যত দ্রুত সম্ভব শুরু করে দিন : বিল গেটস

‘যত দ্রুত সম্ভব শুরু করে দিন। এখনই শুরু করে দিন। কারণ আজ যে আইডিয়া মাথায় নিয়ে ঘুরছেন, তা যদি বাস্তবায়ন করতে না পরেন তাহলে ঠিক কয়েক বছর পর দেখবেন আপনার আইডিয়াটি কাজে লাগিয়ে ঠিকই আরেকজন সফল হয়ে গেছে। তখন আফসোস ছাড়া আর কিছুই করার থাকবে না।

জীবনটা সেমিস্টার হিসেবে ভাগ করা নেই যে কয়েক মাস পর পর চাইলেই আগের ভুলগুলো শুধরে নেয়ার সুযোগ পাবেন। এখানে ব্রেক বলে কিছু নেই। প্রতিটি সেকেন্ডের যথার্থ ব্যবহার করতে হবে। অর্থাৎ প্রতিদিনই আপনার সেরাটাই দিতে হবে।

বড় কিছু পেতে গেলে, আপনাকে অনেক সময় বড় ঝুঁকি নিতে হবে। যদি আপনি নিজের স্বপ্ন গড়তে না পারেন, তাহলে অন্য কেউ তার স্বপ্ন গড়তে আপনাকে ভাড়া করবে।

পৃথিবীর কারো সঙ্গেই নিজেকে তুলনা করবেন না, যদি তা করেন তাহলে আপনি নিজেই নিজেকে অপমান করছেন। স্বপ্ন পূরণের পথে অন্যকে অনুসরণ করা থেকে বিরত থাকুন। নিজেই এমন কিছু করুন যাতে অন্যরা আপনাকে অনুসরণ করে।

প্রতিটি মানুষের স্বকীয় সত্তা ও চিন্তাশক্তি রয়েছে। নিজের স্বকীয়তাকে কাজে লাগান। দেখবেন, একটা সময় যাকে অনুসরণ করার কথা চিন্তা করেছিলেন, জীবন যুদ্ধে তার থেকেও অনেক এগিয়ে গেছেন।

যত প্রতিভাবান-ই হয়ে থাকুন, প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টার বেশি কিন্তু হাতে নেই। এই ২৪টি ঘণ্টাকে কে কীভাবে ব্যবহার করলো সেটাই নির্ধারণ করে দেয় একজন সফল ও ব্যর্থ মানুষের মধ্যে পার্থক্য।

দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হওয়ার ব্যাপারে জোর দিন। প্রতিজ্ঞা আসে ভালোবাসা থেকে। যে কাজটি করছেন, তার প্রতি আপনার ভালোবাসা থাকতে হবে। সফল মানুষেরা একমাত্র ভালোবাসা দিয়েই প্রতিটি কঠিন কাজকে সহজ করে ফেলে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয় বরং জীবনই সেরা স্কুল। যত বই-পুস্তকই পড়ে থাকেন না কেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যত পরীক্ষাই দেন না কেন এসবের কোনোটাই শেখাতে পারবে না কীভাবে জীবনের কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হয়। নিজের জীবন থেকে শিখেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত হতে হবে।

অভিযোগ আর অসন্তুষ্টি মানুষকে যে কোনো কাজে আরও ভালো করার সুযোগ করে দেয়। আপনার সব থেকে অসন্তুষ্ট কাস্টমারই আপনার শেখার সবচেয়ে বড় উৎস।

সাফল্যের হিসাব করুন। আপনি যদি সব সময় একটা নির্দিষ্ট লক্ষ্য ঠিক করে, একটা নির্দিষ্ট সময় পরে তার হিসাব করেন যে, আপনি কতটুকু আগালেন তাহলেই লক্ষ্যে অবিচল থাকতে পারবেন। এটা বলা যতটা সহজ, করা ঠিক ততটাই কঠিন।

জীবন সহজ নয়- এটা মেনে নিন। যত কঠোর পরিশ্রম করুন না কেন, এমন একটা সময় নিশ্চয়ই আসবে যখন সবকিছু মন মতো হবে না, সব কিছু আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। আপনি হোঁচট খাবেন, পড়ে যাবেন। কিন্তু মনে রাখবেন, আপনাকে আবারো দাঁড়াতে হবে। এটাই চরম সত্য যে, জীবনের কঠিন সময়ের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে হবে।

একনিষ্ঠভাবে স্বপ্ন পূরণের পথে সময়ের অপচয় না করে এগিয়ে যান, সাফল্য ঠিক সময়েই আপনার দরজায় এসে কড়া নাড়বে।

জীবনের সেরা উপদেশটি আমি পেয়েছি বন্ধু ওয়ারেন বাফেটের কাছে থেকে। সে বলেছিলেন, তোমাকে ‘না’ বলতে জানতে হবে। কখনো কখনো আপনার ‘না’ বলতে পারাটা আপনাকে আপনার লক্ষ্যে অবিচল রাখতে সাহায্য করে।

যদি আপনি ভুল করেন তাহলে সেটা আপনার বাবা-মায়ের ভুল নয়, ওটা আপনারই ভুল। তাই ভুল করার জন্য দুঃখ না পেয়ে ভুল থেকে শিখুন।

আপনি যদি কোনো কিছু ভালোভাবে না করতে পারেন, অন্তত চেষ্টা করুন। বড় কিছু পেতে গেলে, অনেক সময় বড় ঝুঁকি নিতে হবে।

আপনি নিজেই নিজের বস হোন। দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হোন। জীবন সহজ নয়- এটা মেনে নিন। এখনই শুরু করে দিন। যত দ্রুত সম্ভব শুরু করুন। প্রতিদিন নিজের সেরাটা দিন। জীবন আপনার সেরা স্কুল।

লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে হতাশাবাদী হলে চলবে না বরং সব সময় আশাবাদী হতে হবে। আশাবাদ অনেক সময় মিথ্যে আশায় পরিণত হয়। কিন্তু মনে রাখতে হবে, মিথ্যে হতাশা বলেও কিছু আছে।

সমালোচনাকে স্বাগত জানান। সবচেয়ে অখুশি-অসন্তুষ্ট কাস্টমাররাই আপনার শিক্ষা নেওয়ার সবচেয়ে বড় উৎস।  সমালোচনা প্রয়োজনীয়।

সাফল্যের একটি মূল উপাদান হলো ধৈর্য্য। সাফল্য একটি পরিপূর্ণ শিক্ষক; এটি স্মার্ট মানুষের চিন্তায় তারা কখনো ব্যর্থ হবে না এটি ঢুকিয়ে দেয়। সাফল্যকে উদযাপন করা ভালো, তবে তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ব্যর্থতা থেকে পাওয়া শিক্ষাকে মনে রাখা।

সফলতার প্রথম মূলমন্ত্র হলো, সব সময় খুব চৌকস ব্যক্তিদেরই কাজে নিয়ে আসা। উপযুক্ত ব্যক্তিদের নিয়োগ করে পূর্ণগতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে উদ্বুদ্ধ করতে না পারলে পেছনে পরে থাকাটাই হবে অনিবার্য পরিণতি।

আমাদেরকে প্রচুর টাকা ঢালতে হবে আমাদের স্বভাবের পেছনে, যদি তা আমরা বদলাতে চাই।

অফিস হোক, বাড়ি হোক কিংবা রাস্তাই হোক; আমার কাছে সর্বদা একগুচ্ছ বইয়ের সম্ভার নিশ্চয়ই থাকে যেগুলো আমি পড়তে চাই। আমি প্রথমে একজন সাধারণ উদ্যোক্তা ছিলাম। এরপর কোটিপতি হয়েছি। এখন মানবাধিকারকর্মী হিসেবে কাজ করছি। আমার সামাজিক পরিচিতি বদল হওয়ার পাশাপাশি জীবনযাপন ও অভ্যাসে কমবেশি পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু একটি অভ্যাস আজও অপরিবর্তিত থেকে গেছে। সেটা বই পড়ার অভ্যাস। আমি যখন শুধু একজন উদ্যেক্তা ছিলাম, তখন প্রতি সপ্তাহে একটি করে বই পড়তাম। যখন উদ্যোক্তা থেকে কোটিপতি বনে গেলাম, তখনো সপ্তাহে একটি করে বই পড়তাম। এরপর যখন মানবাধিকারকর্মী হলাম, তখনো সপ্তাহে একটি  বই পড়ি।

নেতাদের উচিৎ তার লোকদের জ্ঞান ও চিন্তাশক্তি বাড়ানোর জন্য দিক নির্দেশনা দেয়া। সব সিদ্ধান্ত নেতাদের একার নেয়া উচিৎ নয়। আমরা যদি পরবর্তী শতাব্দীর কথা চিন্তা করি তবে তারাই নেতা হবে যারা অন্যদের ক্ষমতায়ন করে। যারা উদ্ভাবনে নেতৃত্ব দেবে, তারা পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

পৃথিবীর কেউই আপনার মূল্য নিয়ে ভাবে না, সবাই আপনার কাছ থেকে কিছু প্রত্যাশা করে। মহান সংস্থাগুলি, জড়িত মানুষদের থেকে উচ্চস্তরের প্রতিভা পাওয়ার আশা করেই থাকে।

ব্যবসা কয়েকটি নিয়ম ও প্রচুর ঝুঁকির সঙ্গে টাকার খেলাও।

আগামীর বৈশ্বিক গ্রামের টাউন স্কয়ার হয়ে উঠছে ইন্টারনেট। প্রযুক্তি শুধু উপকরণ মাত্র। মানুষ সর্বদাই পরিবর্তনকে ভয় পায়। যখন বিদ্যুৎ আবিষ্কার হয়েছিল, তখনও মানুষ সেটাকে ভয় পেয়েছিল।

সবচেয়ে অসাধারণ দাতা সেই হয়, যে বাস্তবে একটি সার্থক ত্যাগ করছে। পরোপকার করার জন্য সৃজনশীলতার প্রয়োজন হয়।

চিন্তা-ধ্যান আর কৌশল ব্যবসাকে তৈরি করার জন্য প্রয়োজন।

সবচেয়ে অসুখী মানুষের প্রতি লক্ষ্য করুন, অনেক কিছু শিখতে পারবেন।

আমি কোনো কঠিন কাজ করার জন্য সবসময় একজন অলস ব্যক্তিকে পছন্দ করবো, কারণ সে কাজটি করার একটি সহজ উপায় বের করবে। জীবনকে কে বদলে দেবে? আপনার দৃষ্টিভঙ্গি বদলে দেবে।

পৃথিবী সবার ওপর সমান সদয় নয়, এটাতে অভ্যস্ত হওয়া শিখতে হবে। দুনিয়া আপনার আত্মসম্মান সম্পর্কে যত্নশীল হবে না। দুনিয়া চাইবে আপনি নিজের সম্পর্কে ভালো ধারণা তৈরি করার আগে সাফল্য লাভ করুন।

আপনি উচ্চ বিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষ করার সাথে সাথে বছরে ৬০ হাজার ডলার কামাতে পারবেন না। আপনার গাড়ি, ফোন থাকলেই ভাইস-প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন না। আপনার ডলার এবং শিক্ষা থাকতেই হবে।

আপনি যদি আপনার শিক্ষককে কঠিন মনে করেন, আপনার উচিৎ আপনার অফিসের বস পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা।

বার্গার বিক্রি করা আপনার গৌরব হরণ করবে না। আপনার দাদা-দাদী বার্গার বিক্রি করেছিলেন কারণ তাদের কাছে তখন এটা সুযোগ ছিল। আপনার কোনো সিদ্ধান্ত যদি ভুল হয়, সেটা আপনার পিতা-মাতার ভুল নয়। তাই ভুলের জন্য একা একা কাঁদবেন না, ভুল থেকে শিক্ষা নিন। আপনি জন্মাবার আগে আপনার পিতা-মাতা এতো বিরক্তিকর অবস্থায় ছিলেন না, এখন যতটা আছেন। তাই আপনার মা-বাবাকে সাহায্য করুন, তাদের সুযোগ-সুবিধা দেখুন।

আপনি ফেল করলেও আপনাকে স্কুল আরও অনেক সুযোগ দেবে পাস করার জন্য। কিন্তু বাস্তব জীবনে এর নামমাত্র প্রতিচ্ছায়া পাবেন না। আমাদের জীবন সেমিস্টারে বিভক্ত না। আপনি জীবনের স্কুলে গ্রীষ্মের বন্ধ পাবেন না, ঠিক তেমনি খুব কম অফিস আছে যারা আপনার পছন্দের কাজটা খুঁজে দেবে। তাই, সব কিছু আপনার নিজের সময়ে করুন।

টেলিভিশনে দেখাটা বাস্তবজীবন নয়। বাস্তবজীবনে মানুষকে কফি শপ ছাড়তে হয় এবং চাকরিতে যেতে হয়।

যে পাঠ্যপুস্তক ছাড়া কিছুই বোঝে না তার সাথে ভালো ব্যবহার করুন। তার সাথেই হয়তো একদিন সবার কাজ করতে হবে।

গণতন্ত্র, শক্তিশালী গণশিক্ষা, মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা বা বিস্তৃত অর্থনৈতিক সুযোগ- যেভাবেই হোক, বৈষম্য দূর করা হলো সর্বোচ্চ মানবিক অর্জন।

অতি জটিলতা পরিবর্তন ঘটানোর পথে প্রতিবন্ধকতা। অন্যের প্রতি দরদকে সক্রিয়তায় রূপ দিতে দরকার সমস্যাকে দেখতে পারা, সমাধান দেখতে পারা ও প্রভাব দেখতে পারা। কোনো দুর্দশার পরিস্থিতি যদি এমন জটিল হয় যে কেমন করে আমরা সহায়তা করবো, তা না জানি; তাহলে সেই দুর্দশা দেখা কষ্টকর হয়ে ওঠে। তাই আমরা দৃষ্টি অন্যত্র সরিয়ে নিই।

জটিলতা অতিক্রম করে সমাধানে পৌঁছার পথটি চার স্তরের- লক্ষ্য স্থির করা, সবচেয়ে কার্যকর উপায় খুঁজে বের করা, সেই উপায়ের জন্য আদর্শ প্রযুক্তি আবিষ্কার করা এবং আবিষ্কারের আগ পর্যন্ত আমাদের হাতে যে প্রযুক্তি রয়েছে, সেগুলোর জুতসই ব্যবহার করা।

জনগণের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করতে হলে শুধু সংখ্যার উপস্থাপন করলেই চলবে না। কাজের মানবিক প্রভাবটাও প্রকাশ করতে হবে, যেন অনুভব করা যায় আক্রান্ত পরিবারের কাছে একটি জীবন কতটা মূল্যবান।

কোনো একটি বিষয় বেছে নিন, কোনো জটিল সমস্যা, কোনো গভীর অন্যায্যতা এবং সেই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠুন। এটা আপনার পেশাজীবনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলে তা হবে এক বিশাল ঘটনা।

জটিলতা যেন আমাকে থামাতে না পারে। কর্মী হয়ে উঠুন। বড় ধরনের বৈষম্য নিয়ে কাজ করুন। সেটা হয়ে উঠবে আপনার জীবনের মহত্তম অভিজ্ঞতা।

শুধু পেশাগত সাফল্য দিয়ে নয়, বরং বিশ্বের গভীরতর অসমতাকে আপনি কেমন করে মোকাবিলা করেছেন তা দিয়েও নিজেকে মূল্যায়ন করবেন… এক দুনিয়ার ওপারের মানুষেরা- মনুষ্যত্ব ছাড়া আপনার সঙ্গে যাদের অন্য কোনো মিল নেই, তাদের আপনি কেমনভাবে দেখেছেন, তার ভিত্তিতে নিজেকে বিচার করবেন।

আই ওয়াজ রাইট ম্যান ইন দ্য রাইট প্লেস। আমার সাথে আরও অনেকে ছিলেন, কিন্তু আমার মতো তাদের উদ্দেশ্য ছিল না বলে তারা কেউ শেষ পর্যন্ত সফল হননি। তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল, সিদ্ধান্তও নিয়েছিলেন; কিন্তু অ্যাকশনে যেতে পারেননি। তাই তারা রেস থেকে ছিটকে পড়েছেন। শেষঅংকে বিজয়মাল্য আমার গলায়ই শোভা পেয়েছে।

যদি ক্ষণিকের সুখ চান তাহলে গান শুনুন। যদি একদিনের সুখ চান তাহলে পিকনিকে যান। এক সপ্তাহের সুখ চাইলে ভ্রমণে বেরিয়ে পড়ুন। এক দুই মাসের জন্য সুখ চাইলে বিয়ে করে ফেলুন। কয়েক বছরের জন্য সুখ চাইলে টাকা উপার্জন করুন। আর সারা জীবন সুখী থাকতে চাইলে কাজকে ভালোবাসুন।’

একজন উপস্থাপিকা বিল গেটসকে প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার এতো উন্নতির পিছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছিলো কোন সিদ্ধান্তটি? বিল গেটস পকেট থেকে একটা চেকবই বের করে উপস্থাপিকার দিকে এগিয়ে দিতে দিতে বলেছিলেন, এতে ইচ্ছেমতো টাকার অঙ্ক বসিয়ে নাও। মেয়েটি তা সবিনয়ে ফিরিয়ে দিয়ে পুনরায় সেই একই প্রশ্ন তাকে করেছিলেন।

তিনিও সেই একই কাজটি করলেন দ্বিতীয়বার। চেক বই এগিয়ে দিলেন। মেয়েটি আবারো ফিরিয়ে দিয়ে তাকে সেই পুরোনো প্রশ্নটি করলেন। এভাবে বিল গেটস তিনবার একই কাজ করে চারবারের সময় উত্তর দিলেন। তুমি তিন তিনবার সুযোগ পেয়েও যে সুযোগ হাতছাড়া করলে, আমি জীবনে তা একবারও করিনি। জীবনে যখন যেখানে ছোট বড় যেই সুযোগই পেয়েছি তার প্রতিটিই কাজে লাগিয়েছি। তাই আমি আজ এই যায়গায় আসতে পেরেছি।

মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস এর বিভিন্ন বক্তৃতা থেকে

About পরিবার.নেট

পরিবার বিষয়ক অনলাইন ম্যাগাজিন ‘পরিবার ডটনেট’ এর যাত্রা শুরু ২০১৭ সালে। পরিবার ডটনেট এর উদ্দেশ্য পরিবারকে সময় দান, পরিবারের যত্ন নেয়া, পারস্পরিক বন্ধনকে সুদৃঢ় করা, পারিবারিক পর্যায়েই বহুবিধ সমস্যা সমাধানের মানসিকতা তৈরি করে সমাজকে সুন্দর করার ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। পরিবার ডটনেট চায়- পারিবারিক সম্পর্কগুলো হবে মজবুত, জীবনে বজায় থাকবে সুষ্ঠুতা, ঘরে ঘরে জ্বলবে আশার আলো, শান্তিময় হবে প্রতিটি গৃহ, প্রতিটি পরিবারের সদস্যদের মানবিক মান-মর্যাদা-সুখ নিশ্চিত হবে । আগ্রহী যে কেউ পরিবার ডটনেট এর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ যেকোনো বিষয়ে লেখা ছাড়াও পাঠাতে পারেন ছবি, ভিডিও ও কার্টুন। নিজের শখ-স্বপ্ন-অনুভূতি-অভিজ্ঞতা ছড়িয়ে দিতে পারেন সবার মাঝে। কনটেন্টের সাথে আপনার নাম-পরিচয়-ছবিও পাঠাবেন। ইমেইল: poribar.net@gmail.com

View all posts by পরিবার.নেট →

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *