শিশুরাই আমাদের ভবিষ্যত,
জাতির ভবিষ্যত কর্ণধার,
ভূপৃষ্ঠে নিষ্পাপ মানুষ।
তাই শিশুদের অধিকার রক্ষায়-
আগ্রহী মানুষদের সংখ্যা বাড়াতে হবে।
শিশুর অধিকার রক্ষায়-
শিক্ষকের ভূমিকা রয়েছে,
বাবা-মায়ের ভূমিকা রয়েছে,
বিচার বিভাগের ভূমিকা রয়েছে
সরকারের ভূমিকা রয়েছে,
নাগরিক সমাজের ভূমিকা রয়েছে,
গণমাধ্যমের ভূমিকা রয়েছে।
শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা-
একটি অপরিহার্য সামাজিক কর্তব্য।
শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত না হলে-
দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি হয়
শিশুর অধিকার রক্ষায়
দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করুন
শিশু অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা বাড়ান
শিশুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন।
শিশুদের মৌলিক অধিকার রক্ষা করুন
মানবাধিকার রক্ষা করুন
সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন
শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করুন
অভিভাবকদের সচেতনতা বৃদ্ধি করুন
সবাইকে শিশুর প্রতি-
যত্নশীল হতে উদ্বুদ্ধ করুন
শিশু অধিকার পুরোপুরি-
বাস্তবায়নে সাধ্যানুযায়ী এগিয়ে আসুন।
শিশু অধিকার রক্ষায়-
একসঙ্গে কাজ করুন,
সর্বস্তরে সচেতনতা বাড়ান।
শিশুদেরকে সাহায্য করুন,
ইতিবাচক পরিবর্তনের দূত হিসেবে গড়ুন।
শিশু অধিকার রক্ষায় রাষ্ট্র দায়বদ্ধ.
ফলে প্রশাসনও এগিয়ে আসুন।
শিশুদের মৌলিক অধিকার পূরণ করুন।
কর্মজীবী শিশুরও খেলাধুলার ব্যবস্থা করুন।
প্রতিবন্ধী শিশুরও জীবনকে সহজ করুন।
শিশু অধিকার বাস্তবায়নে-
সম্মিলিতভাবে কাজ করুন।
শিশু অধিকার লঙ্ঘিত হলে-
কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তুলুন।
শিশুর প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করুন।
শিশুদের মর্যাদা রক্ষায়-
আপনি এগিয়ে আসুন,
অপরকেও এগিয়ে আসতে উৎসাহিত করুন।
ঝুঁকি কমিয়ে এনে সঠিক স্বাস্থ্য নিশ্চিত করুন।
পজিটিভভাবে দেখতে থাকুন।
সম্ভাবনা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি করুন।
করণীয় ভূমিকা যথাযথভাবে পালন করুন।
পরিস্থিতির উন্নয়নে সম্মিলিতভাবে কাজ করুন।