আজকের শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। বাচ্চারা খুব বেশি বিরক্ত করছে। প্রচন্ড জেদ কান্নাকাটি, খেতে না চাওয়া, কাপড়-চোপড় পরতে না চাওয়া, ঘুমাতে না চাওয়া এই ধরনের কাজ করছে। সেক্ষেত্রে আমরা কি কি করতে পারি বা আমি কি কি করছি তা একটু লেখার চেষ্টা করেছি। সবার উপকারে আসতে পারে। যত্নে বড় হোক প্রতিটি শিশু।
শিশুদের যত্নের কৌশল
জায়গার পরিবর্তন
বাইরে ঘুরতে নিয়ে যাওয়া
নিজের হাতে খেতে দেওয়া
দায়িত্ব ভাগ করে নেয়া
কথার গুরুত্ব দেওয়া
জোর না করা
সবার সহযোগিতা
ব্যালেন্স ডায়েট
আজকে আমি বলব আমি আমার বাচ্চাকে কিভাবে যত্ন নেই। প্রথমে খাবারের কথা বলি। আমি চেষ্টা করি তাকে ব্যালেন্স ডায়েট দেওয়ার। কিন্তু ছোট বাচ্চা তো সবসময় এভাবে চিন্তা করে হয় না। এক বেলা খায় তো এক বেলা খায় না। তারপরও চেষ্টা করি প্রতিদিন ডিম দুধ দিতে। ঘি মাখন রেগুলার রাখি। আমি ভিটামিন সি জাতীয় খাবার যেমন বাতাবি লেবু, কমলা লেবু, কাগজি লেবু দেই নিয়মিত। আমার মেয়ে মাছের থেকে মাংস খেতে বেশি পছন্দ করে আলু খেতে পছন্দ করে। সে ক্ষেত্রে আমি মাংসের ভিতরে পেঁপে দিয়ে দিই বা কোন সবজি দিয়ে দিই তাহলে মাংসের সঙ্গে তার সবজি ও খাওয়া হয়ে যায়। এতে তার পটি কষা হয় না। আল্লার রহমতে জন্মের পর থেকে তার কোনদিন পটি কষা হয় নাই। পানি খাওয়ানোর চেষ্টা করি যতটুকু প্রয়োজন হয়।
আরামদায়ক পোশাক
চুল ও দাঁতের যত্ন
আনন্দের সাথে পড়াশোনা
গোসলে সতর্কতা
শরীর চর্চা
আমার মেয়ে শুধু বাইরে যেতে চায়। তাকে বাইরে নিয়ে খেলতে নিয়ে যেতে হয় সেক্ষেত্রে আমি বাসার সামনে নিয়ে যাই। বাইরেও নিয়ে যাই। তার অনেক খেলনা আছে। তাকে দিয়ে অনেক খেলা করাই। সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করে, বল নিয়ে খেলি। এক্ষেত্রে তার এক্সারসাইজ হয়ে যায়। আমি খুব একটা কোলে রাখি না, ইচ্ছা করে কোলে রাখি না। হাঁটিয়ে নিয়ে যাই। সে ক্ষেত্রে তার এক্সেসাইজ হয় বা অকারণে কোলে রাখাও বাচ্চাদের ঠিক না।