন্টের সাথে আপনার নাম-পরিচয়-ছবিও পাঠাবেন। ইমেইল: poribar.net@gmail.com

View all posts by পরিবার.নেট →

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *