কলেজ বার্ষিকী ২০০৩
প্রচ্ছদটি ছিল নান্দনিক। অলংকরণও চমৎকার।
সৃজনশীল মেধাকে লালন করায় ও সৃজনশীল সত্তা বিকাশে সহায়ক।
মনের গহীন কোণে লুকিয়ে থাকা ছোট ছোট সুপ্ত অনুভূতির সম্মিলন।
সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রমের দলিলটি সুপ্ত চেতনা প্রকাশের ক্ষেত্র।
মন ও মননের স্ফূরণ ঘটায়ে জ্ঞান বিকশে সহায়ক চমৎকার প্রকাশনা।
পরিশীলিত জীবনের পথে এগিয়ে যাবার অনুপ্রেরণা।
আবাহন
সুপ্ত লেখকসত্তা বিকাশে রুচিসম্মত সুন্দর বার্ষিকী।
বর্ণাঢ্য ও আনন্দময় উচ্ছ্বাসের লিপিবদ্ধ রুপ।
সবুজ মনের সবুজ ও সৃজনশীল চিন্তা-ভাবনার উৎস ভান্ডার।
প্রয়োজনীয় ও উপযুক্ত নির্দেশনায় পরিপূর্ণ।
কোমলমতি শিক্ষার্থীদের লিখনী শক্তিকে ধারালো করায় সহায়ক।
লেখালেখির ব্যাপারে মনোযোগ বাড়াতে সহায়ক।
কলেজ বার্ষিকী-
আত্মপ্রকাশে উন্মুখ শিক্ষার্থীদের নির্মল আনন্দের উৎস।
সুকুমার বৃত্তিকে জাগ্রত করে প্রতিভা বিকাশে উৎসাহ যোগায়।
মননশীল সাহিত্য চর্চায় অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
গল্প, ভ্রমণ কাহিনী, প্রবন্ধ, কবিতা, ছড়া, রম্যরচনা, কৌতুক, ধাঁ-ধাঁ, জানা-অজানা, হাতে আঁকা ছবিতে সমৃদ্ধ প্রতিটি পাতা।
যেখানে অনেক খ্যাতিমান লেখকের লেখালেখির সূত্রপাত হয়।
কলেজ বার্ষিকী
সব লেখাই সাহিত্যের মানদন্ডে কোনো বিশেষ মানের নয়।
সর্বাত্মক চেষ্টা সত্ত্বেও থেকে গেছে ত্রুটি বিচ্যুতি।
স্বল্প কলেবরে সকলের লেখা প্রকাশও হয়নি।
অনুভূতি, আবেগ ও বিষয়বস্তুর সাথে ভাষার সামঞ্জস্যতাও অনুপস্থিত।
তারপরও উৎসাহিত করে, অনুপ্রাণিত করে এবং প্রতিভা বিকাশে অবদান রাখে।
অনেকের শ্রম, মেধা, দক্ষতা আর অমূল্য সময় জড়িয়ে থাকে।
কলেজ বার্ষিকী
শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি নানা বিষয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের লেখায় হয় সমৃদ্ধ।
কলেজের বার্ষিক কর্মসূচি ও গুরুত্বপূর্ণ কর্মকাণ্ড, শিক্ষা ও সহশিক্ষা কার্যক্রম, ফলাফল ও গৌরবময় অর্জন সচিত্র প্রকাশিত।
দুর্লভ কিছু আলোকচিত্রের সঙ্গে বর্তমানের কিছু ছবি বাড়তি আকর্ষণ।
সুন্দর ছাপা ও নিখুত বাধাই রীতিমতো সংগ্রহে রাখার মতো।
শিক্ষার্থীর মধ্যে মেধা, সমাজবীক্ষণ, সৃজনশীলতা, জীবনদৃষ্টি বাড়ায়।
মুক্তচিন্তা, বিশ্বাস, মূল্যবোধ এবং মননশীল চর্চার পথ দেখায়।
সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চাকে সমৃদ্ধশালী ও সমুন্নত করার উদ্দেশ্যে নিবেদিত করে।
কলেজ বার্ষিকী আবাহন-
বি এ এফ শাহীন কলেজ ঢাকার অগ্রগতি ও সাফল্যের বহি:প্রকাশ।
মনের নিষ্পাপ ইচ্ছাগুলো ডানা মেলে উড়ে অন্যকেও জানায়।
বড় হওয়ার স্বপ্নযাত্রার অন্যতম অনুষঙ্গটি চিন্তা-চেতনার ক্ষেত্রকে উন্নত ও প্রসারিত করে।
ভবিষ্যত শিল্প ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের সূতিকাগার।
ভাবের আদান-প্রদান ও মনোবিকাশের অনন্য মাধ্যম।
ভবিষ্যতের লেখক গড়ায় সাহিত্য প্রতিভার বীজ বপণের বীজতলা।
(স্মৃতির দর্পণ থেকে : দুই)