সকালের নাস্তা সময়ের অভাবে অনেক বাড়িতেই পাউরুটি দিয়েই চালিয়ে দেয়া হয়। তবে নিয়মিত পাউরুটি খেলে শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে- প্রতিদিন নাস্তায় পাউরুটি খেলে অলস হয়ে যেতে পারেন,
এ কারণে ওজন দ্রুত বেড়ে যেতে পারে। হজমে সমস্যা হতে পারে, ক্লান্তিবোধ করতে পারেন, রক্তে চিনির পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে, এমনকি হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে।
প্রতিদিন পাউরুটি না খেয়ে আটার রুটি খাওয়ার চেষ্টা করুন। রুটি ওজন হ্রাস করার পাশাপাশি কর্মশক্তি বৃদ্ধি করবে। তবে যারা ঘরে-বাইরে ব্যস্ত থাকেন। আর সকালে বা রাতে প্রতিদিন তিন-চারজনের জন্য রুটি বানাতে হয়। তারাই জানেন এটি সময়, ধৈর্য আর কষ্টের কাজ।
অনেকেই বলেন, বেশি করে বানিয়ে ফ্রিজে রাখলে পরদিনই রুটি শক্ত হয়ে যায়। খাওয়ার উপযোগী থাকে না।
তাহলে উপায়?
আটা মেখে নেয়ার সময় হালকা তেল দিয়ে মাখুন, এতে আটা নরম হবে এবং সংরক্ষণে সুবিধা হবে, রুটি বানিয়ে হালকা করে সেঁকে নিন, টেবিলে বড় করে পত্রিকা বিছিয়ে সেঁকে নেয়া রুটিগুলো বিছিয়ে শুকিয়ে নিন, জিপলক ব্যাগ বা এয়ার টাইট বক্সে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন, খাওয়ার আগে বের করে সেঁকে নিন, ছুটির দিনে সময় করে বেশি করে রুটি বানিয়ে রাখুন, এভাবে ফ্রিজে রাখা রুটি ৭ দিনের বেশি রাখবেন না, আগেরগুলো খেয়ে আবার নতুন করে বানিয়ে রাখুন।