চায়ের সাথে বিস্কিটের বদলে মুড়ি খান। এতে প্রচুর উপকার। মেদ কমাতে ভূমিকা রাখে এই মুড়ি। ১ কাপ অর্থাৎ ১৪ গ্রাম মুড়িতে ৫৬ ক্যালরি রয়েছে। এছাড়া এতে কার্বোহাইড্রেটস ১২.৬ গ্রাম, প্রোটিন ১ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ০.১ গ্রাম, ফাইবার ০.২ গ্রাম, পটাশিয়াম ১৬ মিলিগ্রাম, আয়রন ৪.৪৪ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ৪ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৪ মিলিগ্রাম, থিয়ামাইন ০.৩৬ মিলিগ্রাম এবং নিয়াসিন ৪.৯৪ মিলিগ্রাম রয়েছে।
কম ক্যালরির পেট ভরানোর খাবার মানেই মুড়ি। যাদের বার বার খিদে পায়, অথচ দিনের বেশিরভাগ সময়টা অফিসে বা বাড়িতে বসে কাজ করতে হয়। তাদের জন্য লাঞ্চ ও ডিনারের মাঝখানে বিকাল বা সন্ধ্যের দিকে মুড়ি হতে পারে আদর্শ খাবার।
মুড়ি খাওয়ার আরও নানা উপকারিতার কথা বলেছেন চিকিৎসকরা। এগুলো হলো- ওজন কমাতে সাহায্য করে মুড়ি। সোডিয়ামের পরিমাণ অত্যন্ত কম থাকায় ব্লাড প্রেসারও নিয়ন্ত্রণ থাকে। মুড়ি অনেকটা জল টেনে নেয় বলে পেটও ভরে থাকে দীর্ঘক্ষণ। পেটের গোলমালে শুকনো মুড়ি বা জলে ভেজা মুড়ি খেলেও উপকার পাওয়া যায়। মুড়িতে ভিটামিন বি ও মিনারেল প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। এ কারণে নিয়মিত মুড়ি খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনাও কমিয়ে আনে মুড়ি।