শপিংমল : একের ভেতরে পাঁচ

পর্যটক শুধুমাত্র ঘুরে বেড়ানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না, কেনাকাটাও করে। তাছাড়া বর্তমান সময়ে শপিংমল ছাড়া যেন কোনো শহর কল্পনাই করা যায় না। বিশেষ করে শহুরে তরুণ-তরুণীদের প্রিয় স্থান এই শপিংমলগুলো। সেখানে বন্ধুদের নিয়ে কিংবা বিশেষ কাউকে নিয়ে বেড়াতেই হোক বা কেনাকাটার প্রয়োজনে যেতেই হয়। বেড়ানো, আড্ডা, কেনাকাটা, খাবার-দাবার ও বিনোদন সব মিলিয়ে শপিংমলগুলো যেন একের ভেতরে পাঁচ। সব মিলিয়ে অন্যরকম আনন্দ!

এক নজরে দেখে নিন লুকিয়ে রাখুন
বেড়ানো আড্ডা খাবার কেনাকাটা ও বিনোদন

বেড়ানো আড্ডা খাবার কেনাকাটা ও বিনোদন

স্থানীয় চাহিদা পূরণ, দেশীয় পণ্যের বিক্রির ক্ষেত্রে শপিংমলের বিকল্প নেই। শপিংমলে যে সবাই বেড়াতে যায় এমন নয়। কেউ যায় খেতে, কেউ যায় বেড়াতে-ঘুরতে, কেউ যায় আড্ডা দিতে, কেউ যায় কেনাকাটার জন্য, কেউ যায় সময় কাটাতে, কেউ যায় বিক্রির জন্য,  কেউ যায় বিনোদনের জন্য, কেউ যায় চাকরি বা ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য। শপিংমল জমজমাট মানে ক্রেতা-গ্রহিতার ক্রয়ক্ষমতা ভালো,  বেচা-বিক্রি ভালো, অর্থনীতি গতিশীল।

যমুনা ফিউচার পার্ক

বিশ্বের তৃতীয় এবং এশিয়ার সর্ববৃহৎ শপিংমল হিসেবে পরিচিত ‘যমুনা ফিউচার পার্ক’। রাজধানীর কুড়িলে অবস্থিত এই শপিং কমপ্লে­ক্সটিতে সকল ধরনের কেনাকাটা ও বিনোদন সুবিধা রয়েছে। কেনাকাটা না করলেও শুধু বিনোদনের জন্য ঘুরে আসতে পারেন যমুনা ফিউচার পার্কে। বিনোদনের জন্য এখানে রয়েছে অনেক সুব্যবস্থা। ঠিকানা ও যোগাযোগঃ ক-২৪৪, কুড়িল, প্রগতি সরণি, বারিধারা, ঢাকা। ফোনঃ ৮৪১৬০৫১-২, মোবাইলঃ ০১৯৩৭-৪০০২০৫-২২, ফ্যাক্সঃ ০২-৮৪১৬০৫০, ওয়েবসাইটঃ www.jamunafuturepark.com

বিনোদন ব্যবস্থাঃ প্রগতি সরণি থেকে ফিউচার পার্ক প্রাঙ্গণে প্রবেশ করলে প্রথমেই পড়ে আউটডোর রাইডস। সারা পৃথিবীতে তোলপাড় করা ছয়টি রোমাঞ্চকর রাইড রয়েছে এখানে। বর্ণিল আলোকছটায় উদ্ভাসিত ফিউচার পার্কের এই আউটডোর রাইডসের রোলার কোস্টার, স্কাইড্রপ, ম্যাজিক উইন্ডমিল, পাইরেট শিপ, ফ্লাইং ডিসকো ও টাওয়ার চ্যালেঞ্জার রীতিমতো শিহরণ জাগানিয়া। এই শপিংমলের ষষ্ঠ তলার সম্পূর্ণটাই বিনোদন জোন হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। ষষ্ঠ তলায় রয়েছে ফুডকোর্ট, রেস্টুরেন্ট, প্লেয়ারস জোন, ব্ল­কবাস্টার সিনেমাস প্রভৃতি।

ব্ল­­কবাস্টার সিনেমাসঃ সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাতটি সিনেমা হলের সমন্বয়ে ‘ব্ল­কবাস্টার সিনেমাস’। ডিজিটাল সাউন্ড সিস্টেম, থ্রিডি সিনেমার আয়োজন, চিত্তাকর্ষক ও বিলাসবহুল কফি লাউঞ্জ, অতিথিদের আরামদায়ক বসার জায়গা, ভিআইপি লাউঞ্জ, অনলাইন টিকিটিং, সাতটি হলের সাত ধরনের আকর্ষণীয় ইন্টেরিয়র ডিজাইন, মনোমুগ্ধকর লবি ডিজাইনসহ ‘ব্ল­কবাস্টার সিনেমাস’-এর অভিনব সব আয়োজন সাজানো হয়েছে দেশের মানুষের বিনোদন ও প্রত্যাশা মেটানোর প্রত্যয়ে।
খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ বিলাসবহুল এই মার্কেটটি সপ্তাহের রবিবার বন্ধ থাকে। আর মার্কেট অফিস শুক্রবার বন্ধ থাকে। এছাড়া সপ্তাহের অন্যান্য দিন সকাল ১১টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকে। বিঃদ্রঃ এই সময়সূচি পরিবর্তনযোগ্য।

বসুন্ধরা সিটি

বাংলাদেশে অবস্থিত সর্ববৃহৎ শপিং মল বসুন্ধরা সিটির অবস্থান পান্থপথ, ঢাকা, বাংলাদেশ। উদ্বোধনের তারিখ ৬ আগস্ট, ২০০৪। তত্ত্বাবধায়ক বসুন্ধরা সিটি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড। মালিক বসুন্ধরা গ্রুপ। দোকানের সংখ্যা ২৩২৫টি (১০০টি খাবারের দোকান সহ)। পার্কিং ৫০০ গাড়ি। তলার সংখ্যা ২১। ওয়েবসাইটঃ httpt//www.bashundhara-city.com

বসুন্ধরা সিটি বসুন্ধরা গ্রুপের নির্মিত দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম শপিং মল। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার পান্থপথে কারওরান বাজারের নিকটে অবস্থিত এই বহুতল ভবনটি আধুনিক স্থাপত্য নকশা অনুযায়ী নির্মিত হয়েছে।

বসুন্ধরা সিটি ভবনটি একটি ২১ তলাবিশিষ্ট ভবন, যার নিচের ৮টি তলা বিপণী বিতানের জন্য ব্যবহার করা হয় এবং অবশিষ্ট তলাগুলি বসুন্ধরা গ্রুপের দপ্তর হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ভবনের বিপণী বিতান অংশে প্রায় ২,৫০০টি দোকানের জায়গা রয়েছে। এছাড়াও আছে খাবারের দোকানের জন্য একটি নির্দিষ্ট তলা, মাটির নিচে বা বেসমেন্ট লেভেলে অবস্থিত একটি বড় শরীরচর্চা কেন্দ্র, একটি মাল্টিপ্লেক্স সিনেমা হল এবং এর উপরের তলাতে শিশুদের বিনোদন কেন্দ্রসহ একটি খাবারের রেস্তোরাঁ। ছাদে বাগানসহ সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এই বিপণী বিতানটি ঢাকার নগরীর আধুনিকায়নের অন্যতম প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।

প্রায় ২৫,০০০ লোক প্রতিদিন এই বিপণী বিতান পরিদর্শন করে। এটি বাংলাদেশে পশ্চিমা ঢঙে নির্মিত প্রথম বহুতল বাণিজ্যিক ভবন। ভবনটি প্রধান স্থপতি মুস্তাফা খালিদ পলাশ এবং মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ । ভবনটি নির্মাণে ব্যয় হয় ১০০ মিলিয়ন ডলারের ও বেশি। ১৯৯৮ সালে ভবনটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ২০০৪ সালের ৬ই আগস্ট তারিখে এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এটি সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

অবস্থানঃ সোনার গাঁ হোটেলের নিকটবর্তী সার্ক ফোয়ারার পশ্চিম দিকের রাস্তা দিয়ে ৫০ গজ এগিয়ে হাতের ডান পাশে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল অবস্থিত।
ঠিকানাঃ বসুন্ধরা সিটি শপিং মল, ১৩/ক/১ পান্থপথ, ঢাকা-১২০৫। ফোন নম্বর – ৮১৫৮০৩৩-৩৪, ৮১৫৮৬২৩-২৪, ৯১১১৪৪০। ফ্যাক্স- ৮৮০-২-৯১৩৫৪৩৪। ই-মেইলঃ bedl@bg.com.bd। ওয়েবসাইট- www.bashundharagroup.com

সময়সূচিঃ এই শপিং মলটি সকাল ৯.৩০ মিনিট থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। তবে ফাষ্ট ফুডের দোকানগুলো রাত ১০টা পর্যন্ত থাকে। শপিং মলটির সাপ্তাহিক পূর্ণ দিবস বন্ধ মঙ্গলবার এবং অর্ধ দিবস বন্ধ থাকে বুধবার। শপিং মলের ৮ম তলায় অবস্থিত স্টার সিনেপ্লেক্স সপ্তাহে সাতদিনই খোলা থাকে।

শপিং মল ভবনঃ মার্কেটটি ১০ তলা বিশিষ্ট। মার্কেটের মধ্যে ২৯০০টি দোকান রয়েছে। ব্লক রয়েছে ৪টি। এ-ব্ল­ক মার্কেটের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে, বি-ব্ল­ক মার্কেটের পূর্ব-দক্ষিণ কোণে, সি-ব্ল­ক মার্কেটের পূর্ব কোণে, এবং ডি- ব্ল­ক মার্কেটের উত্তর-পশ্চিম কোণে অবস্থিত। এই শপিং মলে ২ তলা বিশিষ্ট আন্ডার গ্রাউন্ড রয়েছে।

শপিং মলের প্রবেশ পথঃ শপিং মলের গ্রাউন্ড ফ্লোরের দক্ষিণ পাশে প্রবেশের জন্য মোট ৩টি গেইট রয়েছে। পূর্ব ও পশ্চিম পাশে একই মাপের ২টি এবং মাঝখানে বড় ১টি গেইট রয়েছে। এছাড়া শপিংমলের দক্ষিণ পূর্ব, দক্ষিণ পশ্চিম এবং উত্তর পূর্ব দিক দিয়ে আন্ডার গ্রাউন্ডে প্রবেশ করা যায়। আন্ডার গ্রাউন্ড থেকে ২টি লিফটের সাহায্যেও শপিং মলের যে কোনো ফ্লোরে যাওয়া যায়।

অনুসন্ধান কেন্দ্রঃ অনুসন্ধান কেন্দ্রটি গ্রাউন্ড ফ্লোরের দক্ষিণ-পূর্ব পাশে অবস্থিত। এছাড়া পঞ্চম তলায় শপিং মল কর্তৃপক্ষের একটি কাস্টমার কেয়ার পয়েন্ট রয়েছে।
বড় লিফটঃ শপিং মলের মধ্যে ১২টি বড় লিফট আছে। প্রতিটি লিফটের ধারণক্ষমতা ২২ জন। শপিং মলের দক্ষিণ পশ্চিম কোণে ২টি, পশ্চিম মধ্যস্থানে ২টি, পশ্চিম-উত্তর কোণে ২টি, উত্তর-মধ্যস্থানে ২টি পূর্ব-মধ্যস্থানে ২টি এবং পূর্ব-দক্ষিণ কোণে ২টি লিফট আছে।
ক্যাপসুল লিফটঃ মার্কেটের মধ্যে ৬টি ক্যাপসুল লিফট আছে। প্রতিটি লিফটের ধারণক্ষমতা ৮ জন। শপিং মলের একবারে মাঝখানের পূর্ব ও পশ্চিম পাশে ২টি করে মোট ৪টি, দক্ষিণ পশ্চিম পাশের বি-ব্ল­কে ১টি এবং দক্ষিণ-পশ্চিম পাশের ‘এ’ ব্ল­ক-এ ১টি ক্যাপসুল লিফট আছে।
এস্কেলেটর (চলন্ত সিঁড়ি)ঃ এই শপিং মলে ৩টি এসকেলেটর (চলন্ত সিঁড়ি) আছে। প্রথম সিঁড়ি আছে ভবনের মধ্যখানে। দ্বিতীয় সিঁড়ি আছে ব্ল­ক ‘এ’ এবং ব্ল­­ক ‘ডি’ এর মধ্যখানে। তৃতীয় সিঁড়ি আছে ব্ল­­ক ‘বি’ এবং ব্ল­ক ‘সি’ এর মধ্যখানে। এই এসকেলেটর (চলন্ড সিঁড়ি) গ্রাউন্ড ফ্লোর থেকে ৮ম তলা পর্যন্ত বিস্তৃত।

বুথের সংখ্যা ও অবস্থানঃ শপিং মলের মধ্যে মোট ৪টি বুথ আছে। ২য় তলার দক্ষিণ-পশ্চিম পাশের ‘এ’ ব্ল­কে সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১টি, ৩য় তলায় মিউচ্যুয়াল ব্যাংকের ১টি, ৭ম তলায় ‘এ’ এবং ‘ডি’ ব্ল­কের পূর্ব পাশে ১টি এবং ৮ম তলায় ‘এ’ এবং ‘ডি’ ব্ল­­কে ডাচ্ বাংলা ব্যাংক এর ১টি এটিএম বুথ আছে।
নামাযের স্থানঃ শপিং মলের ২য় তলার দক্ষিণ-পশ্চিম পাশের ‘এ’ ব্ল­কে মহিলাদের নামাযের জায়গা আছে। ৬ষ্ঠ তলার দক্ষিণ-পশ্চিম পাশে এ ব্ল­কে পুরুষদের নামাযের জায়গা আছে।

টয়লেট ব্যবস্থাঃ প্রত্যেক ফ্লোরে পুরুষের জন্য ৩টি এবং মহিলাদের জন্য ৩টি করে মোট ৬টি টয়লেট আছে। প্রত্যেক ফ্লোরের এ ব্ল­­কে ২টি, বি ব্ল­কে ২টি এবং ডি ব্ল­কে ২টি করে মোট ৬টি টয়লেট আছে। টয়লেটগুলোতে টিস্যু এবং হ্যান্ড ওয়াশের ব্যবস্থা আছে।

গাড়ি পার্কিংঃ শপিং মলের গ্রাউন্ট ফ্লোরে ১২০০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। কার, মাইক্রোবাস এবং জীপ ঘন্টা প্রতি পার্কিং চার্জ ৩০ টাকা। হোন্ডা সারাদিন ২০ টাকা।
অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা ও ফায়ার এক্সিটঃ প্রশিক্ষিত ৫০ জনের ফায়ার ফাইটিং টিম আছে। পর্যাপ্ত অগ্নি নির্বাপন যন্ত্র আছে। এ ছাড়াও ফায়ার ইমারজেন্সি এক্সিটের জন্য প্রতি ফ্লোরে ৪টি করে ফায়ার এক্সিট।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ নিরাপত্তার জন্য প্রশিক্ষিত ৪৫০ জন নিরাপত্তা কর্মী আছে। প্রতি ফ্লোরে পর্যাপ্ত সি সি ক্যামেরা। আর্চওয়ে মেটাল ডিটেক্টর এবং হ্যান্ড মেটাল ডিটেক্টর।
এই শপিং মলে আরো আছে বাচ্চাদের টগি ওয়ার্ল্ড, খেলার জন্য পুল জোন এবং ব্যায়াম করার জন্য জিম। এই শপিং মলটি কেন্দ্রীয়ভাবে শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত। লোডশেডিং এর সময় নিজস্ব জেনারেটরের সাহায্যে বিদ্যুৎ, শীতাতাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, লিফট এবং এসকেলেটর চালু রাখা হয়। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য এই শপিং মলে প্রশিক্ষিত ৩০০ জন পুরুষ ও মহিলা পরিচ্ছন্ন কর্মী রয়েছে।

স্টার সিনেপ্লেক্সঃ লেভেল ৮ এর ব্ল­ক ‘ডি’ শপিং মলের উত্তর-পশ্চিম কোণে অবস্থিত। ‘ডি’ ব্ল­কে সিনেমা হল আছে। স্টার সিনেপ্লে­ক্সে হল সংখা ৩টি। আসন সংখ্যা ২৫০টি। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সিনেপ্লে­ক্সটি খোলা থাকে। সিনেপ্লে­ক্সের ডানদিকে টিকেট কাউন্টার রয়েছে। প্রিমিয়াম টিকেটের মূল্য ২০০ টাকা (জনপ্রতি) এবং রেগুলার টিকেটের মূল্য ১৫০ টাকা (জনপ্রতি)। সিনেপ্লে­ক্সের গ্রাউন্ডের ভেতর ফাষ্ট ফুড শপ আছে। স্টার সিনেপ্লে­ক্সে সাপ্তাহিক মুভি চার্ট পাওয়া যায়। এতে কখন কোন ছবিটি দেখা যাবে তার বিবরণ ও সময় পাওয়া যায়। মোট ৩টি হলে চার্ট অনুযায়ী ছবি প্রদর্শিত হয়। স্টার সিনেপ্লে­ক্সের ফোন নম্বরঃ ৯১৩৮২৬০, ৯১৩৪০৯৮। ওয়েব সাইটঃ www.cineplex.com

লেভেল তালিকা
ব্ল­ক এ, ব্ল­ক বি, ব্লক সি, ব্ল­ক ডি। বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-১ এর ৪টি ব্ল­কে মোট ৩৯২টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্ল­কে ১২০টি, বি-ব্ল­কে ৭০টি, সি-ব্ল­কে ৯১টি এবং ডি-ব্ল­­কে ১১১টি দোকান আছে।
বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-২ এর ৪টি ব্ল­কে মোট ৫৩৭টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্ল­কে ১৬০টি, বি-ব্ল­কে ২০০টি, সি-ব্ল­কে ৮৫টি এবং ডি-ব্ল­কে ৯২টি দোকান আছে।
বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-৩ এর ৪টি ব্ল­কে মোট ৪৫৭টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্ল­কে ২০০টি, বি-ব্ল­কে ৯৫টি, সি-ব্ল­কে ৮৫টি এবং ডি-ব্ল­­কে ৭৭টি দোকান আছে। বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-৪ এর ৪টি ব্লকে মোট ৪৫০টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্ল­কে ১৯৫টি, বি-ব্ল­কে ৯৬টি, সি-ব্ল­কে ৮৭টি এবং ডি-ব্লকে ৭২টি দোকান আছে। এই লেভেলের প্রত্যেক ব্ল­কেই শুধুমাত্র শাড়ি দোকান রয়েছে।

বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-৫ এর ৪টি ব্ল­কে মোট ৪৬১টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্ল­কে ২০২টি, বি-ব্ল­কে ৯৭টি, সি-ব্ল­কে ৮৩টি এবং ডি-ব্ল­কে ৭৯টি দোকান আছে।
বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-৬ এর ৪টি ব্লকে মোট ২৬৯টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্ল­কে ৭৭টি, বি-ব্ল­কে ৬২টি, সি-ব্ল­কে ১০০টি এবং ডি-ব্ল­কে ৩০টি দোকান আছে।
বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-৭ এর ৪টি ব্ল­কে মোট ৯টি মেগা মল রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্ল­কে ২টি, বি-ব্ল­কে ২টি, সি-ব্লকে ২টি এবং ডি-ব্ল­কে ৩টি মেগা মল আছে।
বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-৮ এর ৪টি ব্ল­কে ৮৪টি ফাস্টফুডের দোকান এবং ৩টি সিনেমা হল রয়েছে। এর মধ্যে এ, বি ও সি-ব্ল­কে ফাস্টফুডের দোকান এবং ডি-ব্ল­কে স্টার সিনেপ্লেক্স আছে।

এলিফ্যান্ট রোড বিয়ের মার্কেট

মানবজীবনের প্রধান তিনটি অধ্যায় হল জন্ম, মৃত্যু ও বিয়ে। বিয়ে মানেই একটি আনন্দঘন মুহুর্ত। বিয়ের প্রধান কেন্দ্রবিন্দু বর ও কনে। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা নিয়ে আত্মীয় স্বজনদের মধ্যেও থাকে ব্যাপক প্রস্তুতি। কেনাকাটা বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পাদন জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ঢাকা শহরে বিভিন্ন মার্কেট ও পাড়া মহল্লায় অল্প কিছু বিয়ের দোকান বিদ্যমান। এলিফ্যান্ট রোডে ৩০টির অধিক বিয়ের দোকান আছে। আর হিন্দুদের বিয়ের জন্য শাঁখারী পট্টির প্রায় পুরোটা জুড়ে রয়েছে অগনিত দোকান। আর পাইকারি কেনার জন্য ঢাকার চক বাজারে বেশ কতগুলো দোকান রয়েছে।

একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে সাধারণত যে সব পন্যের দরকার হয় এবং দাম কেমন সে সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক- বরের শেরওয়ানি ১০০০০/- থেকে ৩০০০০/- টাকা, পাজামা ৫০০/- থেকে ১০০০/- টাকা, ওড়না ৭০০/- থেকে ১৫০০/- টাকা, পাগরী ১৫০০/- থেকে ৩০০০/-টাকা, নাগরজুতা ১৫০০/- থেকে ৬০০০/- টাকা, ডালা ২২০/- থেকে ৭০০/- টাকা, কুলা ১২০/- থেকে ৬০০/- টাকা, বাটি/প্রদীপ ১০/- থেকে ৫০/- টাকা, রাখী ৬০/- থেকে ১২০০/- টাকা, উপটান ৯০/- থেকে ১২০/- টাকা, সোন্দা ৯০/- থেকে ১২০/- টাকা, চন্দন ১২০/- থেকে ২০০/- টাকা, হলুদ ৯০/- থেকে ১২০/- টাকা, চন্দন তেল ১৫০/- থেকে ৩০০/- টাকা, সোহাগপুরী ৩৫০/- থেকে ৯৫০/- টাকা, আলতা ৩০/- থেকে ৬০/- টাকা, মেহেদী ৪০/- থেকে ১২০/- টাকা, পাটি ১৫০/- থেকে ১৬০০/- টাকা, হলুদ তোয়ালে ১২০/- থেকে ৪৫০/- টাকা, আফসান ২০/- থেকে ৩০/- টাকা, রুমাল ৫০/- থেকে ৩৫০/- টাকা, পালকি ১৫০/- থেকে ৬০০/- টাকা, ঝুড়ি ১০০/- থেকে ৭৫০ টাকা, মাছ ডালা ২৫০/- থেকে ১২০০/- টাকা, টুথ পিক ২০/- থেকে ৫০/- টাকা, তাজা গোলাপ ফুল প্রতি হাজার পিস ৩০০০ টাকা প্রতি পিস ৫ থেক ১০ টাকা, সাদা ফুল প্রতি হাজার পিস ১২০০ টাকা প্রতি পিস ৪ থেক ৬ টাকা, রজনী গন্ধা প্রতি হাজার ২২০০ টাকা প্রতি পিস ৫ থেকে ১০ টাকা।
হিন্দু বিয়ের যাবতীয় কেনা কাটা করা যাবে শাঁখারী পট্টিতে। এখানে দেশি পাশাপাশি ভারতীয় পণ্যের পণ্যের ব্যাপক প্রতাপ। মূল্যও তুলনামূলকভাবে কম। শাঁখারী পট্টিতে শোলার তৈরি পাগড়িসহ বিভিন্ন আইটেম অর্ডার মাফিক বানানো ব্যবস্থা আছে।

বিয়ের পাইকারি বাজার
বিয়ের আইটেম সস্তায় কেনার জন্য চকবাজার পাইকারি মার্কেট একমাত্র উপায়। এখান থেকে সারা বাংলাদেশে পাইকারি বিক্রি হয়।
পাইকারি দরদামঃ ডালা ও কুলা পাইকারি কেনা এবং বিক্রি হয় সেট হিসেবে (প্রতি সেটে থাকে তিনটি আইটেম)। পিস হিসেবেও বিক্রি হয়। ছোট সেট ৪০০-৫০০, মাঝারি ৮০০-১০০০ ও বড় সাইজের দাম ১২০০-১৫০০ টাকা। আজকাল রঙিন কাপড়ে মোড়ানো কারুকার্যখচিত ডালা ও কুলার চাহিদা বেশি। পাইকারি হিসাবে প্রতি পাটির দাম কারুকার্যখচিত ৫০০-৫৫০, সাধারণ ২২০-২৫০ টাকা। নাগরা জুতার মধ্যে পাকিস্তানি মাথা কাটা নাগরার দাম ৮০০ এবং মাথা বাঁকা নাগরার দাম ১১০০-১২০০ টাকা। দেশি নাগরার দাম সাধারণ মানের ৩০০ এবং কারুকার্য খচিতগুলো ৪০০-৫০০ টাকা। রাজস্থানী পাগড়ি ভারত থেকে কেনার সময় পাইকারি দাম সর্বনিম্ন ১০০০ এবং সর্বোচ্চ ২৫০০ টাকা। পাগড়ির মালামাল অনেক সময় ভারত থেকে এনে দেশে ফিটিং করা হয়, এতে রেট অনেক কম পড়ে। শেরওয়ানি পাইকারি কেনার সময় ভারতে দাম সাধারণ মানেরগুলো ৪০০০-৫০০০ এবং ভালো মানের ১০০০০-১২০০০ টাকা।

ভাড়াঃ বিয়ের সাজ-পোষাকের কিছু কিছু আইটেম ভাড়া দেয়া হয়। শেরওয়ানী ৩০০০ থেকে ৮০০০/-, পাগড়ী ৩০০ থেকে ৮০০/-। ভাড়া নেয়া শেরওয়ানী ওয়াশ করে ফেরত দিতে হয়। পোশাক জাতীয় পণ্য ক্রয়ের আগে ট্রায়াল দেবার ব্যবস্থা আছে। ভিডিও, স্টিল ফটোগ্রাফি ও সাজসজ্জার দরকার হলে দোকানগুলোর মাধ্যমে যোগাযোগের ব্যবস্থা আছে। ক্রয়কৃত পণ্য ফেরৎ নেয়া হয় না। নগদ টাকার মাধ্যমে ক্রয় করতে হয়।

সীমান্ত স্কয়ার শপিংমল

ধানমন্ডি এলাকার অভিজাত শপিং সেন্টার সীমান্ত স্কয়ার। ধানমন্ডি এলাকার মানুষের জীবনকে আরও উপভোগ্য ও সহজতর করতে সীমান্ত স্কয়ার শপিং সেন্টার মূখ্য ভূমিকা পালন করে আসছে। ঠিকানা ও অবস্থানঃ সড়ক নং ২, ধানমন্ডি, ঢাকা। বাংলাদেশ রাইফেলস সদর দপ্তর ৪ নং গেইট সংলগ্ন ধানমন্ডি লেকের বিপরীত পাশে অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে এটি অবস্থিত। সায়েন্স ল্যাবরেটরী মোড়ে সিটি কলেজ থেকে ঝিগাতলা যেতে হাতের বামে অর্থাৎ ধানমন্ডি জিয়া চত্বরের বিপরীত দিকে এটি অবস্থিত।

অবকাঠামো এবং পরিবেশঃ আধুনিক স্থাপত্যশৈলী এবং বিশাল স্থান জুড়ে মার্কেটটি নির্মিত হয়েছে। এটি ছয় তলা বিশিষ্ট একটি অত্যাধুনিক শপিং সেন্টার। পুরো মার্কেটটি কেন্দ্রীয়ভাবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রীত, নিরবিচ্ছিন্ন এবং জরুরি বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য রয়েছে শক্তিশালী জেনারেটর, ক্যাপসুল লিফট এবং কার্গো লিফট এস্কেলেটর সমৃদ্ধ। মার্কেটটি চমৎকার ইন্টিরিয়র এবং এক্সটিরিয়র ডেকোরশনকৃত। ক্রেতা সাধারনের চলাফেরার জন্য করিডোর সুবিধা রয়েছে। মার্কেটটির অভ্যন্তরে প্রাকৃতিক আলো বাতাস চলাচলের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রয়েছে।
প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীঃ ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য যেমন, টেলিভিশন, মিউজিক সিস্টেম, সিডি/ডিভিডি প্লেয়ার, সাউন্ড বক্স, কম্পিউটার, এয়ার কুলার, ফ্যান, ঝাঁড়বাতি, রিফ্রিজারেটর, মাইক্রোওভেন, ওয়াশিং মেশিন, মোবাইল সেট, প্লে-স্টেশন ইত্যাদি। পুরুষ, মহিলা এবং শিশুসহ সব বয়সের মানুষের জন্য রয়েছে রেডিমেড কাপড়ের দোকান বা ফ্যাশন হাউজ।

দেশি-বিদেশি কসমেটিক্স পণ্য সামগ্রীর সমাহার। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্রসাধনী সামগ্রী। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের জুতো, মোজা, বেল্ট, লেদার জ্যাকেটসহ চামড়া জাত পণ্য। কম্পিউটার সেলস এন্ড সার্ভিসিং, মোবাইল শপ। অডিও সিডি, ডিভিডি, মিউজিক ভিডিও, মুভি সিডি/ডিভিডি, সফটওয়্যার সিডি/ডিভিড, গেমস সিডি/ডিভিডি। দেশিয় ফ্যাশন হাউজ, নারী ও পুরুষ সকলের জন্য। ব্র্যান্ড শোরুম এবং বিদেশি ব্রান্ডের শোরুম, নারী ও পুরুষ সকলের জন্য। দেশি-বিদেশি শাড়ি কাপড়, সালোয়ার কামিজ, থ্রী-পিস, ফ্যাশনেবল কাপড় ইত্যাদি। অলংকার বিপনী। দেশি-বিদেশি ঘড়ি নারী পুরুষ সকলের জন্য। গিফট শপ। দেশি-বিদেশি নানা রকম পেইন্টিং, ফুল এবং কৃত্রিম ফুল। সুপার শপ। ইনডোর গেমস খেলার ব্যবস্থা। পাঞ্জাবি, ফতুয়া, শর্ট ­িস্লভ শার্ট, লং স্লি­ভ শার্ট, টি শার্ট, লং স্লিভ টি শার্ট, জিন্স, থ্রী কোয়ার্টার, হাফ প্যান্ট। ফুড কোর্ট। ব্যাংক এবং এটিএম বুথ। মেডিক্যাল সেন্টার। মানি এক্সচেঞ্জ। মোবাইল অপারেটর প্রতিষ্ঠান। কনফারেন্স সেন্টার ইত্যাদি।

কয়েকটি ব্র্যান্ড শপঃ স্মার্টেক্স, জেমস, কার্ণিভেল, রং, মেনজ ক্লাব, নদী, প্লাস পয়েন্ট, কে ক্রাফট, সাদা কালো, ক্যাটস আই, ঢাকা বাজার, লগন, এপেক্স, অন্যমেলা, সপ্তর্ষী, রিচম্যান, সেঞ্চুরী, বাটা, জেন্টাল ফ্যাশন, নকিয়া, সনি এরিকসন, সুলতানা জুয়েলার্স, আপন জুয়েলার্স, আগোরা।
শোরুম গুলোর অবস্থানঃ মার্কেটের তৃতীয় তলা পর্যন্ত শপিং মল এবং চতুর্থ তলা থেকে ষষ্ঠ তলা পর্যন্ত রয়েছে চাইনিজ রেস্টুরেন্ট, ফুড কোর্ট, মেডিকেল সেন্টার, থান্ডারবোল্ট, কনভেনশন সেন্টার, ব্যাংক এবং এটিএম বুথ।
ফুড কোর্টঃ প্রতিটি ফ্লোর ফুড কোর্ট রয়েছে। তন্মধ্যে হ্যালভেশিয়া, ধাবা এবং হারভেস্ট হোম অন্যতম। এছাড়াও রয়েছে চাইনিজ রেস্টুরেন্ট।
সুপার শপঃ এই মার্কেটের প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে আগোরা সুপার শপ। এখানে নিত্য প্রয়োজনীয় সকল জিনিসপত্র এবং কাঁচাবাজার পাওয়া যায়।

ব্যাংক এবং এটিএম বুথঃ ক্রেতা সাধারণের শপিংয়ের সুবিধার্থে মার্কেটের চতুর্থ তলায় ন্যাশনাল ব্যাংক রয়েছে। এছাড়াও এখানে রয়েছে এটিএম বুথ। তন্মধ্যে ব্রাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, ইউসিবিএল ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক এবং বেসিক ব্যাংকের বুথ।
কাষ্টমার কেয়ারঃ এখানে গ্রামীণ ফোনের কাস্টমার কেয়ার ইউনিট রয়েছে।
নকিয়া/সনি এরিকসন সার্ভিস সেন্টারঃ এখানে নকিয়া/সনি এরিকসন ব্র্যান্ডের মোবাইল সেটের অথরাইজড সার্ভিস সেন্টার রয়েছে।
কনভেনশন সেন্টারঃ সামাজিক বা অফিসিয়াল যে কোনো উৎসব উপলক্ষে পার্টি আয়োজনের জন্য রয়েছে নিজস্ব কনভেনশন সেন্টার।
জিম ও ইনডোর গেমসঃ মার্কেটের ৬ষ্ঠ তলায় রয়েছে থান্ডারবোল্ট। এখানে রয়েছে স্বাস্থ্য সচেতন পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য জিম এবং গেমসসহ নানা আয়োজন।
মেডিকেল এবং কনসাল্টেশন সেন্টারঃ মার্কেটের চতুর্থ তলায় রয়েছে লেজার মেডিকেল সেন্টার এবং পঞ্চম তলায় রয়েছে শিকদার কনসাল্টেশন সেন্টার।

প্রাপ্ত পণ্যের গুনগত মানঃ মার্কেট প্রাপ্ত পণ্যের গুণগত মান ভাল। দেশিয় ভাল মানের পণ্য এবং বিদেশি ব্র্যান্ডের পণ্য এখানে বেশি পাওয়া যায়। ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী ব্যতিত কোন পণ্যে ওয়ারেন্টি বা গ্যারান্টি দেওয়া হয় না।
পণ্যের মূল্য এবং ক্রেতা শ্রেণিঃ এখানে প্রতিটি পণ্য গজচ বা একদরে বিক্রয় করা হয়। কিছু পণ্যের মূল্য পণ্যের গুণগত মান এবং উৎপাদন খরচের উপর নির্ভর করে নির্ধারিত হয়। তাইতো এখানে সাধারণত বিদেশি, উচ্চবিত্ত এবং উচ্চমধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতার সমাগম বেশি। উল্লে­খ্য যে, এখানে বিক্রিত মাল ফেরত নেওয়া হয় না। তবে বদল করা যায় শর্ত সাপেক্ষে।
খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ মঙ্গলবার সাপ্তাহিক বন্ধ। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা।
বেশি ভিড় হয়ঃ শুক্রবার দিন ভিড় হয়। এছাড়া বিভিন্ন উৎসব উপলক্ষে মার্কেটে কেনাকাটা বেশি হয়।

পরিস্কার পরিচ্ছন্নতাঃ প্রতিটি ফ্লোরে ৪ জন করে ইউনিফর্ম পরিহিত ক্লিনার রয়েছেন। তাই মার্কেটের আভ্যন্তরীন পরিবেশ থাকে সবসময় পরিস্কার এবং পরিচ্ছন্ন।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ প্রতিটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য রয়েছে পর্যাপ্ত টয়লেট ব্যবস্থা।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ মার্কেটের নিজস্ব পার্কিং প্লেস রয়েছে। এখানে গ্রাহক স্বচ্ছন্দে গাড়ি পার্ক করতে পারেন। গাড়ি পার্কিং চার্জ নিম্নরূপঃ প্রাইভেট কার ১০ টাকা। মাইক্রো জীপ ১৫ টাকা। ট্রাক/কভার্ড ভ্যান ২০ টাকা। রিক্সা/ হোন্ডা ৫ টাকা। সাইকেল ২ টাকা। ড্রাইভারদের ডাকার জন্য কার কলের ব্যবস্থা রয়েছে।

বেনারশী পল্লী

১৯৯৫ সালে মিরপুর বেনারশী পল্লী প্রতিষ্ঠা হলেও ধারণা করা হয় ১৯৯০ সালে এখানে হাতে গোনা দু তিনটি গদিঘর ছিল। এই গদিঘর হল বেনারশী শাড়ি তৈরির কারখানা এবং খুচরা ও পাইকারি বিক্রয় কেন্দ্র। এই দু-তিনটি গদিঘর সময়ের পরিক্রমায় চাহিদার ভিত্তিতে আরও কিছু গদিঘর প্রতিষ্ঠিত হয়। ঐতিহ্যবাহী এবং পুরনো গদিঘরগুলোর সাথে নতুন কিছু ব্যবসায়ীরা এসে যোগ হলে এলাকাটি একটি পরিপূর্ণ বেনারশী পল্লীতে পরিণত হয়। পরবর্তীতে কারখানাগুলো স্থানান্তর করে গদিঘরগুলোকে শোরুম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়। এরপর থেকেই বেনারশী পল্লীর সুনাম ও শাড়ির চাহিদা বৃদ্ধি পায়। দেশ-বিদেশে রপ্তানি করে বেনারশী পল্লী বেশ ভাল পরিচিতি লাভ করে। বর্তমানে বেনারশী পল্লীতে ১০৮টি শোরুম আছে। বাংলাদেশ তথা ঢাকা শহরে বেনারশী পল্লী একটাই। আর সেটি মিরপুরে। অবস্থান সেকশন-১০, ব্ল­ক-এ, লেন ১-৪, অরিজিনাল-১০, মিরপুর, ঢাকা-১২২১। সাধারণত সকাল ১০টা-রাত ৮.৩০ মিনিট পর্যন্ত শোরুমগুলো খোলা থাকে। রবিবার পূর্ণদিবস এবং সোমবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত শোরুম বন্ধ থাকে।

সাধারণত কোন শ্রেণির লোক বেশি আসেঃ সাধারণত সব শ্রেণির বা পেশার লোক এখানে কেনাকাটা করতে আসেন। তবে উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতার উপস্থিতি বেশি । নিন্মমধ্যবিত্ত শ্রেণি ও এর নিচের শ্রেণির ক্রেতারা বিয়ে অথবা বিশেষ উৎসব ও উপহার হিসেবে শাড়ি ক্রয় করতে আসেন। এছাড়া মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্তরা প্রতি সপ্তাহে অথবা মাসেই এখানে আসেন নতুন নতুন শাড়ি ক্রয় করতে।
কি ধরনের শাড়ি পাওয়া যায়ঃ বেনারশী পল্লী একসময় শুধুমাত্র বেনারশী শাড়ির জন্যই বিখ্যাত ছিল। গত বছর কয়েক ধরে মিরপুর বেনারশী পল্লীতে বেনারশী শাড়ি ছাড়াও অন্যান্য সব ধরনের শাড়ি পাওয়া যায়। বেনারশী শাড়ি-ঙষফ + ঘব,ি টাঙ্গাইল তাঁতের শাড়ি (কটন)। টাঙ্গাইল হাফ সিল্ক। রাজশাহী সিল্ক। ধুপিয়ান। ঢাকাই মসলিন। কাতান। কোটা শাড়ি। ব্রোকেট শাড়ি। জামদানী শাড়ি। জর্জেট শাড়ি ইত্যাদি। এ ছাড়াও আরো নতুন নতুন কালেকশন পল্লীতে তৈরি হচ্ছে।

শাড়ির মূল্য তালিকাঃ মাসলাইস কাতান ৫৭০০ টাকা, বেনারশী ১০,০০০ টাকা কপলথেকে ১৫,০০০ টাকা, ব্রোকেট বেনারশি ৪৫০০ টাকা, কার্পেট বেনারশি ৫০০০ টাকা, হানিকোট বেনারশি ৪৫০০ টাকা, রাজকোট কাতান শাড়ি ৫৫০০ টাকা, জামদানী ৫৮০০ টাকা, বালুচুড়ি বেনারশী ৪০০০ টাকা, শাটিন বেনারশী ৩৮০০ টাকা, মসলিন সিল্ক ৫০০০ টাকা, ঢাকাই মসলিন ৮০০০ টাকা, জর্জেট শাড়ি ৬০০০ টাকা।
স্পেশাল অর্ডারঃ মিরপুর বেনারশী পল্লীতে মোট ১০৮টি শো-রুম আছে। কিন্তু সবাই অর্ডার সরবরাহ করতে পারে না। শুধু মাত্র প্রতিষ্ঠিত পুরনো ঐতিহ্যবাহী কয়েকটি প্রতিষ্ঠানেই বিশেষ অর্ডার নেয়া হয়। এ জন্য আপনাকে কমপক্ষে ১ মাস আগে অর্ডার দিতে হবে এবং অগ্রীম ৫০-৬০% টাকা পরিশোধ করতে হবে। আর এই স্পেশাল অর্ডার করতে কত টাকা লাগবে তা আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারন করা হয়।
আমদানি ও রপ্তানিঃ মিরপুর বেনারশী পল্লীতে শাড়ি ও শাড়ি তৈরির বিভিন্ন উপকরন ভারত, পাকিস্তান, চায়না ও অন্যান্য দেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এ ছাড়া তৈরিকৃত শাড়িগুলো বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা সহ ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, চায়না, আমেরিকা সহ বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোতে রপ্তানী করে থাকে।

যে কতৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে আছে তার বিবরণঃ মিরপুর বেনারশী পল্লীতে স্থানীয়ভাবে মিরপুর বেনারশী পল্লী সমিতি গঠিত হয় নির্বাচনের মাধ্যমে। নির্ধারিত মালিক সমিতি মিরপুর বেনারশী পল্লীর সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে তথ্য রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে আছেন।
নিরাপত্তা ব্যবস্থায় নিয়োজিত লোকবলঃ মিরপুর বেনারশী পল্লীর নিরাপত্তা নিয়োজিত আছেন কয়েকজন আনসার ও দারোয়ান। এ ছাড়া স্থানীয় থানার পুলিশ সদস্যরা টহলরত অবস্থায় থাকেন। মিরপুর বেনারশী পল্লীটি এলাকাভিক্তিক হওয়ায় তেমন কোন নিরাপত্তা জনিত সমস্যা হয় না।

বর্তমান অবস্থা ও সবকিছুর বিবরণঃ পুরো বেনারশী পল্লীতে প্রবেশের জন্য মিরপুর ১০ পল্ল­বী যেতে পর পর ৪টি গেট আছে। বেনারশী পল্লী মূলত একটি এলাকা। এখানে জনবসতি ও শোরুম দুটোই আছে। মোটামুটি জমজমাট অবস্থা। শোরুমগুলো একতলা, কিছু কিছু ২য় তলায়। গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা শোরুমগুলোর সামনেই রয়েছে। প্রত্যেকটি শোরুমই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও নিজস্ব জেনারেটর ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া বেনারশী পল্লীতে ব্র্যাক ব্যাংক ও ডাচ বাংলা ব্যাংকের বুথ রয়েছে।

বার্মিজ মার্কেট

কক্সবাজারের অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান হল বার্মিজ মার্কেট। বার্মার একদল আদিবাসী এখানে থেকে তাদের ব্যাবসা পরিচালনা করে। বার্মা ছাড়াও চীন এবং থাইল্যান্ডের বিভিন্ন পণ্য এই মার্কেটে পাওয়া যায়। আপনি স্থানীয়ভাবে চন্দন দিয়ে তৈরি প্রসাধন সামগ্রী, হাতে বোনা কাপড় এবং বিছানার চাদর কিনতে পারেন এই মার্কেট থেকে।

এই মার্কেটের অন্যতম আকর্ষণ হল হাতে তৈরি ঐতিহ্যবাহী পোশাক। কম দামের জন্য এই মার্কেটের সুনাম রয়েছে। এখানে আপনি নানা ধরনের জিনিস সুলভ মূল্যে পেয়ে যাবেন যেমনঃ ভ্যানিটি ব্যাগ, থ্রি পিস, বেড কাভার, শাড়ি, স্যান্ডেল, শো পিস, সুভেনির, বিভিন্ন ধরনের চাটনি, বিভিন্ন ধরনের প্রসাধন সামগ্রী, ছেলেদের পোশাক ইত্যাদি।

আতর, তসবি, টুপির মার্কেট

দেশের ধর্মপ্রাণ মুসল্লীদের আল্লাহর ইবাদাতের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহের জন্য ঢাকার বায়তুল মোকাররম মসজিদের পাশে বায়তুল মোকাররম মসজিদ মার্কেটে আতর, তসবি, জায়নামাজ, টুপি, বোরখার একটি মার্কেট রয়েছে।
অবস্থানঃ গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট থেকে পূর্বদিকে ৫০ গজ সামনে জিপিও ভবন ও বায়তুল মোকাররম মসজিদের মাঝ দিয়ে পল্টনের দিকে যে রাস্তাটি গিয়েছে সেই সড়কের ডান পাশে জুয়েলার্স শো-রুমগুলোর পিছনে এই মার্কেটটি অবস্থিত।

মার্কেট খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ এই মার্কেটটি সপ্তাহের শুক্রবার ও অন্যান্য সরকারি ছুটির দিনগুলোতে বন্ধ থাকে। এছাড়া সপ্তাহের অন্যান্য দিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
প্রাপ্ত পণ্যগুলোঃ আতর, তসবি, জায়নামাজ, টুপি, বোরখা, সুরমা, সুরমা দানি, নামাজের রুমাল, পায়ের মোজা, মিসওয়াক, মহিলাদের নামাজের ওড়না, মহিলাদের মাথার স্কাফ, মহিলাদের মাথার ক্যাপ, কাঠ ও প্ল­াস্টিকের রেহেল, কুটি, হজের মালামাল, পাঞ্জাবির বোতাম, স্কাফের ক্লিপ, বৃদ্ধদের লাঠি, বাতের চেইন।

এই মার্কেটের দোকানগুলোতে খুচরা বিক্রয়ের পাশাপাশি পাইকারি ও বিক্রয় করা হয়। পাইকারি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে দাম কিছুটা কম রাখা হয়। যেকোন আইটেম কমপক্ষে ১২টি ক্রয় করলে পাইকারি দাম রাখা হয়।
পণ্য পরিবর্তনঃ এই মার্কেটের যে কোন দোকান থেকে ক্রয়কৃত পণ্য প্রয়োজনে পরিবর্তন করা যায়। এজন্য পণ্য ক্রয়ের সর্বোচ্চ ৩ দিনের মধ্যে ক্রয়ের রশিদসহ যে দোকান থেকে ক্রয় করা হয়েছে, সেই দোকানে যোগাযোগ করতে হয়। কোন অবস্থাতেই টাকা ফেরত নেওয়া হয় না।

এলিফ্যান্ট রোড পর্দার মার্কেট

এলিফ্যান্ট রোড বাটা সিগনালের মোড়ে ও এর আশে পাশে বেশ কতকগুলো পর্দা ও পর্দার টাঙ্গাতে অন্যান্য যেসকল সামগ্রী দরকার হয় সে সকল পণ্যের দোকান রয়েছে। এখানে মোট ৪০টি পর্দার দোকান রয়েছে। এই পর্দার দোকানগুলোতে চীন, ভারত, জাপান, কোরিয়া, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সহ বিভিন্ন দেশের পর্দার কাপড় পাওয়া যায়। এখানে পর্দার কাপড় গজ ও স্কয়ার ফিট হিসাবে খুচরা ও পাইকারি বিক্রয় করা হয়।

খোলা-বন্ধঃ এই মার্কেটের দোকানগুলো সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। মঙ্গলবার সাপ্তাহিক বন্ধ থাকে।
ওয়ারেন্টিঃ এখানে বিক্রয়কৃত পর্দার কাপড়ে সাধারণ পর্দার রংয়ের উপর সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়।
পর্দা তৈরিঃ এখান থেকে পর্দা তৈরি করে নেওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে।

পর্দা ওয়াশঃ এখান থেকে পর্দা ওয়াশ করিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। পর্দা ওয়াশের ক্ষেত্রে স্কয়ার ফিট হিসেবে বিল পরিশোধ করতে হয়। প্রতি স্কয়ার ফিটের জন্য ১৫ টাকা বিল পরিশোধ করতে হয়।
বিল পরিশোধঃ এখানে পণ্য ক্রয়ের পর নগদ টাকায় ও চেকের মাধ্যমে বিল পরিশোধ করার ব্যবস্থা রয়েছে।
অন্যান্যঃ এখানে পর্দা টাঙ্গানোর যাবতীয় সামগ্রী পাওয়া যায়। এখান থেকে ১ পীস আংটা ও রড ক্রয়ে খরচ পড়বে যথাক্রমে ৫টা ও ৭০ টাকা।

ঝিনুক মার্কেট

পুরাতন আটটি ঝিনুক মার্কেটকে নির্মাণাধীন বীচ পার্ক মার্কেটে স্থানান্তর করা হয়েছে। ঝিনুকের রঙে এবং ছাতার আকারে নির্মিত এসব দোকান যেকোনো পর্যটকের কাছে প্রয়োজনীয় এবং পছন্দনীয় জিনিসপত্র কেনার জন্য একটি আদর্শ স্থান। বিক্রেতারা মনে করেন নবনির্মিত এই মার্কেটে তাদের ব্যবসার পরিসর বৃদ্ধির পাশাপাশি সেবার মানও বৃদ্ধি পাবে।

এই মার্কেটে বিভিন্ন পণ্য পাওয়া যায় যেমনঃ শামুক ও ঝিনুক দিয়ে তৈরি বিভিন্ন জিনিস ও সামুদ্রিক বিভিন্ন মাছের শুটকি, কসমেটিকস, বার্মিজ বিভিন্ন পণ্য। এছাড়া এই মার্কেটে রয়েছে ফাস্ট ফুডের দোকান, চিত্রশালা, মোবাইলের দোকান এবং কুলিং কর্নার। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের প্রবেশমুখেই অবস্থিত এই মার্কেটটির পাশে একটি পার্ক নির্মাণে অর্থায়ন করছে জেলা পরিষদ।

কক্সবাজারে নেমে আপনি লোকাল যানবাহনে যেমন রিক্সায় চড়ে ঝিনুক মার্কেটে যেতে পারেন। আপনি এখানে বিভিন্ন ধরনের ঝিনুক কিনতে পারেন; পাশাপাশি ঝিনুক মার্কেটের পাশে সমুদ্র সৈকতও ঘুরে দেখতে পারেন।

ট্রপিক্যাল আলাউদ্দিন টাওয়ার

আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত এই শপিং মলটি উত্তরাতে অবস্থিত। এখানে এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রনের ব্যবস্থা রয়েছে। মোট দোকান সংখ্যা ১৮০টি যা মালিক সমিতি কর্তৃক পরিচালিত হয়।
ঠিকানাঃ ৫০১ ট্রপিক্যাল আলাউদ্দীন টাওয়ার, রোড-২, সেক্টর-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০।
অবস্থানঃ রাজলক্ষী কমপ্লে­ক্সের পশ্চিম পাশে এই শপিং সেন্টারটি অবস্থিত।
মার্কেটের বর্ননাঃ এই শপিং মলটি ১৬ তলা বিশিষ্ট একটি ভবন। তবে ভবনের প্রথম ৬ তলায় এই মার্কেটের অবস্থিত। উপরের দিকে বিভিন্ন অফিস রয়েছে। শপিং মলে ঢোকা এবং বাহির হওয়ার জন্য আলাদা দু’টি পথ রয়েছে। শপিং মলটি কেন্দ্রীয়ভাবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা রয়েছে।

পণ্য সমগ্রীর বিবরণঃ ১ম তলায় কসমেটিক্স, সানগ্ল­াস, ব্যাগ, ঘড়ি ইত্যাদি। ২য়, ৩য়, ৪র্থ তলায় রেডিমেন্ট আইটেম, থ্রী-পিস, শাড়ি, থান কাপড়, শার্ট, প্যান্টসহ গার্মেন্টস আইটেম। ৫ম তলায় জুয়েলারী এবং জুতা। ৬ষ্ঠ তলায় মোবাইল এবং কম্পিউটার।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ৪০টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয় না।

এস্কেলেটর সুবিধাঃ প্রতি ফ্লোরে ওঠা-নামার জন্য দুইটি করে সর্বমোট ১২ এস্কেলেটর রয়েছে। এছাড়া ও মার্কেটের ২ প¦ার্শে ২টি ক্যাপসুল লিফট রয়েছে।
নিরাপত্তাঃ প্রতি ফ্লোরে ৬টি করে সিসি ক্যামেরা রয়েছে। প্রতি ফ্লোরে মার্কেটের নিজেস্ব ২ জন গার্ড থাকে সার্বক্ষণিক ডিউটির জন্য।
নামাজের স্থানঃ ওজু এবং নামাজের জন্য প্রতি ফ্লোরে নির্দিষ্ট জায়গা আছে।
টয়লেটঃ প্রতি ফ্লোরে মহিলা এবং পুরুষের জন্য আলাদা টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতি ফ্লোরে মহিলাদের জন্য ২টি এবং পুরুদের জন্য ৬টি টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে। কমোড এবং নরমাল উভয় ব্যবস্থা রয়েছে। টয়লেট গুলো সার্বক্ষণিক পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকে।
খোলা বন্ধের সময়সূচিঃ এই শপিং মলটি প্রতিদিন সকাল ১০টায় খোলে এবং ৯টায় বন্ধ হয়। সপ্তাহে ৭ দিন খোলা থাকে।

অরর্চাড পয়েন্ট

অরচার্ড পয়েন্ট শপিং মলটি ধানমন্ডির মিরপুর রোডে অবষ্ঠিত। এই শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ২০০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। ঠিকানাঃ প্ল­ট-১৭, রোড-৭, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫। অবস্থানঃ এই শপিং মলটি সাইন্সলাবের নিকট মিরপুর রোডে অবস্থিত।
ভবনের বিবরণঃ এটি একটি ৬ তলা ভবন। তবে শপিং মলটি ৪ তলা পর্যন্ত বিস্তৃত এবং ৫ তলা শপিং মলের জন্য নির্মানাধীন। ৬ষ্ট তলায় নামাজের স্থান।

পণ্য সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় বিভিন্ন ধরনের কসমেটিক্স জুতা ও থ্রী-পিসের দোকান। দ্বিতীয় তলায় লেডিস এন্ড জেন্টস পোশাক এর দোকান। তৃতীয় তলায় শার্ট, প্যান্ট, থী-পিস সহ সিট কাপড়ের দোকান। চতুর্থ তলায় মোবাইল ও টেইলার্সের দোকান।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ শপিং মলটির নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ৩০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য কোন চার্জ দিতে হয় না।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ প্রতি ফ্লোরে ৪টি করে টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে। পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

এস্কেলেটর সুবিধাঃ প্রতি ফ্লোরে যাওয়ার জন্য এস্কেলেটর সুবিধা সহ ৩টি ক্যাপসুল লিফট রয়েছে।
ওজু ও নামাজের স্থানঃ ওজু ও নামাজের স্থান ৬ষ্ঠ তলায়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ শপিং কমপ্লেক্সটির নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি রয়েছে। এছাড়া এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে।
খোলা ও বন্ধের সময়সূচিঃ প্রতি দিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। মঙ্গলবার সাপ্তাহিক বন্ধ থাকে।
রাজলক্ষ্মী কমপ্লেক্স
১৯৯১ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। নায়ক রাজ রাজ্জাক শপিং কমপ্লে­­ক্সটির স্বত্বাধিকারী। সুসজ্জিত ছয় তলা বিশিষ্ট মার্কেটটিতে ৩৫০টির মত দোকান রয়েছে। ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের জসীমউদ্দিনের পরই রাজলক্ষ্মী কমপ্লেক্সটি। কমপ্লে­ক্সটির নামে এখন বাসস্ট্যান্ড নামকরণ করা হয়েছে রাজলক্ষ্মী বাসস্ট্যান্ড। রোড-৭, সেক্টর-৩, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ ১ম তলায় ফাস্টফুড, কনফেকশনারী, খেলনা, গিফট, কসমেটিকস, জুতা ইত্যাদি। ২য় তলায় তৈরি পোশাক, জুতা ও ফ্যাশন আইটেম। ৩য় তলায় তৈরি পোশাক, জুতা ও ফ্যাশন আইটেম। ৪র্থ তলায় মোবাইল মার্কেট ও মোবাইল সার্ভিস সেন্টার। ৫ম তলায় রকমারী দোকান। ৬ষ্ঠ তলায় ট্রাভেল এজেন্সি এবং অন্যান্য অফিস।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা নেই। সামনের রাস্তায় ২০টি গাড়ি পার্ক করা যায়।

টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে নামাজের জন্য ৬ষ্ঠ তলায় নামায পড়ার সুব্যবস্থা রয়েছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের বুধবার সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

মৌচাক মার্কেট

মেট্রোপলিটন ঢাকা শহরের একটি বিখ্যাত ও জনপ্রিয় মার্কেট হলো মৌচাক মার্কেট। ১৯৪০ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। সুসজ্জিত মার্কেটটিতে ১০০০ টির অধিক দোকান রয়েছে।
লোকেশনঃ মালিবাগ ওভারব্রিজের সাথে। ওভারব্রিজের সাথে শপিংমলটির ৩য় তলার সরাসারি যোগাযোগ আছে।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ ১ম তলায় ফাস্টফুড ও কিছু জুয়েলারী সামগ্রী, ২য় তলায় জুয়েলারী সামগ্রী, ৩য় তলায় প্লাস্টিক সামগ্রী ও কিছু রেডিমেড পোশাক, ৪র্থ তলায় মহিলাদের রেডিমেড বিভিন্ন রকমের পোশাক, শাড়ি, থ্রী-পিস, ওড়না, কসমেটিক্স, শাড়ির জরি, চুমকি, লেইস, জুতো/স্যান্ডেল (মেয়েদের জন্য), ব্যাগ ইত্যাদি। ৫ম তলায় মসজিদ এবং ইউরো গার্ডেন চাইনীজ রেস্টুরেন্ট।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর ভাল মানের। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা নেই। সামনের রাস্তায় ৮টি গাড়ি পার্ক করা যায়।

টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে নামাজের জন্য ৫ম তলায় মসজিদ রয়েছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের বৃহস্পতিবার সম্পূর্ণ এবং শুক্রবার অর্ধ দিবস বন্ধ থাকে। সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

রাপা প্লাজা

রাপা প্ল­াজা ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে ধানমন্ডি এবং এর আশপাশের এলাকার মানুষ শপিং করতে আসে। রাপা প্ল­াজা ধানমন্ডি সাবেক ২৭ নম্বর সড়কের একবারে পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত। এটি ৪ তলা বিশিষ্ট মার্কেট। এতে পূর্ব দিক দিয়ে একটি এবং উত্তর দিক দিয়ে একটি মোট দু’টি প্রবেশ পথ রয়েছে। ঠিকানাঃ বাড়ি# ১, রোড# ১৬ (নতুন), ধানমন্ডি, ঢাকা- ১২০৯, ফোন- ৯১৩০২৪৪।
সময়সূচিঃ সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। সপ্তাহের বন্ধের দিন মঙ্গলবার।
এক দরের দোকানঃ টাইম জোন,ক্যাটস আই, বাটা, জয়ীতা, এইচ এফ সি

সুবিধাঃ এটি একটি বিপনী বিতান। পরিবেশ অনেক ভালো। এটি সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। গুণগত মানের উপর কোম্পানীর আইন অনুযায়ী ওয়ারেন্টি/ গ্যারান্টি দেয়া হয়। এটা সাধারণত বিভিন্ন রকমের হতে পারে। আলোচনা সাপেক্ষে পণ্য ফেরত বা পরিবর্তন করা যায়। পাইকারি বিক্রির ব্যবস্থা নেই। বেশি এমাউন্টের পণ্য কিনলে কিছু ছাড় দেয়া হয়। এখানে কিছু সংখ্যক বিদেশি ক্রেতা আসে। নীচতলায় খাবারের দোকান ও প্রসাধণীর দোকান রয়েছে। দোতালায় পোশাক ও অর্নামেন্টেসের দোকান রয়েছে প্রতি তলাতে উঠা-নামার জন্য ১ টি করে এসকেলেটর এবং দুইটি লিফট রয়েছে।

যা পাওয়া যায়ঃ ছেলে ও মেয়েদের পোশাক, ঘড়ি, জুতা, জুয়েলারী সামগ্রী, ব্যাগ, টেইলার্স, প্রসাধনী সামগ্রী। এখানে ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, ইন্ডিয়া, চায়না, আমেরিকা, ইউকে, থাইল্যান্ড ও জাপানের বিভিন্ন দেশের পণ্য সামগ্রী বেশি পাওয়া যায়।
বিবিধঃ নিজস্ব পার্কিং সুবিধা আছে। এক সাথে প্রায় ৩০ টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিং এর চার্জ ৩০ টাকা। এখানে পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র রয়েছে। মার্কেটের দক্ষিণ দিকে পুরুষদের জন্য ২ টি এবং মহিলাদের জন্য ২ টি করে টয়লেট রয়েছে।

পিংক সিটি শপিং কমপ্লে­ক্স

পিংক সিটি শপিং কমপ্লে­­ক্স ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই শপিং কমপ্লে­ক্সে ৮০% বিদেশি এবং ২০% দেশিয় ব্র্যান্ডের পণ্য সামগ্রী পাওয়া যায়। বিদেশি পণ্যগুলো ভারত, চীন, সৌদি আরব, আমেরিকা এবং পাকিস্তানের তৈরী। এই শপিং কমপ্লে­­ক্সের নিচতলা ও দ্বিতীয় তলায় কসমেটিক, গার্মেন্টস পণ্য, জুতা এবং তৃতীয় তলায় জুয়েলারী পণ্য ও চতুর্থ তলায় বাচ্চাদের খেলনা পাওয়া যায়।
অবস্থানঃ গুলশান ২ গোলচত্ত্বর থেকে ২০০ গজ দক্ষিণ দিকে এসে হাতের বাম পাশে পিংক সিটি শপিং কমপ্লে­­ক্স অবস্থিত।
ঠিকানাঃ বাড়ি# ১৫, রোড# ১০৩, গুলশান এভিনিউ, গুলশান ২, ঢাকা।
সময়সূচিঃ প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে এই শপিং কমপ্লে­­­ক্স। শপিং কমপ্লে­­ক্সের সাপ্তাহিক পূর্ণদিবস বন্ধ রবিবার। এছাড়া সোমবার দুপুর ২টা পর্যন্ত বন্ধ থাকে।

মার্কেট ভবনঃ শপিং কমপ্লে­­­ক্সটি ৪ তলা বিশিষ্ট। এই শপিং কপ্লেক্সটির পূর্ব এবং উত্তর দিক দিয়ে প্রবেশের জন্য দু’টি আলাদা পথ রয়েছে। মার্কেটটি কেন্দ্রীয়ভাবে শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত। পর্যাপ্ত বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা রয়েছে। অগ্নি নির্বাপণের জন্য মার্কেটের প্রত্যেক তলার পূর্ব দিকের কর্ণারে ছোট ছোট অগ্নি নির্বাপণ যন্ত্র মজুদ রয়েছে। মার্কেটের নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মীরা অগ্নি নির্বাপন যন্ত্রের ব্যবহার সম্পর্কে অবগত।
যেসব পণ্য পাওয়া যায়ঃ শিশু পোশাক (প্যান্ট, শার্ট, গেঞ্জি), কসমেটিকস পণ্য, পারফিউম, শাড়ি (সূতি, নরমাল, ব্র্যান্ড), থ্রি-পিস (সূতি, নরমাল, ব্র্যান্ড), সালোয়ার কামিজ, মেয়েদে জুতা (নরমাল, হিল, বেল্ট), ছেলেদের জুতা ,শার্ট, প্যান্ট, বিছানার চাদর, পর্দার কাপড়, স্বর্ণের অর্নামেন্টের দোকান, ডায়মন্ড অর্নামেন্টের দোকান, শিশুদের খেলনা, স্পোর্টস আইটেম (কেডস, মুজা, টি-শার্ট, ফুটবল, ব্যাটমিন্টন),ব্যায়ামের যন্ত্রপাতি।

পণ্যের গুণগত মান ও অন্যান্যঃ স্বর্ণের ক্ষেত্রে ৬ মাস পর্যন্ত ওয়ারেন্টি দেওয়া হয়। (রং, মান, ভেজাল ছাড়া) স্বর্ণের ক্ষেত্রে আধুনিক ডিজিটাল মেশিনে আন্তর্জাতিক মানের মাপ ব্যবহার করা হয়। কাপড়ের ক্ষেত্রে ৬ মাসের গ্যারান্টি দেওয়া হয়। (রং, কাপড় নষ্ট না হওয়া, আরামদায়ক)। ক্রয়কৃত পণ্য কেনার ৭ দিনের মধ্যে কোনরুপ ক্ষতি না করা সাপেক্ষে পরিবর্তন করার ব্যবস্থা রয়েছে। এক্ষেত্রে কোন অতিরিক্ত চার্জ দিতে হয় না।
মার্কেটে একদরের দোকানের তালিকা- নিচতলায় রয়েছে Raymond, Thai Gallery  (জুতা, সান্ডেল), Celebration, Rainbow (পারফিউম দোকান), Yellow (ছেলেদের পোশাক), Shova Fashion (গার্মেন্টস পণ্য)। তৃতীয় তলায় রয়েছে- Gitanjoli Jewelers, Diamond Jewelers. চতুর্থ তলায় রয়েছে- Baby Shop.

গাড়ি পার্কিংঃ শপিং মলের গ্রাউন্ড ফ্লোরে ৩০টি গাড়ি পার্কিং সুবিধা রয়েছে। পার্কিং এর প্রবেশ পথ শপিং মলের উত্তর পাশে অবস্থিত। গাড়ি প্রতি পার্কিং চার্জ ২০ টাকা। পার্কিং সময় নিয়ে বাধ্যবাধকতা নেই।
বিবিধঃ এখানে বিদেশি ক্রেতাদের পণ্য ক্রয়ে দোকানের সেলসম্যান ও সেলসগার্লর সাহায্য করে থাকে। ঋতু পরিবর্তনের সাথে পোশাক, কসমেটিকস প্রভৃতির পরিবর্তন হয়। মার্কেটের প্রত্যেক তলার উত্তর পাশে পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদা ২টি করে টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে।

রাজউক কমার্শিয়াল কমপ্লে­ক্স

১৯৯৫ সালে উত্তরার আজমপুরে ‘রাজউক উত্তরা কমার্শিয়াল কমপ্লেক্সের যাত্রা শুরু হয়। উত্তরা আজমপুর বাসস্ট্যান্ডের পশ্চিম পাশে ১০ তলা ভবনে এই মার্কেটটির অবস্থান। ঠিকানা ও অবস্থানঃ প্লট # ৬৯, সেক্টর # ৭, আজমপুর উত্তরা, ঢাকা- ১২৩০। মার্কেটটিতে ক্রেতাদের চলাফেরার জন্য বেশ প্রশস্ত জায়গা রয়েছে। মার্কেটটিতে বাইরের পর্যাপ্ত আলো বাতাস প্রবেশের ব্যবস্থা রয়েছে।
এখানে প্রধানত বই, কসমেটিকস, ষ্টেশনারী সামগ্রী, পোশাক, মোবাইল ফোন এবং মোবাইল ফোনের বিভিন্ন এক্সেসরিজ, ইলেকট্রনিক সামগ্রী, সাউন্ড সিস্টেম, সিডি এসব পাওয়া যায়। বিদেশি পণ্যের মধ্যে চীন, জাপান, থাইল্যান্ড, কোরিয়া, ইন্দানেশিয়া, ভারত, সুইডেন এসব দেশের পণ্য পাওয়া যায়। অন্যান্য মার্কেটের মতই এ মার্কেটেও ইলেকট্রনিক পণ্যে এক বছরের ওয়ারেন্টি দেয়া হয়। কিছু কেনার পর আর ফেরত দেয়ার সুযোগ নেই, তবে কেনার এক সপ্তাহের মধ্যে রসিদ দেখিয়ে বদল করে নেয়া যায়।

এখানে শার্টের মূল্য ৬০০ টাকা থেকে শুরু করে ১২০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্যান্টের মূল্য ৪০০ টাকা থেকে শুরু করে ১২০০ টাকা পর্যন্ত এবং ব্যাগের মূল্য ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে ২০০০ টাকা। মার্কেটটির দ্বিতীয় এবং তৃতীয় তলার দোকানগুলো মূলত এক দরের দোকান। পাইকারি কেনা-কাটার জন্য মার্কেটটি উপযুক্ত নয়। বিদেশি ক্রেতারাও এই মার্কেটে মাঝেমধ্যে কেনাকাটা করতে আসেন। পোশাক আর কসমেটিকসের দোকানগুলোর শোকেসে ঋতু পরিবর্তনের ছাপ পাওয়া যায়। ঈদ, পুজা এসব উৎসবের সময় বিভিন্ন দোকান থেকে ছাড় দেয়া হয়ে থাকে। মার্কেটটির সামনে রাস্তায় গাড়ি পার্ক করতে হয় এজন্য কোন চার্জ দিতে হয় না। জরুরি নির্গমন পথ এবং আগুন নেভানোর সরঞ্জাম আছে এখানে। মোট তিনটি প্রবেশপথ আছে মার্কেটেটিতে।

মার্কেটটির পাঁচ তলায় রয়েছে ইউএফসি চাইনিজ রেস্টুরেন্ট। মার্কেটটিতে কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা না থাকলেও পাঁচ তলা পুরোপুরি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। চার তলা পর্যন্ত একটি এসকেলেটর ছাড়াও পাঁচটি লিফট আছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুরো মার্কেটটিই সিসি টিভির আওতায় রাখা হয়েছে। প্রতি ফ্লোরে পুরুষদের জন্য ৩টি এবং মহিলাদের জন্য ১টি করে মোট ৪টি টয়লেট আছে। মার্কেটটির ভেতর কোন ব্যাংকের বুথ নেই, তবে বাইরে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথ আছে।

বিসিএস কম্পিউটার সিটি

২০০০ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। মার্কেটটিতে মোট দোকানের সংখ্যা ৩৫০টি। মার্কেট মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। এটি দেশের বৃহত্তম কম্পিউটার মার্কেট। আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট বিল্ডিং এর সন্নিকটে এই কম্পিউটার মার্কেটটি অবস্থিত। ৪ তলা বিশিষ্ট ভবনের পুরোটাই কম্পিউটার মার্কেট। ঠিকানাঃ বেগম রোকেয়া স্বরণী, আগারগাঁও, শেরে বাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় কম্পিউটার যন্ত্রাংশ ও কম্পিউটার সার্ভিসিং এর দোকান। দ্বিতীয় তলায় কম্পিউটার যন্ত্রাংশ, সার্ভিসিং, ক্যামেরা, মোবাইল এবং ল্যাপটপ এর দোকান। তৃতীয় তলায় বিভিন্ন ধরনের সিডির দোকান, ল্যাপটপ এবং আইপডের দোকান। চতুর্থ তলায় খাবারের দোকান, নামাজের জায়গা এবং কম্পিউটার সামগ্রীর দোকান।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান অতি উত্তম। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চ বিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও দোকান ভেদে বিল পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ১০০টি গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া সামনের রাস্তা ও ফুটপাতে ১০০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিং এর জন্য নির্দিষ্ট হারে চার্জ প্রদান করতে হয়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ প্রত্যেক ফ্লোরে টয়লেট সুবিধা রয়েছে। মহিলাদের জন্য পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

এস্কেলেটর সুবিধাঃ এখানে এস্কেলেটর সুবিধা রয়েছে। এস্কেলেটর এর সংখ্যা ৪টি।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ মার্কেটটির নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি রয়েছে। এছাড়া এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ মার্কেটটি প্রতি সপ্তাহের রবিবার বন্ধ থাকে। ছুটির দিন ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার, শনিবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার ক্রেতা সমাগম বেশি লক্ষ্য করা যায়। অন্যান্য দিনে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এবং সচরাচর সন্ধ্যে বেলা ক্রেতাদের পদচারণা বেশি থাকে।

ল্যান্ডমার্ক শপিং সেন্টার

ঢাকার অভিজাত এলাকা গুলশানে গড়ে ওঠা শপিং সেন্টারগুলোর মধ্যে ল্যান্ডমার্ক শপিং সেন্টার অন্যতম। ১৯৮৫ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। গুলশান-২ গোলচত্বরের উত্তর পশ্চিম কোণে এই মার্কেটের অবস্থান। মার্কেটটির দক্ষিণে গুলশান টাওয়ার এবং উত্তরে তাহের টাওয়ারের অবস্থান। ঠিকানাঃ শহীদ মেজর নাজমুল হক রোড, প্ল­­­ট# ১১, গুলশান ২, ঢাকা।
খোলা বন্ধের সময়সূচিঃ রবিবার বাদে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

মার্কেট এবং মার্কেটের দোকানগুলোঃ মার্কেট ভবনটি ১২ তলা বিশিষ্ট হলেও কেবল প্রথম এবং দ্বিতীয় তলা জুড়ে রয়েছে মার্কেটটি। মোট ৪টি প্রবেশপথ রয়েছে। কেন্দ্রীয়ভাবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নেই। ছিমছাম এই মার্কেটটিতে পর্যাপ্ত আলো বাতাস প্রবেশের সুযোগ আছে। ওপরে ওঠার জন্য একটি সিঁড়ি ছাড়াও দু’টি লিফট এবং দু’টি এসকেলেটর রয়েছে। প্রতিটি ফ্লোরে দু’টি করে অগ্নি নির্বাপণ যন্ত্র আছে। এখানে পাইকারি দরে বিক্রি হয় না, কেবল খুচরা ক্রেতাদের মার্কেট এটি।
মার্কেটটির একতলায় অনেকগুলো স্টেশনারী দোকান এবং চশমার দোকান আছে। এছাড়া আছে একটি অভিজাত টেইলার্স,বইয়ের দোকান এবং মানি এক্সচেঞ্জ। দ্বিতীয় তলায় বেশ কয়েকটি ইলেকট্রনিক পণ্যের দোকান এবং ব্র্যান্ড শো রুম আছে।

কেনাকাটার জন্যঃ এখানে প্রধানত চীন, জাপান এবং আমেরিকায় তৈরি পণ্য পাওয়া যায়। দেশি ক্রেতার পাশাপাশি বিদেশি ক্রেতাও আসেন কেনাকাটা করতে। এ মার্কেটে ইলেকট্রনিক পণ্য ছাড়া অন্য কোন পণ্যে ওয়ারেন্টি দেয়া হয় না। এটি একদরের মার্কেট নয়, তাই দরকষাকষিতে অভিজ্ঞ হতে হবে এখানে কেনাকাটা করতে হলে। বিক্রয়কৃত পণ্য ফেরত নেবার চল নেই, তবে এক সপ্তাহের মধ্যে রশিদ দেখিয়ে বদলে নেবার সুযোগ আছে।
গাড়ি পার্কিংঃ এখানে যে গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থা আছে সেটি কেবল মার্কেটের লোকেদের জন্য। অন্যদের রাস্তার পাশে গাড়ি পার্ক করতে হয়।
টয়লেট সুবিধাঃ মার্কেটটির ২য় তলায় সিঁড়ির পাশে পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য আলাদা আলাদা টয়লেটের ব্যবস্থা আছে। এটি ব্যবহারের জন্য ৫ টাকা হারে চার্জ দিতে হয়।
অন্যান্য তথ্যঃ এই মার্কেটের পাশের মার্কেটের ভেতর ডাচ বাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথ আছে। মার্কেটটিতে প্রবেশের সময় মেটাল ডিটেক্টর বা এক্স-রে স্ক্যান করা হয় না।

মাসকট প্লাজা

২০০৬ সালে উত্তরায় মাসকট প্ল­াজার যাত্রা শুরু হয়। অবস্থান ও ঠিকানাঃ উত্তরা হাউজ বিল্ডিং বাস স্টপেজের পশ্চিমে নর্থ টওয়ারের ঠিক পাশেই এটি অবস্থিত। ঠিকানা-১০৭/এ, সেক্টর# ৭, উত্তরা, ঢাকা।
সাপ্তাহিক ছুটিঃ বুধবার ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে মার্কেটটি।
মার্কেটটি সম্পর্কেঃ ১৪ তলা বিশিষ্ট এই ভবনের নিচের দিকে প্রথম চারটি ফ্লোর জুড়ে মার্কেটটির অবস্থান। ওপরের দিকে বিভিন্ন অফিস রয়েছে। মার্কেটটিতে প্রবেশ করা এবং বের হওয়ার জন্য আলাদা দু’টি পথ আছে। মার্কেটটিতে কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আছে। এছাড়া প্রতিটি ফ্লোরেই একাধিক অগ্নি নির্বাপণ যন্ত্র আছে।

যেসব পণ্য পাওয়া যায়ঃ ঘড়ি, কসমেটিকস, খেলনা, শিশু পোশাক, শাড়ি, থ্রি পিস, জুতা, প্যান্ট, শার্ট, পাঞ্জাবি, জুয়েলারি প্রভৃতি পাওয়া যায়। বিদেশি অনেক পণ্যও এই মার্কেটে পাওয়া যায়। এগুলো চীন, ভারত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া প্রভৃতি দেশ থেকে আনা হয়।
বিভিন্ন পণ্যের মূল্যঃ এখানে মোটামুটি কম দামে ঘড়ি পাওয়া যায়। ৪০০ থেকে ১০০০ টাকা পড়বে এগুলোর দাম। আর সৌখিন ধাঁচের ঘড়ি একটু কম পাওয়া যায়। এগুলোর দাম ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। দেশিয় বিভিন্ন কসমেটিকসের দাম ১০০ থেকে ৪০০ টাকা। আর বিদেশি বলতে প্রধানত ভারতের কসমেটিকস পাওয়া যায়। এগুলোর দাম একটু বেশি। থ্রী-পিসের দাম ১০০০ টাকা থেকে শুরু হয়। কম দামে ১০০০ টাকার শাড়িও পাওয়া যায়। আর বিভিন্ন উৎসব বা বিয়ের শাড়িও কেনা যেতে পারে। এগুলোর দাম ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। জামদানি শাড়িরসহ অন্যান্য শাড়ির ক্ষেত্রে নকশার উপর ভিত্তি করে দাম ওঠা নামা করে। মার্কেটটির দোতলায় ২২৭ নম্বর দোকানে জামদানি হাউজের দোকান আছে, আর তৃতীয় তলায় Raymond shop, Cats Eye এবং Gallery Apex এর শোরুম আছে। মার্কেটটির চতুর্থতলায় একটি ফুড জোন আছে।

নিয়মকানুনঃ বিক্রয়কৃত পণ্য ফেরত নেওয়া হয় না। তবে পণ্যটি অক্ষত থাকলে রশিদ দেখিয়ে বদল করে নেয়া নেয়া যায়। কিছু কিছু পণ্যের ক্ষেত্রে ছয় মাস থেকে এক বছরের ওয়ারেন্টি দেয়া হয়। প্রধানত দেশি ক্রেতারাই কেনাকাটা করতে আসেন, তবে মাঝে মধ্যে কিছু বিদেশি ক্রেতাও কেনাকাটা করতে আসেন। অন্যান্য মার্কেটের মতই ঋতুভেদে পণ্যের ধরনে পরিবর্তন হয়। শীতকালে শীতের পোশাক এবং গরমকালে ঢিলেঢালা পোশাক বেশি পাওয়া যায়।
ছাড়ের ব্যবস্থাঃ ঈদ, পূজা, বর্ষবরণ, বিজয় দিবস, বন্ধু দিবস প্রভৃতি উসৎব উপলক্ষ্যে বিভিন্ন দোকানে বিশেষ ছাড়া দেয়া হয়। এই ছাড় ৫% থেকে ২০% পর্যন্ত হয়ে থাকে। এছাড়া বিভিন্ন পণ্য ক্রয়ে লটারির জন্য কুপন দেয়া হয়ে থাকে। উৎসব শেষে লটারি করে পুরস্কার দেয়া হয়।
টয়লেটঃ মার্কেটটির প্রত্যেক তলায় পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদা টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ মার্কেটটির বেজমেন্টে প্রায় ১০০টি গাড়ি পার্ক করার ব্যবস্থা আছে। গাড়ি প্রতি ২০ টাকা করে চার্জ দিতে হয়।

নর্থ টাওয়ার

২০০২ সালে উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরে নর্থ টাওয়ার চালু হয়। ১৩ তলা ভবনের নিচের দিকে ছয় তলা জুড়ে কেন্দ্রীয়ভাবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এই মার্কেটটি পরিচালিত হচ্ছে। ওপরের দিকে বিভিন্ন অফিসের অবস্থান। মার্কেটটিতে ঢোকা এবং বের হওয়ার জন্য আলাদা আলাদা পথ রয়েছে। উত্তরার হাউজ বিল্ডিং বাস স্টপেজ চৌরাস্তার পশ্চিম দিকে রাস্তা সংলগ্ন স্থানে মার্কেটটির অবস্থান। ঠিকানা-১০৭, সেক্টর# ৭, উত্তরা, ঢাকা। বুধবার এই মার্কেটের সাপ্তাহিক ছুটি। এখানে যেসব পণ্য পাওয়া যায়- ঘড়ি, কসমেটিকস, খেলনা, শিশু পোশাক, শাড়ি, থ্রি পিস, জুতা, প্যান্ট, শার্ট, পাঞ্জাবি, জুয়েলারি, মোবাইল ফোন, সিডি প্রভৃতি পাওয়া যায়। বিদেশে তৈরি অনেক পণ্যও এই মার্কেটে পাওয়া যায়। এগুলো প্রধানত চীন, ভারত, থাইল্যান্ড, মালেয়েশিয়া প্রভৃতি দেশের পণ্য সামগ্রী। ভালো পরিবেশ ও গুণগত মানের জন্য প্রধানত উচ্চমধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত শ্রেণির ক্রেতারা এখানে কেনাকাটা করতে আসেন।

বিভিন্ন পণ্যের মূল্যঃ কাজ চালিয়ে নেবার মত ঘড়িগুলো ৫০০ থেকে ১০০০ টাকায় পাওয়া যায়। আর দামি সৌখিন ঘড়িও পাওয়া যায় এখানে। সেগুলোর দাম এক লাখও পেরোতে পারে। একতালায় ঞরসব তড়হব এর দোকান আছে, এটি একদরের দোকান। থ্রি-পিসের দাম ৩,০০০ টাকা। তবে দামি থ্রী পিসের মধ্যে ১৮,০০০ টাকার থ্রী পিসও আছে। চতুর্থ তলায় জরপয সধহ, উধৎমর ইধৎর, ঈঅঞঝ ঊণঊ প্রভৃতি ফ্যাশন হাউজ আছে। কম দামি চাইনীজ মোবাইল ফোন সেটও পাওয়া যায়। এছাড়া সুপরিচিত ব্রান্ডের মোবাইল ফোনও পাওয়া যায়। ৬ষ্ঠ তলায় স্যামসাং ও নকিয়ার শো রুম আছে। মাঝেমধ্যে বিদেশি ক্রেতাদের আগমনও ঘটে এই মার্কেটে। এই মার্কেটে কেবল খুচরা পণ্য বিক্রি হয়।
মৌসুমভেদে অন্যান্য মার্কেটের মত এই মার্কেটেও পণ্যের ধরণে পরিবরর্তন আসে। যেমন শীতকালে শীতবস্ত্র আর গরমকালে ঢিলেঢালা পোশাকের আধিক্য থাকে। আবার ঈদ, পূঁজা, বর্ষবরণ, বিজয় দিবস, বন্ধু দিবস প্রভৃতি উসৎবে ৫% থেকে ২০% পর্যন্ত ছাড় দেয়া হয়। আবার একটি পণ্য কিনলে আরেকটি পণ্য ফ্রি দেয়া সহ বিভিন্ন ধরনের অফার দেয়া হয়।

অন্যান্য সুবিধাদিঃ মার্কেটটির আন্ডারগ্রাউন্ডে গাড়ি পার্কিং সুবিধা আছে। সেখানে প্রায় ১০০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। সারাদিনের জন্য ২০ টাকা দিতে হয় পার্কিং চার্জ হিসেবে। সপ্তম তলায় খাবারের জন্য ফুড কোর্ট আছে। পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদা টয়লেট আছে। ক্রেতাদের জন্য সিঁড়ির পাশাপাশি লিফট এর ব্যবস্থা আছে। মার্কেটের প্রতিটি ফ্লোরে একাধিক অগ্নি নির্বাপণ যন্ত্র রয়েছে। ক্রয়কৃত পণ্যটি অক্ষত থাকলে ৭ দিনের মধ্যে রশিদ দেখিয়ে বদল করে নেয়া যায়।

ইউ এ ই মৈত্রী কমপ্লেক্স

এটি একটি শপিং কমপ্লে­ক্স। এটি ৩ তলা বিশিষ্ট ভবন। প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৬ সালে। ঠিকানা এবং অবস্থান- ইউ এ ই মৈত্রী কমপ্লে­ক্স, ৮, কামাল আতাতুর্ক এ্যাভিনিউ, বনানী, ঢাকা। কাকলী বাসস্ট্যান্ড থেকে গুলশান ২ এর দিকে ২০০ গজ পূর্বে হাতের ডান পাশে এটি অবস্থিত।
মার্কেটের দোকানগুলোঃ ড্রেসি ডেল, এরাবিয়ানস, মেন্স প্ল­­্যানেট, মৌমিতা রকমারি, আবুল উলিয়া মিউজিক কালেকশন, ওমেন্স ওয়ার্ল্ড, সানমার ওশিন সিটি, ফাহিম মিউজিক, এসওএফ, ফপস প্রাইভেট লিমিটেড, শ্রদ্ধা, সীল মেন্স ওয়্যার, ক্যামেরা ভিশন এন্ড ল্যাপটপ ক্লিনিক।
পণ্যসমূহঃ পুরুষ, মহিলা এবং শিশুদের দেশি-বিদেশি রেডিমেড পোশাক, দেশি-বিদেশি জুতোর দোকান, পাঞ্জাবি-ফতুয়া-কাবলী স্যুটের দোকান, দেশিয় বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজ, শাড়ি, সালোয়ার কামিজ, কসমেটিক্স, লেদার জ্যাকেট, টেইলার্স (পুরুষ এবং মহিলা), গহনা, ফাষ্টফুড, সিডি-ডিভিডি এর দোকান, কম্পিউটার শোরুম, মোবাইলের দোকান, মোবাইল অপারেটর কোম্পানীর আউটলেট, বিউটি পার্লার, জেন্টস পার্লার, জিম, রেন্ট-এ-কার, ট্রাভেল অফিস, মানি এক্সচেঞ্জ।

বিল পরিশোধঃ এখানে পণ্যগুলো নির্ধারিত মূল্যে বিক্রয়ের পাশাপাশি দর কষাকষি করে বিক্রয় করা হয়। নগদ টাকায় মূল্য পরিশোধ করা হয়। ক্রেডিট কার্ড, ভিসা কার্ড, এটিম কার্ডে বিল পরিশোধের ব্যবস্থা রয়েছে। মার্কেটের পাশে বিভিন্ন ব্যাংকের শাখা এবং এটিএম বুথ রয়েছে।
ক্রেতা শ্রেণিঃ এখানে দেশি-বিদেশি ক্রেতারা ভিড় করে থাকে। তবে বিদেশি ক্রেতারা প্রায়সময়ই এখানে কেনাকাটা করতে আসেন। সমাজের উচ্চবিত্ত এবং উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাদের এখানে যাতায়াত বেশি।
খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ সোমবার থেকে শনিবার পর্যন্ত মার্কেটটি সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। রবিবার সাপ্তাহিক বন্ধ।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ এই মার্কেটের নিচতলায় পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য পৃথক টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে। টয়লেট ব্যবহার করতে সার্ভিস চার্জ দিতে হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ মার্কেটের নিরাপত্তা রক্ষার জন্য নিজস্ব সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে।
জরুরি বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থাঃ এখানে লোড শেডিংয়ের সময় নিজস্ব জেনারেটরের সাহায্যে জরুরি বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা রয়েছে।
শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাঃ মার্কেটটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নয়। তবে প্রত্যেক দোকানে নিজস্ব এসি রয়েছে।
বিক্রয় ব্যবস্থাঃ বিক্রিত পণ্য ফেরত নেওয়া হয় না। তবে পণ্য ক্রয়ের ৩দিনের মধ্যে ক্রয় রশিদ নিয়ে গেল পণ্য পরিবর্তন করা যায়।

ইউনিকর্ণ প্লাজা

এটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত একটি শপিং কমপ্লে­ক্স। এটি ৭ তলা বিশিষ্ট ভবনের প্রথম এবং দ্বিতীয় তলা জুড়ে শপিং মার্কেটটি গড়ে উঠেছে। এখানে ২টি এস্কেলেটর এবং ১টি লিফট রয়েছে। ২০০৪ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ঠিকানা এবং অবস্থান- গুলশান ২ গোল চত্ত্বর থেকে ৩০ গজ পূর্বে হাতের বাম পাশে এবং গুলশান কাঁচা বাজারের উত্তর পাশে এটি অবস্থিত। ইউনিকর্ণ প্লাজা, ৪০/২ নর্থ গুলশান এ্যভিনিউ, গুলশান ২, ঢাকা-১২১২।
খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ সোমবার থেকে শনিবার সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই মার্কেটটি খোলা থাকে। রবিবার দিন সাপ্তাহিক বন্ধ থাকে। সরকারী ছুটির দিনে এটি বন্ধ থাকে।

যেসকল পণ্য পাওয়া যায়ঃ পুরুষ, মহিলা এবং শিশুদের দেশি-বিদেশি রেডিমেড পোশাক, দেশি-বিদেশি জুতোর দোকান, পাঞ্জাবি-ফতুয়া-কাবলী স্যূটের দোকান, দেশিয় বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজ, শাড়ি, সালোয়ার কামিজ, কসমেটিক্স, লেদার জ্যাকেট, টেইলার্স (পুরুষ এবং মহিলা), গহনা, ফাষ্টফুড, সিডি-ডিভিডি এর দোকান, কম্পিউটার শোরুম, মোবাইলের দোকান, মোবাইল অপারেটর কোম্পানীর আউটলেট, বিউটি পার্লার, জেন্টস পার্লার, জিম, রেন্ট-এ-কার, ট্রাভেল অফিস।
মূল্য পরিশোধ পদ্ধতিঃ এখানে পণ্যগুলো নির্ধারিত মূল্যে বিক্রয়ের পাশাপাশি দর কষাকষি করে বিক্রয় করা হয়। নগদ টাকায় মূল্য পরিশোধ করা হয়। ক্রেডিট কার্ড, ভিসা কার্ড, এটিএম কার্ডে বিল পরিশোধের ব্যবস্থা রয়েছে। মার্কেটের নিচ তলায় ইস্টার্ণ ব্যাংকের এটিএম বুথ রয়েছে।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ মার্কেটের গাড়ি পার্কিংয়ের নিজস্ব পার্কিং প্লে­স নেই। সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে গ্রাহক নিজ দায়িত্বে গাড়ি পার্ক করতে পারেন।
জরুরি বিদ্যুৎ সরবরাহঃ এখানে লোডশেডিংয়ের সময় নিজস্ব জেনারেটরের মাধ্যমে জরুরি বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। জেনারেটর চলাকালীন এসি সার্ভিস বন্ধ থাকে।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। টয়লেটগুলো মার্কেটের উত্তর পাশে অবস্থিত। টয়লেট ব্যবহার করতে সার্ভিস চার্জ পরিশোধ করতে হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ একদল প্রশিক্ষিত নিরাপত্তা কর্মী (পুরুষ এবং মহিলা) এবং গার্ড রয়েছেন। মার্কেটের ভেতরে সাময়িক বিশৃংখলা তথা ক্রেতাগণ যাতে সহজে এবং নিরাপদে পণ্য-সামগ্রী ক্রয় করতে পারেন সে ব্যাপারে তারা সচেষ্ট।

গ্রেটওয়াল শপিং সেন্টার

গ্রেটওয়াল শপিং সেন্টারটি ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় রাজধানীর সদরঘাটে। রাজধানীর সদরঘাট এলাকাসহ পুরানো ঢাকা এলাকার বাসিন্দাদের নিকট এ শপিং সেন্টারটি বেশ প্রিয়। ঠিকানা- গ্রেটওয়াল শপিং সেন্টার, চিত্তরঞ্জন এভিনিউ, সদরঘাট, ঢাকা- ১১০০।
মার্কেটের বর্ণনাঃ ঢাকা সদরঘাট রোডের পূর্ব পাশে এ মার্কেটটি অবস্থিত। এ মার্কেট ভবনটি মোট ১১ তলা বিশিষ্ট। তবে ৪র্থ তলা পর্যন্ত মার্কেট। বাকি তলাগুলো ব্যাংক, বীমা ও গোডাউন। এ মার্কেটের আন্ডাগ্রাউন্ডে থ্রি-পিছ, শাড়ির দোকান রয়েছে। ১ম তলায়- পাঞ্জাবি, থ্রি-পিছ, রেডিমেড গার্মেন্টস ইত্যাদি। ২য় তলায়- প্যান্ট, শার্ট, ফ্রক ও বাচ্চাদের জামা-কাপড় কিনতে পাওয়া যায়। ৩য় তলায়- মোবাইল ফোন মার্কেট এখানে মোবাইল বিক্রি ও মেরামত, মোবাইলের পার্টস, ব্যাটারী, চার্জার, হেডফোন ইত্যাদি সামগ্রী বিক্রি হয়। ৪র্থ তলায়- শুধু মাত্র জুতার দোকান।

সিঁড়ি ও লিফট- এই মার্কেটে সিঁড়ি ছাড়াও দু’টি লিফট ও চলন্ত সিঁড়ি রয়েছে।
প্রাপ্ত কয়েকটি পণ্য সামগ্রীঃ এ মার্কেটে যেসকল পণ্য সামগ্রী পাওয়া যায় তার তালিকা ও মূল্যসহ দেওয়া হল- গ্রেটওয়াল শপিং সেন্টারে মূলত খুচরা হিসাবে কাপড় বিক্রি করা হয়।
একদরের দোকানঃ এখানে একদরের দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রাইড শাড়ি, গ্যালারি এ্যাপ্রেক্স ও বাটার শো-রুম।
পণ্য ক্রয়ে ওয়ারেন্টি ও পণ্য ফেরতঃ পণ্য সামগ্রী ভেদে এখানে ওয়ারেন্টি দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে শর্ত হচ্ছে পণ্য নেওয়ার পর ধোয়া যাবে না, পণ্য ময়লা করা যাবে না অথবা ছেঁড়া যাবে না এবং ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে পণ্য পরিবর্তন করে নিতে হবে। পণ্য পরিবর্তন করতে হলে একই মানের পণ্য নিতে হবে, কোন অবস্থাতেই টাকা ফেরত দেওয়া হয় না।

বিভিন্ন উৎসবে ও বিভিন্ন আয়োজন
ক) এ মার্কেটে সারা বছরই ক্রেতা আসেন। তবে বিভিন্ন উৎসব যেমন- ঈদ, পূজা ইত্যাদি উপলক্ষ্যে ক্রেতার আগমন বেশি হয়। ঋতুভেদে পোশাকের যেমন পরিবতর্ন হয় তেমনি চাহিদার সঙ্গে মানিয়ে এখানে পোশাক পাওয়া যায়। যেমন- গরমকালে- হাফ হাতা শার্ট, গ্যাবার্ডিন প্যান্ট, পাতলা সুতি কাপড়ের ফতুয়া ইত্যাদি। শীতকালে- মোটা কাপড়, জ্যাকেট, চাদর, মাথা ঢাকার টুপি, সোয়েটার ইত্যাদি পাওয়া যায়।
খ) মুসলামদের ধর্মীয় উৎসব বছরের দুই বার আসে। এর আগে মার্কেট কর্তৃপক্ষ ক্রেতাদের জন্য বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে লটারী কুপনের ব্যবস্থা করে থাকে। যেমন- অন্তত ৫০০ টাকা পণ্য কিনলে একটি লটারী কুপন দেওয়া হয়। ঈদের পরবর্তী সময়ে এর ড্র ঘোষণা করা হয় এতে পুরস্কার হিসাবে থাকে টিভি, ফ্রিজ, মোটর-সাইকেলসহ আরও অনেক পুরস্কার।

খাবার দোকানঃ এখানে উল্লে­খযোগ্য তেমন খাবারের দোকান নেই তবে, দোতলায় একটি কনফেকশনারী রয়েছে। যা মার্কেটের একেবারে পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত।
খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ এটি শুক্রাবার পূর্ণ দিবস ও শনিবার অর্ধদিবস বন্ধ থাকে এ মার্কেট। বাকি পাঁচ দিন সকাল ১০ থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
গাড়ি পার্কিংঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর জন্য তেমন কোন সু-ব্যবস্থা নেই।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ গ্রেট ওয়াল শপিং সেন্টারে দোকান মালিক ও ক্রেতা সাধারণের সুবিধার্থে পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদা টয়লেটের ব্যবস্থা আছে। টয়লেট ব্যবহারের জন্য ৩ টাকা ও ৫ টাকা হারে চার্জ প্রদান করতে হয়। এ টয়লেটটি মার্কেটের দক্ষিণ-পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত।

নাভানা শপিং কমপ্লেক্স

তিলোত্তমা ঢাকা মহানগরীর অভিজাত গুলশান ১নং গোলচত্ত্বরের সন্নিকটে ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে নাভানা শপিংমল। প্রবেশের জন্য মার্কেটের উত্তর ও দক্ষিণ দিক দিয়ে দু’টি প্রবেশ পথ রয়েছে। গুলশান ১নং গোলচত্ত্বরের উত্তর পশ্চিম কোনায় নাভানা শপিং কমপ্লে­ক্স অবস্থিত। এর ঠিকানা ৪৫, গুলশান এভিনিউ, গুলশান-১, ঢাকা।
সময়সূচিঃ রবিবার ছাড়া সপ্তাহের বাকি দিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মার্কেট খোলা থাকে।

অভ্যন্তরীণ পরিবেশঃ মার্কেটটি কেন্দ্রীয়ভাবে শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত। অগ্নি নির্বাপণের জন্য মার্কেটের প্রত্যেক তলার কোনায় কোনায় ছোট ছোট অগ্নি নির্বাপণ যন্ত্র রয়েছে। মার্কেটটিতে উঠানামা করার জন্য দু’টি চলন্ত সিঁড়ির ব্যবস্থা রয়েছে। এটি মার্কেটের দক্ষিণ দিকে অবস্থিত।
যেসব পণ্য সামগ্রী পাওয়া যায়ঃ সাধারণত চীন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, বৃটেন, আমেরিকা থেকে আমদানি করা সানগ্ল­াস, এসি, ফ্রিজ, কসমেটিক্স, শাড়ি, খেলনা, গার্মেন্টস পণ্য, শিশু পোশাক, স্বর্ন, হীরা এবং ইমিটেশন পাওয়া যায়। মার্কেটের নিচতলাতে ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যের দোকান ও রেন্ট-এ-কারের অফিস, ২য় তলাতে পারফিউম কসমেটিক্স, ৩য় তলাতে শিশুদের পোশাক খেলনা, ৪র্থ তলাতে জুয়েলারী ও শাড়ির দোকান এবং ৫ম তলাতে সম্পূর্ণ ফুড জোন রয়েছে। এছাড়া গ্রীষ্মকাল ও শীতকালে আলাদা আলাদা কসমেটিকস ও পোশাক পাওয়া যায়। এখানে পাইকারি সামগ্রী বিক্রির কোন ব্যবস্থা নেই।

প্রাপ্ত পণ্যের মানঃ এসি ফ্রিজ টিভির ক্ষেত্রে ৫ বছরের ওয়ারেন্টি দেওয়া হয়ে থাকে। এখানে সঠিক মাপে ও ভালো মানের স্বর্ণ পাওয়া যায়। পোশাকের ক্ষেত্রে ৬ মাসের রং এর গ্যারান্টি দেওয়া হয়।
ক্রেতা সাধারণঃ এই মার্কেটে বাংলাদেশে বসবাসরত বিদেশি নাগরিক এবং দেশের উচ্চবিত্ত শ্রেণির লোকেরা কেনাকাটা করতে আসে।
ছাড়ের ব্যবস্থাঃ ঈদ, পূজা, বর্ষবরণ উৎসবের সময় ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য, শাড়ি, কসমেটিক্স ও শিশু সামগ্রীর দোকানে ১০% মূল্য ছাড় দিয়ে থাকে দোকানীরা।
টয়লেটের ব্যবস্থাঃ এই মার্কেটের প্রত্যেক তলার উত্তর পাশে টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে। মহিলাদের জন্য ২টি এবং পুরুষদের জন্য ৪টি টয়লেট রয়েছে। বিনা পয়সায় টয়লেট ব্যবহার করা যায়।
গাড়ি পার্কিংঃ নাভানা টাওয়ার শপিং কমপ্লে­ক্সের আন্ডারগ্রাউন্ডে ১০০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। পার্কিং এ আলাদা কোন চার্জ দিতে হয় না। তবে গার্ডদের কিছু বকশিস দিতে হয়। গাড়ি পার্কিং এর জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই।

বায়তুল মোকাররম মার্কেট

১৯৫৯ সালে বায়তুল মোকাররম মসজিদ প্রতিষ্ঠার জন্য ৮.৩০ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়। এই ভূমির কিছু অংশে মসজিদের পাশাপাশি মার্কেট পরিচালনা করছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। বর্তমানে এটি ঢাকার অন্যতম একটি অভিজাত মার্কেট। মার্কেটটি ঢাকা জিপিওর পূর্ব পাশে অবস্থিত।

মার্কেটের আয়তনঃ ক) একতলায় এর আয়তন (দৈর্ঘ্য ৩৫৪.৬ ী প্রস্থ ১৩৩.০) ৪,৬১৪৮.৫ বর্গফুট। মূল মসজিদ ভবনের পুরো একতলা জুড়ে মার্কেট তৈরি করা হয়েছে। খ) উত্তর-দক্ষিণে লম্বালম্বি দ্বিতল মার্কেটের আয়তন (৫৬৮.৬ ী ৬০.৬) ৩৪,৩৯৪,২৫ বর্গফুট।
মার্কেট কর্তৃপক্ষঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন মার্কেটটির দেখভাল করে থাকে। যোগাযোগ- বায়তুল মোকাররম মার্কেট, ৬৭ পুরানা পল্টন, ঢাকা- ১০০০, বাংলাদেশ। ই-মেইলঃ info@islamicfoundation.bd.org ওয়েব সাইট-www.islamicfoundation.bd.org
বার্ষিক আয়ঃ দোকান ভাড়া থেকে বার্ষিক ১ কোটি টাকার বেশি আয় করে থাকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। দক্ষিন দিকে সাহানের নিচে ১,৩৪,৩৮৩ বর্গফুট জায়গায় দোকান নির্মাণের কথা রয়েছে এবং এটি সম্পন্ন হলে আয় কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গাড়ি পার্কিংঃ মসজিদের সাহানের সোজাসোজি উত্তর পার্শ্বে ৭৫৩০ বর্গফুট এবং দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে ১৪,০৪৯.৭৫ বর্গফুট গাড়ি পার্কি এর জায়গা আছে।

যেসব পণ্য পাওয়া যায়ঃ এ মার্কেটে বিভিন্ন পণ্য পাওয়া যায় বলে কোন বিশেষায়িত মার্কেট বলার সুযোগ নেই। দোতলায় দেশের প্রসিদ্ধ বিভিন্ন জুয়েলারী দোকান রয়েছে। ক্যামেরা, সিডি, ডিভিডি প্লে­য়ার, টিভিসহ বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য পাওয়া যায় এখানে। ব্যাগ, ল্যাগেজ, ঘড়ি, চশমা, ক্রোকারিজ, জামা-কাপড়, জুতা, খেলনা ইত্যাদির দোকানও রয়েছে। নিচতলায় নেমপ্লেট লেখার ব্যবস্থা রয়েছে। এই মার্কেটে ইসলামী ফাউন্ডেশন এর বই বিক্রয় কেন্দ্রসহ কয়েকটি আতর, টুপি, পাঞ্জাবি, বোরকা, জায়নামাজ প্রভৃতির দোকানও রয়েছে। এছাড়া মসজিদ প্রাঙ্গণে ইসলামী বই, সিডি, ডিভিডি প্রকৃতিও বিক্রি হয়।
ব্যাংক ও অন্যান্যঃ বায়তুল মোকাররম মার্কেটের ভেতরে সোনালী ব্যাংকের কার্যালয় আছে। এছাড়া মানি চেঞ্জার ও ফাইন্যান্স কোম্পানী আছে।
বিবিধঃ মার্কেটের ভেতর ও বাইরে টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে। আর মার্কেটটির জুয়েলারী দোকানগুলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলেও অন্যগুলোর মধ্যে নন এসি দোকানই বেশি। বিভিন্ন দিক থেকে মার্কেটটিতে প্রবেশের সুযোগ রয়েছে।

উর্দূ রোড পাইকারি মার্কেট

উর্দূ রোড সুপ্রাচীন কাল থেকে আবাসিক এলাকা হয়েও ব্যবসায়িক কারণে পুরো এলাকাটি মার্কেটে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে এখানে ২০টিরও বেশি মার্কেট ও অসংখ্য বিপনী বিতান ও মিনি গার্মেন্টস শোরুম গড়ে উঠেছে। অবকাঠামোগত দিক থেকে মার্কেটগুলো একতলা, দোতলা এবং বহুতল ভবন বিশিষ্ঠ। শো-রুম এসি ও নন এসি। পুরনো ঢাকার চকবাজার এলাকা সংলগ্ন, জেলখানা ও লালবাগ থানা রোড, মাওলানা মুফিত দ্বীন মোহাম্মদ খাঁন রোড এ সকল রোড মিলিয়ে উর্দূ রোড মার্কেট অবস্থিত।
উর্দূ রোডের মার্কেট সমূহঃ পুরো উর্দূরোড এলাকায় দারুল লেবাস মার্কেট, ভুঁইয়া প্লাজা, তুহিন মালিক ম্যানসন, জোসনা ভবন, আশরাফ মার্কেট, ইকবাল মার্কেট, আলাউদ্দিন মার্কেট, জাকারিয়া ম্যানসন, নাহার ভবন, আরিফ ম্যানসন, হালিমা মার্কেট, মালেক ম্যানসন, মসজিদ মার্কেট, জহুরা ম্যানসন, জরিনা ভবন, চান ম্যানসন, সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, হাজী ভবন, চক ম্যানসন, আল-আমিন মার্কেট এবং সুলতান ম্যানসন রয়েছে।

প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীঃ উর্দূ রোডের দোকনগুলোতে ভারত ও পাকিস্তান থেকে আমদানিকৃত পাঞ্জাবি, শার্ট, বাচ্চাদের পোশাক ও মহিলাদের পোশাক পাওয়া যায়। এই পোশাক সমূহ পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রি হয়ে থাকে। ন্যূনতম ৬ পিছ পণ্য ক্রয় করলে তা পাইকারি মূল্যে পাওয়া যায়। এছাড়া ঋতু অনুসারেও পোশাক পাওয়া যায়।
ক্রেতা সমাগমঃ সাধারণত রমজান মাস, পূজা পার্বন ও ঈদের আগে উর্দূ রোডের মার্কেটগুলোতে প্রচুর ক্রেতার সমাগম ঘটে থাকে। এছাড়া পহেলা বৈশাখ, ২১ ফেব্রুয়ারি, স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবস সহ বছরের অন্যান্য দিনগুলোতে স্বাভাবিক ক্রেতা সমাগম থাকে। দেশি ক্রেতার পাশাপাশি এখান অল্প সংখ্যক বিদেশি ক্রেতার সমাগম ঘটে থাকে।

সময়সূচিঃ শুক্রবার পূর্ণদিবস এবং শনিবার অর্ধদিবস ছাড়া সকাল ১০টা থেকে রাত ৮.৩০ মিনিট উর্দূ রোডের মার্কেটগুলো ক্রেতার জন্য খোলা থাকে।
বিবিধঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর কোন ব্যবস্থা নেই। তবে প্রত্যেক মার্কেটে মহিলা ও পুরুষদের জন্য আলাদা টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। এই এলাকায় ডাচ বাংলা ব্যাংক, ব্রাক ব্যাংক এবং জনতা ব্যাংকের বুথ রয়েছে।

বঙ্গবাজার

ঢাকায় বসবাস করে অথচ বঙ্গবাজারের নাম শুনেনি বা বঙ্গবাজারে পদধুলি পড়েনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কষ্টসাধ্য। কেননা এই বঙ্গবাজারকে আবর্তিত করে রয়েছে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। যেমন- পুলিশ হেডকোয়াটার্স, নগর ভবন, ফায়ার সার্ভিস হেড কোয়াটার্স, কেন্দ্রীয় পশু হাসপাতাল ও ঐতিহ্যবাহী কার্জন হল। এই মার্কেটটির বদৌলতে এই এলাকা ঢাকার আশপাশ সহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে দেশের সীমানা অতিক্রম করে বিদেশি পর্যটকদের পদচিহ্নে মুখরিত থাকে। এটি একটি পরিপূর্ণ তৈরি পোশাক মার্কেট। ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই মার্কেটটি পরিচালিত হয়।
খোলা বন্ধের সময়সূচিঃ এই মার্কেটটি শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত খোলা থাকে। শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধ থাকে। শনিবার দিনের প্রথম অর্ধ দিবস বন্ধ থাকে। এছাড়া অন্যান্য দিন সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

কিভাবে আসবেনঃ পূর্ব দিক হতে – হয়রত গোলাপ শাহ মাজার থেকে পূর্ব দিকে নগর ভবনের পাশ দিয়ে পুলিশ হেড কোয়ার্টাসের সাথে, পশ্চিম দিক হতে পলাশী বা চানখার পুল মোড়ে এসে রিক্সা বা অন্য কোন পরিবহন যোগে সোজা পশ্চিম দিকে নগর ভবন সংলগ্ন অবস্থিত, উত্তর দিক হতে ঢাকা প্রেস ক্লাব বা হাইকোর্ট হয়ে কার্জন হলের পাশ দিয়ে কার্জন হল সংলগ্ন মোড়ের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে অবস্থিত এনেক্সকো টাওয়ারের সাথে এবং দক্ষিণ দিক হতে নাজিরা বাজার চৌরাস্তা থেকে দক্ষিণ দিকে ৫ মিনিটের হাঁটা দূরত্বে ফায়ার সার্ভিস হেড কোয়ার্টার্সের বিপরীত পাশে এই মার্কেটটি অবস্থিত।
মার্কেটের প্রবেশ পথঃ মার্কেটে প্রবেশের জন্য মার্কেটটির পশ্চিম, উত্তর ও দক্ষিণ দিকে নিকটতম দূরত্বে বেশ কিছু সরু গলিপথ রয়েছে। পূর্ব দিকের অংশটুকু পুলিশ হেড কোয়ার্টাসের সীমানা প্রাচীর দ্বারা ঢাকা পড়ার কারণে এই দিক দিয়ে মার্কেটে প্রবেশের কোন পথ নেই। আর মার্কেটের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় উঠার জন্য মার্কেটের পশ্চিম ও দক্ষিণ পাশে বেশ কিছু কাঠের সিঁড়ি রয়েছে।

মার্কেটের গঠন ও স্তরবিন্যাসঃ এটি কাঠের তৈরি তিনতলা বিশিষ্ট মার্কেট। কাঠের পাটাতনের মাধ্যমে এক ফ্লোর থেকে অন্য ফ্লোরকে পৃথক করা হয়েছে। প্রথম তলায় রয়েছে পাইকারি ও খুচরা রেডিমেড পোশাক, দ্বিতীয় তলায় রয়েছে পাইকারি ও খুচরা শাড়ি কাপড়ের দোকান, গার্মেন্টস এক্সেসরীজ এবং তৃতীয় তলায় রয়েছে গার্মেন্টস কারখানা। তবে মার্কেটের প্রথম তলায় মার্কেটের কোন নির্দিষ্ট স্তর বিন্যাস নেই। একই ধরনের পণ্যের দোকান দেখা যায় সারা মার্কেট জুড়েই বিক্ষিপ্ত ভাবে অবস্থিত। তবে কিছু কিছু অংশে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দোকানের অবস্থান লক্ষ্য করা যায়। যেমন দক্ষিণ দিক দিয়ে প্রবেশ করার পূর্বেই মার্কেটের বাইরের দিকে অবস্থিত ব্যাগের দোকানগুলোতে প্রদর্শনীকৃত ঝুলানো ব্যাগগুলোর সাথে মাথা ঠুকিয়ে ফুটপাতকে পাশ কাটিয়ে মার্কেটে প্রবেশ করে প্রথমেই পাঞ্জাবি, শিশু ও মহিলাদের পোশাক বিক্রেতারা আপনাকে স্বাগত জানাবে। কেননা এই দিকটাতেই মার্কেটের পাঞ্জাবির দোকানগুলো অবস্থিত। তাই পাঞ্জাবি ক্রেতারা মার্কেটের দক্ষিণ দিকে প্রবেশ পথের সাথে অবস্থিত পাঞ্জাবির দোকানগুলোতে ঢুঁ মারতে পারেন। আর মার্কেটের পশ্চিম দিকের প্রবেশ পথগুলো দিয়ে মার্কেটে ঢোকার সময় প্রথমেই চোখে পড়বে লুঙ্গি, মেয়েদের ওড়না, রেডিমেড সালোয়ার কামিজ, ছোটদের পোশাকের ছোটছোট বেশ কিছু দোকান। মার্কেটের উত্তর দিকের পুলিশ হেড কোয়ার্টাসের পাশ দিয়ে প্রবেশ করার সময় প্রথমেই রয়েছে সারি সারি জিন্স প্যান্টের দোকান। মার্কেটের পূর্ব প্রান্তের অংশে পাইকারি রেডিমেট গার্মেন্টস পোশাকের দোকানগুলো অবস্থিত। উত্তর পাশে শেষ প্রান্তে বেশ কিছু পাইকারি জুতার দোকান ও গার্মেন্টস এক্সেসরীজ এর দোকান রয়েছে।

মার্কেটের বাইরের পরিবেশঃ মার্কেটের বাইরের ফুটপাত অস্থায়ী হকারদের দখলে রয়েছে। যা ক্রেতাদের হাটাঁচলায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। এই মার্কেটটিকে বাইরে থেকে দেখে কোনভাবেই মার্কেটের ভিতরের তাৎপর্য বা গুরুত্ব উপলব্ধি অনুধাবন করার কোন উপায় নেই।
আসুন মার্কেটের অভ্যন্তরে প্রবেশ করিঃ বাইরের যানজট ও কোলাহল ভেদ করে মার্কেটে প্রবেশ করে কিছুটা হলেও অস্বস্তি বোধ হতে পারে। কেননা মার্কেটটিতে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা নেই। তবে পূর্বের তুলনায় বর্তমানে কৃত্রিমভাবে আলো-বাতাসের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা হয়েছে। মার্কেটটিতে চলাচলের জন্য নির্দিষ্ট দূরত্ব অন্তর অন্তর বেশ কিছু গলিপথ রয়েছে। পথগুলোর দুই পাশে রয়েছে সারি সারি কাপড়ের দোকান। বর্ষাকালে মার্কেটের অভ্যন্তরে পানি পড়ে না। রয়েছে পানি নিষ্কাশনের সুব্যবস্থা।
যে সকল পণ্য পাওয়া যায়ঃ এই মার্কেটটিতে শিশু-তরুন-বৃদ্ধ সকল বয়সের নারী-পুরুষের সকল ধরনের পোশাক পাওয়া যায়। ছেলেদের- লুঙ্গি, প্যান্ট, শার্ট, গেঞ্জি, পাঞ্জাবি, ফতুয়া, নাইট ড্রেস সহ বিভিন্ন ধরনের পোশাক পাওয়া যায়। মেয়েদের- শাড়ি, সালোয়ার কামিজ, জিন্স প্যান্ট, ফতুয়া, ওড়না সহ বিভিন্ন ধরনের পোশাক পাওয়া যায়। ছোটদের- ফ্রক, শার্ট, গেঞ্জি, প্যান্ট, পাঞ্জাবি, বেবী সেট – ১ পিস, ২পিস ও ৩ পিসের বিভিন্ন ধরনের কাপড়ের সেট পাওয়া যায়। অর্ডার বাতিল এক্সপোর্ট পণ্য, নিম্ন মানের কারণে বাতিলকৃত এক্সপোর্ট পণ্য ও শীতের পোশাক পাওয়া যায়।

প্রাপ্ত পণ্যের গুণগত মানঃ এই মার্কেটে স্থানীয়ভাবে তৈরিকৃত ডিসপুটেড এক্সপোর্ট কোয়ালিটির তৈরিকৃত পণ্যের পাশাপাশি চীন, থাইল্যান্ড, ভারত প্রভৃতি দেশে থেকে আমদানিকৃত পোশাক পাওয়া যায়। এছাড়া স্থানীয় লোকাল গার্মেন্টস পণ্যও পাওয়া যায়।
বিক্রয়ের ধরনঃ এই মার্কেটিতে খুচরা বিক্রয়ের সাথে পাল্লা দিয়ে সমানতালে পাইকারি হারে পোশাক বিক্রয় করা হয়। সারা মার্কেট জুড়েই খুচরা দোকানগুলোর অবস্থান হলেও পাইকারি দোকানগুলো মার্কেটের পূর্ব পাশের গলিগুলোতে অবস্থিত।
পণ্যের মূল্যঃ এই মার্কেটটিতে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মূল্য অত্যন্ত সহনীয়। পণ্যের গুণগত মানের উপর ভিত্তি করে পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। পাইকারি মূল্যের চেয়ে খুচরা মূল্য কিছুটা বেশি হয়ে থাকে। পাইকারি ক্রয়ের ক্ষেত্রে কমপক্ষে একই ডিজাইনের ১২ পিস ক্রয় করতে হবে।
ক্রেতাদের ধরনঃ এই মার্কেটে আগত ক্রেতাদের বেশিরভাগই নিম্নবিত্ত বা স্বল্প আয়ের মানুষ। এছাড়া এদের পাশাপাশি মধ্যবিত্ত শ্রেণির লোকজনেরও কম বেশি আনাগোনা লক্ষ্য করা যায়। তবে সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি লক্ষ্য করা যায় তা হল মার্কেটে প্রতিদিনই উল্লে­খযোগ্য সংখ্যক বিদেশি পর্যটকের আগমন ঘটে। কারণ এই মার্কেটে তুলনামূলক কম দামে নমিনাল ডিসপুটেড এক্সপোর্ট কোয়ালিটির কাপড় পাওয়া যায়।

পার্কিং ব্যবস্থাঃ মার্কেটের পশ্চিম পাশের সড়কে ১০টির মত গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। তবে এর জন্য নির্ধারিত হারে চার্জ প্রদান করতে হয়। আর মার্কেটের ব্যবসায়ীদের গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য পার্শ্ববর্তী এনেক্সকো টাওয়ারের আন্ডারগ্রাউন্ডে গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা রয়েছে।
খাবার ব্যবস্থাঃ মার্কেটের অভ্যন্তরে উত্তর-পূর্ব কোণে শেষ প্রান্তে খাবারের দোকান রয়েছে। এছাড়া মার্কেটের বাইরে বেশ কিছু উন্নতমানের খাবারের হোটেল রয়েছে। আর আপনি যদি ভোজন রসিক হয়ে থাকেন তাহলে কেনাকাটার শেষে ঢু মারতে পারেন ‘খাবারের গলি’ হিসাবে খ্যাত নাজিরাবাজারে।
বিবিধঃ মার্কেটে কোন প্রকার জধভভষব উৎধি আয়োজন করা হয় না এবং বিশেষ উৎসব বা দিবস উপলক্ষ্যে মূল্য ছাড় দেয়া হয় না। মার্কেটের তৃতীয় তলায় একটি মসজিদ আছে। দোকান মালিক সমিতি অফিস মার্কেটের তৃতীয় তলায় অবস্থিত। এছাড়া মার্কেটের তৃতীয় তলাতে অর্থের বিনিময়ে পাবলিক টয়লেট ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।

গ্রীণ টাওয়ার শপিং কমপ্লেক্স

২০০৭ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়়। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রীত ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৫৮ টি। দোকান মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়়। রামপুরা বিশ্বরোড সংলগ্ন ডি.আই.টি রোডে এই শপিং কমপ্লেক্সটি অবস্থিত।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরনঃ প্রথম তলায় কসমেটিক্স, ফাষ্ট ফুড, ক্রোকারীজ, গিফট, গার্মেন্ট প্রভৃতি। দ্বিতীয় তলায় শাড়ি, থান কাপড়, মোবাইল, কম্পিউটার ইত্যাদি।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান উত্তম। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ মহিলাদের জন্য পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ মার্কেটটির নিরাপত্তার জন্য একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছে।

ডিসিসি মার্কেট গুলশান ১

ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের অধীন এই মার্কেটটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৮ সালে। এটি গুলশান এলাকার একটি প্রখ্যাত মার্কেট। ঠিকানা ও অবস্থান- গুলশান-১, ঢাকা-১২১২। মহাখালি থেকে গুলশান- ১ গোলচত্ত্বরের দিকে যাওয়ার পথে হাতের ডানে অবস্থিত।
ভবন ও দোকানঃ মার্কেটটি দ্বি-তল ভবনে অবস্থিত। দু’টি তলাতেই দোকান রয়েছে। দোকানের সংখ্যা ২৫০টি।
প্রধান প্রধান পণ্য সামগ্রীঃ নিচতলায় ক) ফার্নিচার (অফিস, বাসা ইত্যাদি)। খ) জুয়েলার্স। গ) বাইসাইকেল। ঘ) প্রসাধনী। ঙ) বাচ্চাদের খেলনা গাড়ি। চ) শোবিজ। ছ) লাইট ফিটিংসের দোকান। জ) কাঁচামাল। ২য় তলায় ক) ইলেক্ট্রনিক্স (শার্প এর শোরুম)। খ) বাচ্চাদের খেলনা গাড়ি। গ) টেইলার্স এন্ড ফেব্রিকস (মহিলা, পুরুষ)। ঘ) সাউন্ড সিস্টেম। ঙ) স্পোর্টস আইটেম। চ) সানগ্লানের দোকান। ছ) জুয়েলারী।

মার্কেটে প্রাপ্ত বিদেশি পণ্যঃ বিদেশি পণ্যগুলো নানা দেশের হয়ে থাকে। তবে, বাচ্চাদের পোশাক খেলনা সামগ্রীগুলো সাধারণত থাইল্যান্ড, তাইওয়ান, ইংল্যান্ড, চীন, ইন্ডিয়া থেকে এবং স্পোর্টস আইটেমগুলো সাধারণত পাকিস্তান, চীন ও থাইল্যান্ড থেকে আমদানি করা হয়।
প্রধান পাইকারি পণ্যঃ ক) প্রধান প্রধান পাইকারি পণ্য সামগ্রীগুলো হল-কসমেটিকস। পারকিউম। আন্ডারগার্মেন্টস। বাচ্চাদের খেলনা। শোবিজ। স্টেশনারীজ। ফুড আইটেম (বিস্কুট, চকলেট, জুস, জেলি, মধু, সস, মেকারনি, ড্রিংকস ইত্যাদি)। নিচতলায় তোয়ালে, মসলা, ক্রোকারিজ, চাইনিজ আইটেম ইত্যাদি পাইকারি পাওয়া যায়। খ) এই মার্কেটের পাইকারি অংশের দোকানগুলোতে পাওয়া পণ্য সংখ্যায় ন্যূনতম একটি অথবা পরিমানে অল্প ক্রয় করলেও পাইকারি দামেই ক্রয় করা যায়।

বিবিধঃ এই মার্কেটটি সাধারণত ফার্নিচার ও বাচ্চাদের যাবতীয় পণ্য (পোষাক, খেলনা, দোলনা, ক্যারিয়ার) এর জন্য বিখ্যাত এবং নিচ তলায় কাঁচা বাজারের অবস্থান হওয়ায় এখানে ক্রেতাদের সমাগম বেশি। এখানে খাবারের দোকান ২টি। একটি দোকান মার্কেটের দোতলায় বামপাশের সিঁড়ি সংলগ্ন এবং অপর খাবারের দোকানটি মার্কেটের ডান পাশের সিঁড়ির ডান পাশে নিচতলায়। এই মার্কেটের ২য় তলার ডানপাশের সিঁড়ির কর্নারে ‘মাল্টি কেবল নেটওয়ার্ক’ নামে একটি সেবা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেখান থেকে এই এলাকায় ডিসের সংযোগ দেয়া হয় এবং এর ঠিক পেছনেই মার্কেটের মসজিদ অবস্থিত। এই মার্কেটের ২য় তলার দোকানগুলোর পণ্যগুলো হল- মেয়েদের- জুতা, সেন্ডেল, পার্টস, কসমেটিকস, আন্ডার গার্মেন্টস। ছেলেদের- জুতা, সেন্ডেল, শার্ট, প্যান্ট, ট্রাভেল ব্যাগ, কলেজ ব্যাগ, সিডি ক্যাসেট। মার্কেটের ২য় তলায় একটি মানি এক্সচেঞ্জে দোকান রয়েছে। একদরের দোকান মোট দু’টি। এদের একটির নাম ব্রাদার ফার্নিচার ও অন্যটি মুন্নু সিরামিকস।

মার্কেটের ভেতরের পরিবেশঃ ক) মার্কেটের ভেতরের পরিবেশ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন। খ) মার্কেটের অভ্যন্তরে পর্যাপ্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা রয়েছে। ঘ) অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা হিসেবে মার্কেটের দেয়ালে দেয়ালে ফায়ার ডিসটিংগুইসার রয়েছে।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ মার্কেটের ভেতরে টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। নারী ও পুরুষদের জন্য আলাদা টয়লেট রয়েছে।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ ক) নিজস্ব গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থা হিসেবে মার্কেট ভবনের সামনে বেশ প্রশস্ত জায়গায় গাড়ি পার্কিয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। খ) গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য কোন প্রকার চার্জ দিতে হয় না।
খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ এটি সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে এবং সাপ্তাহিক রবিবার।

রাজধানী সুপার মার্কেট

বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত রাজধানী সুপার মার্কেটটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। মার্কেটটি ঢাকা মহানগরীর টিকাটুলীতে অবস্থিত। এই মার্কেটের বিপরীত পাশে রয়েছে ঐতিহাসিক বলধা গার্ডেন ও সালাউদ্দিন জেনারেল হাসপাতাল। একতলা ভবন বিশিষ্ট এই মার্কেটের চারপাশেই রাস্তা রয়েছে। ফলে মার্কেটের চতুর্দিক দিয়ে এতে ৮টি প্রবেশ পথ রয়েছে।
সময়সূচিঃ সপ্তাহের রবিবার পূর্ণ দিবস এবং সোমবার অর্ধদিবস ছাড়া সপ্তাহের বাকি দিনগুলো মার্কেট সকাল ১০ টাকা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
দোকানের অবস্থানঃ মার্কেটের পূর্ব পাশে শাট প্যান্টের দোকান, পশ্চিম পাশে খাবার দোকান-শাড়ির দোকান-হাড়ি পাতিলের দোকান-জুতার দোকান, উত্তর পাশে থান কাপড়ের দোকান, দক্ষিণ পাশে জুয়েলারী ও কসমেটিকসের দোকান রয়েছে।

যেসব পণ্য পাওয়া যায়ঃ এখানে নিত্যদিনের ব্যবহার্য হাড়ি পাতিল, কসমেটিক্স, কাপড়, স্যান্ডেল, শার্ট, প্যান্ট, পাঞ্জাবি, ব্যাগ, ঘর সাজানোর জন্য বেড শীট, বালিসের কাভার, পর্দার কাপড়, সোফার ফোম, ইমিটেশন সামগ্রী, শিশুদের খেলনা, গিফট সামগ্রীসহ দৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ প্রায় সকল প্রকার পণ্য এই মার্কেটে পাওয়া যায়। এখানে দেশি পণ্যের পাশাপাশি থাইল্যান্ড, ভারত, জাপান, চায়না এবং পাকিস্তান থেকে আমদানিকৃত পণ্য সামগ্রীও পাওয়া যায়। বিদেশি পণ্যগুলোর মধ্যে কাপড়, স্যান্ডেল ও কসমেটিক্স সমাগ্রী রয়েছে।
বিক্রয়ের ধরণঃ কিছু দোকানে নির্দিষ্ট মূল্যে বা একদামে পণ্য বিক্রয় হয়ে থাকে। তবে বেশিরভাগ দোকানে আলোচনা সাপেক্ষে পণ্য বিক্রয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। একদরের দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারটেক্স টেক্সটাইল, প্রাইম টেক্সটাইল, রেক্স, বাটা, প্লাস পয়েন্ট। মার্কেটটি খুচরা মার্কেট হিসেবে পরিচিত হলেও এখানে পাইকারি বিক্রয়ের ব্যবস্থাও রয়েছে। কাপড়ের ক্ষেত্রে ৫টি, কসমেটিক্স ৫,০০০ টাকা, জুতা ১০ জোড়া থেকে ২০ জোড়া, চাদর ১ গিট, পাঞ্জাবি ও লুঙ্গি ১ গাদী ক্রয় করলে পাইকারি দামে পাওয়া যায়। এখানে ক্রয়কৃত পণ্য পরিবর্তনের সুযোগ রয়েছে। পরিবর্তনের সময় ক্যাশ মেমো প্রদর্শন করতে হয়।

মৌসুমী পণ্য ও মূল্য ছাড়ঃ বছরের বিভিন্ন সময় যেমন শীতের সময় শীতের পোশাক, ঈদ, পূজা, পহেলা বৈশাখে নতুন ডিজাইনের বিশেষ পোশাক ও কাপড় পাওয়া যায়। স্টক থাকাকালীন সময়ে দোকানগুলোতে ছাড় দেওয়া হয়ে থাকে।
অভ্যন্তরীণ পরিবেশঃ মার্কেটের ভিতরের চলাচলের গলি বা পথগুলো খুব বেশি প্রশস্ত নয়। ফলে একসাথে বেশি লোক চলাচল করতে পারে না। মার্কেটের ভেতরে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস প্রবেশের ব্যবস্থা না থাকায় প্রচন্ড গরম অনুভূত হয় এবং বৃষ্টি হলে এর ভিতরে পানি প্রবেশ করে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
অগ্নি নির্বাপনঃ মার্কেটটিতে অগ্নি নির্বাপনের জন্য তিনটি পানির ট্যাংকে সর্বদাই পানি মজুদ রাখা হয় এবং এখানে ফায়ার এক্সিটের ব্যবস্থাও রয়েছে।
টয়লেটঃ মার্কেটের পূর্বদিকে বাটার শোরুমের পাশে জঅই অফিসের পেছনে পুরুষের জন্য ২টি ও মহিলাদের জন্য ২টি টয়লেট রয়েছে।
বিবিধঃ এখানে বেশ কিছু খাবারের দোকান রয়েছে। এসব দোকানে চটপটি, ফুসকা, ফালুদা ও ফাষ্ট ফুড পাওয়া যায়। মার্কেটের পূর্ব পাশের প্রথম গেটে ৮ থেকে ১০ গাড়ি পার্কিং করা যায়।

মোল্লা টাওয়ার শপিং কমপ্লেক্স

২০০১ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিংমলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ লিফট সম্বলিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ২০২টি। মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিংমলটি পরিচালিত হয়। রামপুরা টিভি সেন্টারের বিপরীত পাশে এই শপিং কমপ্লে­ক্সটি অবস্থিত। ৪৬৪, পশ্চিম রামপুরা, রামপুরা, ঢাকা। যোগাযোগঃ ফোনঃ ০২-৭২৮১০২৯, মোবাইলঃ ০১৭২৭-২০৯৬৯৮। দশতলা বিশিষ্ট ভবনের ১ম ৪ তলা মার্কেট।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় কসমেটিক্স, ক্রোকারিজ, গিফট, সুতা, বোতাম, পার্লার, ফাষ্ট ফুড সপ ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় রেডিমেট পোশাক, শার্ট, প্যান্ট, বেডিং, থ্রিপিস ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় জুয়েলারী, মোবাইল, জুতা, টেইলার্স ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় মোবাইল, ইলেকট্রনিক্স, ফুড কোর্ট, চশমা, ঘড়ি ইত্যাদি।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত সহ প্রায় সকল শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ১২০টি গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা রয়েছে।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ প্রত্যেক ফ্লোরে টয়লেট সুবিধা রয়েছে। মহিলাদের জন্য পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ মার্কেটটির নিরাপত্তার জন্য একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছে।

রংধনু কমপ্লেক্স

২০০৯ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিংমলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, লিফট এবং এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৬০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ এবং সমিতি যৌথভাবে শপিং মলটি পরিচালিত হয়। মিরপুর ১১.৫ বাসস্ট্যান্ড এর পাশেই এটি অবস্থিত। ১৫৫, ১৫৬, ব্লক এ, পল্ল­বী, ঢাকা।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় কসমেটিক্স, সিরামিক পণ্য, জুতা ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় কাপড়, শাড়ি, সালোয়ার কামিজ ইত্যাদি।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ৬০টি এবং সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে ৫টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের শুক্রবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ রবিবার ভিড় হয়। সাধারণত বিকাল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

বিশাল সেন্টার

১৯৯০ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিংমলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধা এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৪০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। মগবাজার আড়ং এর পাশে এটি অবস্থিত। ঠিকানা-আউটার সার্কুলার রোড, মগবাজার, ঢাকা। দ্বি-তল বিশিষ্ট ভবনের শুধুমাত্র নিচতলাটি মার্কেট হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরনঃ শাড়ি, পাঞ্জাবি, জুতা, সার্ট-প্যান্ট, সেলোয়ার-কামিজ ইত্যাদি। এছাড়াও বিভিন প্রতিষ্ঠানের অফিস রয়েছে।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চ বিত্ত, মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রতাগন কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও মূল্য পরিশোধ করা যায়।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা নেই। সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে ২০টি গাড়ি পার্ক করা যায়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকে। আর অবশিষ্ট ০৬ (ছয়) দিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮.৩০ টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার এবং শনিবারসহ বিভিন্ন ছুটির দিনগুলোতে ভিড় হয়।

রাজউক ট্রেড সেন্টার শপিংমল

১৯৯৮ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিংমলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধা এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৪০০ টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। মার্কেটটি বৃহত্তর মোবাইল মার্কেট হিসেবে সুপরিচিত। খিলক্ষেত বাসস্ট্যান্ড ও ওভারব্রীজের পশ্চিম পাশেই এটি অবস্থিত। ১৬তম তলা বিশিষ্ট সাদা রংয়ের ভবন। ভবনের সিড়িগুলো দৃষ্টিনন্দন করে গড়ে তোলা। ঠিকানা- প্লট ২৮, নিকুঞ্জু ২, খিলক্ষেত, ঢাকা-১২২৯।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় বিভিন্ন ধরনের কসমেটিক্স পণ্য, জুয়েলারী পণ্য, খাবার দোকান, জুতা ও ব্যাগ। দ্বিতীয় তলায় ফ্যাশন হাউজ (তরুণ/তরুণী)। তৃতীয় তলায় পোশাক, শাড়ি, থান কাপড়। চতুর্থ তলায় সিডি, মোবাইল, কম্পিউটার সামগ্রী। পঞ্চম তলায় বিভিন্ন ধরনের অফিস, শাখা অফিস, সমিতির অফিস।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চ বিত্ত, মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রতাগন কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও মূল্য পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ১০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। সামনের রাস্তাং এবং ফুটপাতে ১০টি গাড়ি পার্ক করা যায়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

এক্সিলেটর সুবিধাঃ এখানে এক্সিলেটর সুবিধা রয়েছে। এক্সিলেটর এর সংখ্যা ২ টি।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের রবিবার বন্ধ থাকে। আর অবশিষ্ট ০৬ (ছয়) দিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার এবং শনিবারসহ বিভিন্ন ছুটির দিনগুলোতে ভিড় হয়। এছাড়া সকাল ১১টা থেকে বেলা ০১টা পর্যন্ত এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

টুইন টাওয়ার্স শপিং কমপ্লেক্স

১৯৯৮ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১৬০-২০০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। শান্তিনগর মোড় থেকে মালিবাগ মোড়ের দিকে যাওয়ার পথে সড়কের ডান পাশে এই মার্কেটটি অবস্থিত। ঠিকানা- চামেলিবাগ, শান্তিনগর, ঢাকা-১০০০।
ভবনের বিবরণঃ ২০ তলা ভবনের প্রথম ৫ তলা মার্কেট এবং উপরের বাকিটুকু এ্যাপার্টমেন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় কসমেটিক্স, ক্রোকারিজ, শিশুদের খেলনা সামগ্রী। দ্বিতীয় তলায় রেডিমেট আইটেম, ছেলে- মেয়েদের শার্ট, প্যান্ট প্রভৃতি। তৃতীয় তলায় শাড়ি ও জুয়েলারী সামগ্রী। চতুর্থ তলায় মোবাইল সেট ও মোবাইল সামগ্রী।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চ বিত্ত ও মধ্যবিত্তসহ প্রায় সকল শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও দোকান ভেদে বিল পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ১৫০টি গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া সামনের রাস্তা ও ফুটপাতে ২০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয় না।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ প্রত্যেক ফ্লোরে টয়লেট সুবিধা রয়েছে। মহিলাদের জন্য পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

এস্কেলেটর সুবিধাঃ এখানে এস্কেলেটর সুবিধা রয়েছে। এস্কেলেটর এর সংখ্যা ২টি।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ মার্কেটটির নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি রয়েছে। এছাড়া এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ছুটির জন্য শপিং মলটি বন্ধ থাকে। আর অবশিষ্ট ৬দিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার ও শনিবার দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৩টা বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

পলওয়েল সুপার মার্কেট

এই শপিংমলটি একটি ঐতিহ্যবাহী শপিং কমপ্লেক্স। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১৮০-২০০টি। দোকান মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। পল্টন থানার পূর্ব দিকে জোনাকী হলের সাথে সড়কের বাম পাশে এই মার্কেটটি অবস্থিত। ঠিকানা- ভি. আই. পি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা
ভবনের বিবরণঃ মার্কেট ভবনটি বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত যার ফলে এই মার্কেটের বিভিন্ন স্থান বিভিন্নভাবে সজ্জিত। সর্বোপরি মার্কেট ভবনটি একটি মাঝারি মানের ভবন।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় জুতা, লেদার সামগ্রী প্রভৃতি। দ্বিতীয় তলায় টি-শার্ট, শার্ট, প্যান্ট প্রভৃতি। তৃতীয় তলায় গার্মেন্টস আইটেম। চতুর্থ তলায় বেল্ট, ঘড়ি, মানিব্যাগ প্রভৃতি। পঞ্চম তলায় বিবাহ ঘর।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন।

পীর ইয়েমেনী মার্কেট

১৯৯০ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিংমলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১৫০-২০০টি। দোকান মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। গুলিস্তান হয়রত গোলাপ শাহ মাজার থেকে উত্তর দিকে জিরো পয়েন্ট এর দিকে যাওয়ার পথে জিরো পয়েন্ট মোড় সংলগ্ন সড়কের বাম পাশে এই মার্কেটটি অবস্থিত। ঠিকানা- বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, গুলিস্তান, ঢাকা।
ভবনের বিবরনঃ ৫ তলা বিশিষ্ট ভবনের আন্ডার গ্রাউন্ডসহ উপরের ৩ তলা মার্কেট বাকি অংশ আবাসিক হোটেল।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ গ্রাউন্ড ফ্লোরে শাড়ি, লুঙ্গী ইত্যাদির দোকান। প্রথম তলায় থান কাপড়, টেইলার্স। দ্বিতীয় তলায় রেডিমেড পোষাকের দোকান। তৃতীয় তলায় পাঞ্জাবি, শার্ট, প্যান্ট প্রভৃতির দোকান। চতুর্থ তলায় আবাসিক হোটেল। পঞ্চম তলায় আবাসিক হোটেল।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্তসহ প্রায় সকল শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের মাধ্যমে বিল পরিশোধ করতে হয়। ক্রেডিট কার্ডের কোন ব্যবস্থা নেই।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে ১০-১৫টি গাড়ি পার্ক করা যায়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ প্রত্যেক ফ্লোরে টয়লেট সুবিধা রয়েছে।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ মার্কেটটির নিরাপত্তার জন্য একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির জন্য শপিং মলটি বন্ধ থাকে। আর অবশিষ্ট ০৬ (ছয়) দিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

আজিজ সুপার মার্কেট, শাহাবাগ

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৪১৪টি। মালিক সমিতি এবং মালিক কর্তৃপক্ষ উভয় কর্তৃক মার্কেটটি পরিচালিত হয়। শাহাবাগ থেকে কাঁটাবন যেতে হাতের বাম দিকে এটি অবস্থিত।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় ছেলেদের টি শার্ট, ফতুয়া, পাঞ্জাবি, মেয়েদের টু পিছ. থ্রী পিছ, ডাক্তার, সিডি/ডিভিডি, ফটোকপি, বই ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় ছেলেদের টি শার্ট, ফতুয়া, পাঞ্জাবি, মেয়েদের টু পিছ. থ্রী পিছ, ডাক্তার, সিডি/ডিভিডি, ফটোকপি, বই, ফটোকপি, সার্জারী ইকুইপমেন্ট, ডাক্তারী জিনিষপত্র ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় ছেলেদের টি শার্ট, ফতুয়া, পাঞ্জাবি, মেয়েদের টু পিছ. থ্রী পিছ ইত্যাদি। মার্কেটটি দেশিয় বিভিন্ন চারু ও কারু পণ্য, দেশিয় ফ্যাশন হাউজ এর জন্য বিখ্যাত। মার্কেটটিতে বই এর বিশাল মার্কেট রয়েছে।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের মাধ্যমে বিল পরিশোধ করতে হয়। ক্রেডিট কার্ডের কোন ব্যবস্থা নেই।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ৫০ টি এবং সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে ১০টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোনো চার্জ দিতে হয়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার ভিড় হয়। সাধারণত বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

গাউসিয়া মার্কেট

শপিংমলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১০০০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। নিউ মার্কেট এর বিপরীত দিকে এটি অবস্থিত।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় মহিলাদের রেডিমেড বিভিন্ন রকমের পোশাক, শাড়ি, থ্রী-পিস, ওড়না, কসমেটিক্স, শাড়ির জরি, চুমকি, লেইস, জুতো/স্যান্ডেল (মেয়েদের জন্য), ব্যাগ ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় মহিলাদের রেডিমেড বিভিন্ন রকমের পোশাক, শাড়ি, থ্রী-পিস, ওড়না, কসমেটিক্স, শাড়ির জরি, চুমকি, লেইস, জুতো/স্যান্ডেল (মেয়েদের জন্য), ব্যাগ, লেডিস টেইলার্স, বুটিক শপ ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় শাড়ি এবং থ্রী পিসের পাইকারি দোকান ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় বিবাহের সামগ্রী, বুটিক এবং এম্ব্রোয়ডারী শপ ইত্যাদি।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে সামনের রাস্তায় ৪০টি গাড়ি পার্ক করা যায়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

ইসমাইল হোসেন সুপার মার্কেট

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৪৫০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। ঠিকানা-৩৯১ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা। গাউসিয়া মার্কেটের সাথেই এটি অবস্থিত।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলাবিবাহের সামগ্রী, কসমেটিক্স, বোরকা এবং নাচের সামগ্রী ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় থ্রীপিস, শাড়ির জড়ি, পাইর, লেইস ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় থ্রীপিস, শাড়ির জড়ি, পাইর, লেইস ইত্যাদি।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভালো। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের মাধ্যমে বিল পরিশোধ করতে হয়। ক্রেডিট কার্ডের কোন ব্যবস্থা নেই।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ৫০টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয়।

টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযুর ব্যবস্থা আছে। এখানে নামাজের ব্যবস্থা নাই।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ প্রতিদিনই ভিড় হয়। সাধারণত দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

আনারকলি সুপার মার্কেট

১৯৯০ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। সুপার মার্কেটটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৪০০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। মৌচাক মার্কেটের পেছনে। মৌচাক থেকে সিদ্ধেশ্বরী ঢুকতে ৫০ গজ দূরে হাতের বামের গলিতে এটি অবস্থিত। ঠিকানা-সিদ্ধেশ্বরী রোড, ঢাকা-১২১৭।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় কসমেটিক্স, ক্রোকারীজ, শো-পিছ, গিফট আইটেম ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় মহিলাদের শাড়ি, থ্রীপিছ, ওড়না, গহনা/জুয়েলারী, শিশুদের নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী এবং জামা কাপড় ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় মহিলাদের শাড়ি, থ্রীপিছ, ওড়না, গহনা/জুয়েলারী, শিশুদের নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী এবং জামা কাপড় ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় মোবাইল শো-রুম, খাবারের দোকান ইত্যাদি। পঞ্চম তলায় বিভিন্ন অফিস ইত্যাদি।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের মাধ্যমে বিল পরিশোধ করতে হয়। ক্রেডিট কার্ডের কোন ব্যবস্থা নেই।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে সামনের রাস্তায় ৩০টি গাড়ি পার্ক করা যায়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার এবং ঈদের পূর্ব মুহুর্তে ভিড় হয়। সাধারণত সকাল ১১.৩০টা থেকে বেলা ৩.৩০টা পর্যন্ত এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

সুবাস্তু নজর ভ্যালী

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৫০০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। গুলশান শাহজাদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে ৫০ গজ দক্ষিনে গিয়ে রাস্তার পূর্ব পাশে এটি অবস্থিত। ঠিকানা-প্রগতি স্মরনী, শাহজাদপুর, বাড্ডা, ঢাকা-১২২৯।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় ইলেক্ট্রিনক্স সামগ্রী, ঘড়ি, টিভি, ফ্রিজ এবং ক্রোকারীজ পণ্য ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় জুয়েলারী ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় পুরুষ, মহিলা এবং শিশুসহ সকল বয়সের রেডিমেড পোশাক ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় মোবাইল শো-রুম, ফুড কোর্ট ইত্যাদি।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ৩৫টি এবং সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে ১টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয় না।

টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার এবং শনিবার ভিড় হয়। সাধারণত বেলা ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

হল্যান্ড সেন্টার শপিং কমপ্লেক্স

২০০৩ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৩৫০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। মধ্য বাড্ডা বাসস্ট্যান্ড থেকে ১০ গজ দক্ষিণে গিয়ে প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে ডাচ বাংলা ব্যাংকের সাথে এটি অবস্থিত। ঠিকানা-গ-৯৫/১, প্রগতি স্মরনী, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় কসমেটিক্স, জুয়েলারী পণ্য ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় পুরুষ মহিলা এবং শিশুদের রেডিমেড পোশাক, ফ্যাশন হাউজ এবং শাড়ির দোকান ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় মোবাইলের শো-রুম ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় ইলেক্ট্রনিক্স এর দোকান, মোবাইল শো-রুম, এক্সেসরিজ ইত্যাদি।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ২০টি এবং সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে ১টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয় না।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ রৃহস্পতিবার, শুক্রবার এবং শনিবার ভিড় হয়। সাধারণত সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

শেলটেক সিয়েরা শপিং কমপ্লে­ক্স

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১৮০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। কাঁটাবন দিয়ে এলিফ্যান্ট রোড বাটা সিগন্যাল যেতে রাস্তার বাম দিকে এটি অবস্থিত। ঠিকানা-২৩৬, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় ক্রোকারিজ, প্রসাধনী, সার্টিং, স্যুটিং,দ্রব্য সামগ্রী ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় কম্পিউটার সেলস, সার্ভিসিং। তৃতীয় তলায় কম্পিউটার সেলস, সার্ভিসিং ইত্যাদি।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ৩০টি এবং সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে ২টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয় ।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার এবং শনিবার ভিড় হয়। সাধারণত বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

আর এ কে টাওয়ার শপিং কমপ্লে­ক্স

শপিংমলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১০০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। উত্তরা সেক্টর ৩ এ জসিমউদ্দিন রোডে ঢুকে ২০ গজ সামনে হাতের ডান দিকে এটি অবস্থিত। ঠিকানা-২ জসিমউদ্দিন রোড, সেক্টর-৩, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় গিফট আইটেম, শো-পিছ ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় পুরুষদের রেডিমেড পোশাক, শার্ট, প্যান্ট, পাঞ্জাবি, টি-শার্ট, ব্লেজার, স্যুয়েটার, ট্রাউজার ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় পুরুষ এবং মহিলাদের রেডিমেড পোশাক ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় জুয়েলারী, শাড়ি, কসমেটিক্স, কাপড়ের দোকান ইত্যাদি। পঞ্চম তলায় ফাষ্ট ফুডসহ চাইনীজ খাবারের দোকান। ইত্যাদি।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ৩০টি এবং সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে ৩০টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয়।

টয়লেট ব্যবস্থাঃ প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের বুধবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার এবং শনিবার ভিড় হয়। সাধারণত সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

প্রিয়াঙ্গন শপিং সেন্টার

শপিংমলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১৭৫টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। সায়েন্স ল্যাবরেটরী মোড় থেকে ঢাকা কলেজ যাওয়ার পথে হাতের বাম দিকে এটি অবস্থিত। ঠিকানা- ৪৭ মিরপুর রোড, ঢাকা।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় পাঞ্জাবি, টু পিছ, থ্রী পিছ, বাচ্চাদের পোশাক, প্রসাধনী সামগ্রী ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় শাড়ি, থান কাপড়, মহিলাদের টু পিছ, থ্রী পিছ, বুটিক শপ এবং এক্সক্লুসিভ পাঞ্জাবির দোকান ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় লেডিস এবং জেন্টস টেইলার্স, মেয়েদের ওড়না, লেইস, এম্ব্রোয়ডারী ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় বুটিক শপ, থান কাপড় ইত্যাদি।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থা- এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ৩০টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয় ।

টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ প্রতিদিনই ভিড় হয়। দুপুর বেলা একটু ভিড় হয়।

সুবাস্তু আর্কেড

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৩৫০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। ৮৫, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা। বাটা সিগন্যাল দিয়ে সায়েন্স ল্যাবরেটরী যাওয়ার পথে বাম দিকে এটি অবস্থিত।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় জেন্টস শার্ট, প্যান্ট, ফেব্রিক্স ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় জেন্টস শার্ট, প্যান্ট, ফেব্রিক্স ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় শিশুদের রেডিমেড বিভিন্ন ধরনের পোশাক, নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় ফাষ্ট ফুড শপ ইত্যাদি। পঞ্চম তলায় থেকে সপ্তম তলা পর্যন্ত কম্পিউটার মার্কেট।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ২০টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয় ।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ ছুটির দিনগুলোতে ভিড় হয়।

ইষ্টার্ণ মল্লিকা

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১০৪০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। এলিফ্যান্ট রোড থেকে বাটা সিগন্যাল এর বিপরীত দিক দিয় গাউসিয়া যাওয়ার পথে এটি অবস্থিত। ঠিকানা- ৩৪৬ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় কসমেটিক্স, ক্রোকারিজ, গিফট শপ, এশিয়ান স্কাই শপ এবং খাবারের দোকান ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় মহিলাদের শাড়ি, লেডিস টেইলার্স ও থ্রী পিছ ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় মহিলাদের শাড়ি, লেডিস টেইলার্স ও থ্রী পিছ ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় পাইকারি শাড়ি, লেডিস টেইলার্স ও থ্রী পিছ ইত্যাদি। পঞ্চম তলায় মোবাইল শপ, এক্সেসরিজ ইত্যাদি।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ৫০টি এবং সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে ৫টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয় ।

টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

নাহার প্লাজা

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধা এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ২৪০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। কাঁটাবন থেকে হাতিরপুল বাজার পেরিয়ে ইষ্টার্ণ প্লাজার বিপরীত পাশে এটি অবস্থিত। ঠিকানা- ২৬, সোনারগাঁও রোড, হাতিরপুল, ঢাকা।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় নকিয়া সেলস সেন্টার, ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, অডিও ভিডিও সিডি ডিভিডি, সফটওয়্যার সিডি ডিভিডি ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় মোবাইল শো-রুম ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় কম্পিউটার শপ ইত্যাদি। চতুর্থ তলা থেকে নবম তলা পর্যন্ত বিভিন্ন অফিস।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের মাধ্যমে বিল পরিশোধ করতে হয়। ক্রেডিট কার্ডে বিল পরিশোধের কোন ব্যবস্থা নেই।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিংয়ের নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ২০টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিংয়ের জন্য চার্জ দিতে হয় ।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা রয়েছে।
খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ৯.৩০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার এবং শনিবার ভিড় হয়। সাধারণত বিকাল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

অর্চার্ড প্লাজা

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ২০০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। ল্যাব এইড মোড় থেকে কলাবাগান যেতে রাস্তার ডান দিকে এটি অবস্থিত।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় ফ্যাশন হাউজ, শিশুদের রেডিমেড গার্মেন্টস, জুতো, প্রসাধনী সামগ্রী এবং খাবারের দোকান ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় মহিলা এবং পুরুষের রেডিমেড পোশাক, বিখ্যাত ফ্যাশন হাউজ, শাড়ি, থ্রী পিছ ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় মহিলা এবং পুরুষের রেডিমেড পোশাক, বিখ্যাত ফ্যাশন হাউজ, শাড়ি, থ্রী পিছ ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় মোবাইল শো-রুম ইত্যাদি। ঠিকানা-বাড়ী-১৭, সড়ক-৭, ধানমন্ডি, ঢাকা।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডে যাবতীয় বিল পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিংয়ের নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ২০টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য চার্জ দিতে হয়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা রয়েছে।
খোলা-বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। অন্যান্য বারে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ প্রতিদিনই ভিড় হয়। সাধারণত সকাল ১১টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত এবং বিকাল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

সুবাস্তু এ্যারেমা সেন্টার

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১০৯টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। বাটা সিগন্যাল দিয়ে গাউসিয়া মার্কেটে যাওয়ার পথে হাতের বাম দিকে এটি অবস্থিত। ঠিকানা- ৩৮৯ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় থান কাপড়, ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, রেডিমেড গার্মেন্টস এবং শিশুদের পোশাক ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় মহিলাদের শাড়ি এবং থ্রী পিছ ইত্যাদি। তৃতীয় তলা থেকে সপ্তম তলা পর্যন্ত থান কাপড়ের পাইকারি মার্কেট।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডে কেনাকাটা করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিংয়ের নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ২০টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য চার্জ দিতে হয়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা রয়েছে।
খোলা-বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। অন্যান্য বারে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

আল্পনা প্ল­াজা

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৩৫০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। নিউ এলিফ্যান্ট রোড বাটা সিগন্যাল থেকে সায়েন্স ল্যাবরেটরী মুখী রাস্তায় হাতের বায়ে প্রিয়াঙ্গন শপিং সেন্টারের সাথেই এটি অবস্থিত অথবা সায়েন্স ল্যাবরেটরী থেকে এলিফ্যান্ট রোড ঢুকতে হাতের ডান দিকে সায়েন্স ল্যাব মসজিদের সামনে প্রিয়াঙ্গন শপিং সেন্টারের সাথেই এটি অবস্থিত। ঠিকানা-৫০ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় জেন্টস শার্ট, প্যান্ট, টি শার্টে বিশাল সমাহার। দ্বিতীয় তলায় মহিলা এবং শিশুদের রেডিমেড পোশাক ইত্যাদি। তৃতীয় তলা থেকে পঞ্চম তলা পর্যন্ত কম্পিউটার এবং পার্টস এর পাইকারি এবং খুচরা দোকান।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভালো। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ৫০টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয় ।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার, শনিবার এবং ছুটির দিনগুলোতে ভিড় হয়। সাধারণত সকাল, দুপুর এবং রাতের বেলা একটু বেশি ভিড় থাকে।

মাল্টি প্ল­্যান সেন্টার

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৬৫০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। সায়েন্স ল্যাবরেটরী থেকে বাটা সিগন্যাল যাওয়ার পথে হাতের ডান দিকে এটি অবস্থিত। ঠিকানা-৬৯/৭০ নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় রেডিমেড গার্মেন্টস এবং ডিপার্টমেন্টাল শপ ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় রেডিমেড গার্মেন্টস, ফেব্রিক্স, জুতা এবং শাড়ি ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় সিডি, ডিভিডি, মোবাইল ফোন এবং এক্সেসরিজ ইত্যাদি। চতুর্থ তলা থেকে দশম তলা পর্যন্ত কম্পিউটার এবং কম্পিউটার সম্পর্কীয় পার্টস এর বিশাল পাইকারি এবং খুচরা মার্কেট।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ৫০টি গাড়ি পার্কিং করা যায়। পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয় না।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার এবং শনিবার ভিড় হয়।

ইষ্টার্ণ প্লাজা

১৯৯২ সালের জানুয়ারি মাসে ইস্টার্ন প্ল­াজা যাত্রা শুরু করে। ঢাকা শহরের উন্নত মানের মার্কেটগুলোর মধ্যে ইস্টার্ন প্ল­াজা অন্যতম। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলসে সজ্জিত ভবনে অবস্থিত। ঠিকানাঃ ৭০ বীর উত্তম, সি আর দত্ত রোড ( সোনার গাঁও রোড) হাতিরপুল, ঢাকা ১২০৫। ফোন নম্বর- ৮৬১৩৮৫২, ৯৬৭০৩৪৫, ৯৬৭০৩৪৬। ওয়েবসাইট- www.easternplaza.com। শপিংমল মোতালেব প্ল­াজার উত্তর দিকের রাস্তা দিয়ে ১০০ গজ হাতের বাম পাশে এবং নাহার কম্পিউটার মার্কেটের বিপরীতে ইস্টার্ন প্লাজা শপিং সেন্টার অবস্থিত।

মার্কেট খোলার সময় সুচিঃ এই শপিং মলটি সকাল ৯.৩০ মিনিট থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। তবে ফাস্টফুড, ডাক্তার চেম্বারগুলো এবং মার্কেটের অফিস রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকে। শপিং মলটির সপ্তাহের মঙ্গলবার পূর্ন দিবস বন্ধ থাকে। এই শপিং মলের ৯নং ফ্লোরে ঘটক পাখি ভাই বসেন ।
শপিং মল ভবনের বর্ণনাঃ মার্কেটটি ৯ তলা বিশিষ্ট এবং ৫ম তলা পর্যন্ত দোকান রয়েছে। মার্কেটটির ১ম তলায়- প্রসাধনী, ইলেকট্রনিক, থালা বাসন ইত্যাদির দোকান। ২য় তলায়- শাড়ি, সেলয়ার কামিজ, টি-র্শাট, টেইলার্স ইত্যাদির দোকান। ৩য় তলায়- গয়না, সোনা, রূপা, ছোট বাচ্চাদের খেলনার দোকান। ৪র্থ তলায়- জুতার দোকান, বিভিন্ন ব্রান্ডের জুতার দোকান। ৫ম তলায়- মোবাইলের দোকান, এবং মোবাইল সার্ভিসিং করার দোকান। ৬ষ্ট তলায়- মার্কেট মালিক সমিতি অফিস। ৭ম তলায়- ডাক্তার চেম্বার। ৮ম তলায়- ডাক্তার চেম্বার, অফিস। ৯ম তলায়- ঘটক পাখি ভাই।

শপিং মলের প্রবেশ পথঃ এই শপিং মলের গ্রাউন্ড ফ্লোরের পূর্ব পাশে প্রবেশের মোট ৩টি গেইট রয়েছে। এছাড়াও আন্ডার গ্রাউন্ডের নিচে একটি প্রবেশ গেইট রয়েছে উত্তর-দক্ষিণে। শপিং মলের প্রবেশপথের হাতের বামে দু’টি লিফটের সাহায্যে যে কোনো ফ্লোরে যাওয়া যায়। তাছাড়াও শপিং মলের ১ম তলা থেকে ৫ম তলা পর্যন্ত চলন্ত সিঁড়ি রয়েছে।
অনুসন্ধান কেন্দ্রঃ এই শপিং মলের অনুসন্ধান কেন্দ্রটি গ্রাউন্ড ফ্লোরের উত্তর-পূর্ব পাশে অবস্থিত। যোগাযোগঃ ফোন নম্বরঃ ৮৬১০২৫৯, মোবাইল; ০১৯১১২৮২৬৩৭। এছাড়াও শপিং মলটির ৫ম তলায় মার্কেট সর্ম্পকে বিভিন্ন তথ্য বা অভিযোগ দেওয়ার জন্য একটি কাস্টমার কেয়ার রয়েছে।

গাড়ি পাকিং ব্যবস্থাঃ গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য শপিং মলটির আন্ডার গ্রাউন্ডে ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য খরচ দিতে হয়। প্রাইভেটকার প্রতি ঘন্টা- ৩০টাকা। মোটর সাইকেল- ১০টাকা। প্রায় ২০০ গাড়ি র্পাকিং করা যায়।
ব্যাংক বুথঃ শপিং মলের প্রবেশপথের হাতের বামে ডাচ-বাংলা ব্যাংক বুথ অবস্থিত এবং ৩য় তলায় উত্তরা ব্যাংকের শাখা সহ মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবস্থা রয়েছে। মার্কেটটির পূর্ব পাশের রাস্তা দিয়ে ১০ গজ হাতের ডানে পূবালী ব্যাংকের শাখা অবস্থিত।
নামাজের স্থানঃ শপিং মলটির ৫ তলায় নামাজের জায়গা রয়েছে। মোটামুটি ১০০ জন একসাথে নামাজ পড়তে পারে। অজু ও টয়লেটের সু-ব্যবস্থা রয়েছে।

ব্রান্ডের দোকানঃ মার্কেটটিতে দেশি-বিদেশি সকল প্রকার ব্রান্ডের দোকান ও শো-রুম রয়েছে।
লিফট ব্যবস্থাঃ মার্কেটটিতে ২টি বড় লিফট রয়েছে। লিফটগুলো মার্কেটের প্রবেশপথের দক্ষিণ পাশের হাতের বামে অবস্থিত। লিফটগুলোর ধারণ ক্ষমতা ২০ জন। মার্কেটের মাঝখানে দু’টি চলন্ত সিঁড়ি রয়েছে। যা দিয়ে ১ম তলা থেকে ৫ম তলা পর্যন্ত উঠা নামা করা যায়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ শপিং মলের প্রত্যেক ফ্লোরে পুরুষের জন্য তিনটি এবং মহিলাদের জন্য ৩টি, মোট ৬টি করে টয়লেট রয়েছে। টয়লেট টিস্যু এবং হ্যান্ড ওয়াশ দেওয়া হয়। সার্ভিস চার্জ ৫ টাকা।
অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থাঃ শপিং মলটিতে ৫০ জন প্রশিক্ষিত লোকের একটি ফায়ার ফাইটিং টিম আছে। পর্যাপ্ত পরিমান অগ্নি নির্বাপন সরঞ্জাম আছে। এছাড়াও এর্মাজেন্সি এক্সিটের ব্যবস্থা রয়েছে।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ নিরাপত্তার জন্য শপিং মলটিতে ১২০ জনের নিরাপত্তা কর্মী রয়েছে। প্রতি ফ্লোরে সি. সি. ক্যামেরা রয়েছে। শপিং মলে মেটাল রানওয়ে ডিটেক্টর এবং হ্যান্ড ডিটেক্টর ব্যবহার করা হয়।
অন্যান্যঃ শপিং মলটি সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজে নিয়মিত ৫০ জন লোক কাজ করে।
বিদ্যুৎ ব্যবস্থাঃ শপিংমলটিতে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা রয়েছে। নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবসাহের জন্য জেনারেটর ব্যবহার করা হয়।
পণ্য সামগ্রীর মান ও মূল্যঃ এই শপিং মলটিতে উন্নতমানের পণ্য পাওয়া যায়। এখানে ধনী, মধ্যবিত্ত এবং স্বল্প আয়ের সকল শ্রেণির মানুষজন কেনাকাটা করতে আসে।
যোগাযোগ ব্যবস্থাঃ মার্কেটটির যোগাযোগ ব্যবস্থা বেশ ভালো। যে কোনো পরিবহনে আসা-যাওয়া করা যায়।

মোতালেব প্লাজা

শপিংমলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১২০০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। কাঁটাবন মসজিদ থেকে হাতিরপুল যাওয়ার পথে হাতিরপুল কাঁচা বাজারের ঠিক পরেই এটি অবস্থিত।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরনঃ প্রথম তলায় প্রসাধনী সামগ্রী, ইলেক্ট্রনিক্স, ফার্ণিচার, কুরিয়ার সার্ভিস, স্কাই শপ ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় শাড়ি এবং সেলোয়ার কামিজ, গয়না ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় বিভিন্ন পণ্যের দোকান ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় মোবাইল এক্সেসরিজ এর পাইকারি দোকান ইত্যাদি। পঞ্চম তলায় মোবাইল শপ ইত্যাদি।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল।পন্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ১০০টি গাড়ি এবং সামনের রাস্তায় ও ফুটপাতে ২০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিং এর জন্য চার্জ দিতে হয় ।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওজু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার ভিড় হয়।

এ আর এ সেন্টার, ধানমন্ডি

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৯০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। সায়েন্সল্যাব বাসস্ট্যান্ড থেকে কলাবাগান মুখী প্রধান সড়কে ধানমন্ডি মাঠের পাশে এটি অবস্থিত। ঠিকানা-বাড়ি-২০, সড়ক-৭, ধানমন্ডি, ঢাকা।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় বাচ্চাদের রেডিমেড পোশাক, জুতার দোকান, স্পোর্টস ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় মহিলা এবং শিশুদের পোশাকের দোকান, পোশাক, বিউটি পার্লার ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় জুতা, শাড়ি ইত্যাদি।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভালো। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ১০টি এবং সামনের রাস্তায় ও ফুটপাতে ৩টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিং এর জন্য চার্জ দিতে হয়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার ভিড় হয়। সাধারণত বিকাল ৪.৩০ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

আনাম র‌্যাংগস প্ল­াজা

শপিংমলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১০৫টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। জিগাতলা বাস স্ট্যান্ড থেকে সাত মসজিদ রোড মুখী প্রধান সড়ক দিয়ে ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস পেরিয়ে হাতের বাম পাশে মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসের পাশে এটি অবস্থিত। ঠিকানা- সাত মসজিদ রোড, সড়ক -৬/এ, ধানমন্ডি, ঢাকা।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় খাবারের দোকান, স্বর্ণের দোকান ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় বিভিন্ন পণ্যের দোকান ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় ফ্যাশন হাউজ, শোপিছ, গিফট শপ ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় ব্যান্ড ফ্যাশন হাউজ, সিডি/ডিভিডি, কিডস সেলুন, মেন সেলুন, ফুড কোর্ট ইত্যাদি। পঞ্চম তলায় স্ট্যাম্পফোর্ড ইউনিভার্সিটির ক্লাসরুম।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্য বিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ১৫টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয়। সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে ৫টি গাড়ি পার্ক করা যায়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ সিসিটিভি আছে। এছাড়া এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ প্রতিদিনই সাধারণত সকাল ১১টা থেকে দুপুর ৮টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

মেট্রো শপিংমল, ধানমন্ডি

শপিংমলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৪০০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। কলাবাগান বাসস্ট্যান্ড থেকে রাসেল স্কয়ার হয়ে রোড ১১ এর মোড় পেরিয়ে শুক্রবাদ রোড মুখী রাস্তার বিপরীত পাশে মাস্টার মাইন্ড স্কুলের পাশে এটি অবস্থিত। ঠিকানা-ধানমন্ডি ৩২ নং সড়ক।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় প্রসাধনী সামগ্রী, স্বর্ণের দোকান, জুতা, ফ্যাশন হাউজ (ছেলে/মেয়ে) ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় শিশুদের খেলা, হাতের ব্যাগ, স্বর্ণের দোকান ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় মহিলাদের পোশাক, থ্রীপিছ, শাড়ি, এপেক্স গ্যালারি ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় স্বর্ণের দোকান, ফ্যাশন হাউজ (ছেলে/মেয়ে), পাঞ্জাবি, ফুড কোর্ট ইত্যাদি। পঞ্চম তলায় বিভিন্ন অফিস। ষষ্ঠ তলায় মোবাইল শপ, সিডি/ডিভিডি শপ।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনয় ২৫টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিং এর জন্য চার্জ দিতে হয়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার এবং শনিবার ভিড় হয়। সাধারণত দুপুর এবং রাতের বেলা একটু বেশি ভিড় থাকে।

প্লাজা এ আর, সোবাহানবাগ

শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, এস্কেলেটর সুবিধা, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৩৫০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। সোবাহানবাগ প্রধান সড়ক দিয়ে সোবাহানবাগ মসজিদের একটু সামনে গিয়ে রাপা প্ল­াজার পাশেই এটি অবস্থিত।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় গানের সিডি/ডিভিডি, মোবাইল সেট, ফ্যাশন হাউজ, শোপিছ, কসমেটিক্স এবং টয়লেট্রিজ। দ্বিতীয় তলায় পুরুষ, মহিলা এবং শিশুদের কাপড়, ফ্যাশন হাউজ। তৃতীয় তলায় পুরুষ, মহিলা এবং শিশুদের কাপড়, ফ্যাশন হাউজ। চতুর্থ তলায় পুরুষ, মহিলা এবং শিশুদের কাপড়, ফ্যাশন হাউজ। পঞ্চম তলায় মোবাইল সেট। ষষ্ঠ তলায় মোবাইল সার্ভিসিং।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্য বিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ৩০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিং এর জন্য চার্জ দিতে হয়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার এবং শনিবার ভিড় হয়।

ক্যাপিটাল টাওয়ার

২০০৭ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস ও মোজাইককৃত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৩০০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। ঠিকানা- মিরপুর ১নং বাসস্ট্যান্ড, মিরপুর, ঢাকা। ধানমন্ডি থেকে মিরপুর ১ নম্বর যাওয়ার পথে ১ নম্বর বাসস্ট্যান্ড এর বাম পাশে মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট সংলগ্ন এই শপিং কমপ্লে­ক্সটি অবস্থিত। ৮ তলা ভবন, প্রতি তলা মোজাইক ও টাইলস সজ্জিত।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় জুতা, তৈরি পোশাক, কসমেটিক্স, গ্রোসারী ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় তৈরি পোশাক। তৃতীয় তলায় জুয়েলারি ও টেইলার্স শপ। চতুর্থ তলায় তৈরি পোশাক ও ব্রোকার হাউজ। ৫ম-৮ম তলা পর্যন্ত দারুল ইহসান ইউনিভার্সিটি এনেক্স-৯।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কিছু দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কিছু দোকানে দর কষাকষি করে বিক্রয় করা হয়। এখানে সকল শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের মাধ্যমে বিল পরিশোধ করতে হয়। ক্রেডিট কার্ডে বিল পরিশোধের কোন ব্যবস্থা নেই।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ শপিং মলটির নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ৩০ গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। রাস্তায় ও ফুটপাতে ২০ গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয় না।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।

এস্কেলেটর সুবিধাঃ এখানে এস্কেলেটর সুবিধা রয়েছে। এস্কেলেটর এর সংখ্যা ৪টি।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে।
খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক বন্ধ। অবশিষ্ট ০৬ (ছয়) দিন সকাল ১০টা থেকে রাত ০৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চান? শুক্রবার এবং শনিবার ভিড় বেশি হয়। অন্যান্য দিনে সকাল ১১টা থেকে দুপুর ০২টা পর্যন্ত এবং বিকাল ০৪টা থেকে রাত ০৮টা পর্যন্ত ভিড় হয় এছাড়া রাতের বেলা একটু বেশি ভিড় থাকে।

মুক্ত বাংলা শপিং কমপ্লে­ক্স

২০০১ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৪৫০টি। দোকান মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। ঠিকানা -মিরপুর ১, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬। মিরপুর ১০ নম্বর গোলচক্কর থেকে মিরপুর ১ নম্বর যাওয়ার পথে মিরপুর গ্রান্ড প্রিন্স হোটেল এর বিপরীত পাশে এই শপিং কমপ্লেক্সটি অবস্থিত।
ভবনের বিবরণঃ ৫ তলা বিশিষ্ট ভবন, প্রতি ফ্লোর টাইলসকৃত, ভবনের দুই পাশে সিড়ি ও ৮টি চলন্ত সিড়ি আছে।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় বৃহৎ জুতার বাজার, ক্রোকারীজ, ইলেকট্রনিক্স আইটেম ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় তৈরি পোশাক। তৃতীয় তলায় তৈরি পোশাক। চতুর্থ তলায় বিভিন্ন কোম্পানির অফিস, নোকিয়া কেয়ার মোবাইল সার্ভিস সেন্টার। পঞ্চম তলায় বিভিন্ন কোম্পানীর অফিস, কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কিছু দোকানে একদরে বিক্রয় করা হয়। আবার কিছু দোকানে দর কষাকষি করে বিক্রয় করা হয়। এখানে সাধারণত উচ্চ মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের মাধ্যমে বিল পরিশোধ করতে হয়। তবে দোকানভেদে ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিতে বিল পরিশোধ করা যায়।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ শপিং মলটির নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ৫ গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। সামনের রাস্তা ও ফুটপাতে ৩০ গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্ক করার জন্য এখানে ফি দিতে হয় না।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
এস্কেলেটর সুবিধাঃ এখানে এস্কেলেটর সুবিধা রয়েছে। এস্কেলেটর এর সংখ্যা ৮টি।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে।
খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন। অবশিষ্ট ০৬ (ছয়) দিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চান? শুক্রবার, শনিবার ও মঙ্গলবার ভিড় বেশি হয়। সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ও বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং সচরাচর রাতের বেলা একটু বেশি ভিড় থাকে।

রেড ক্রিসেন্ট সিটি

২০০৮ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৩০০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। ঠিকানা- চিড়িয়াখানা রোড, মিরপুর.ঢাকা-১২১৬। মিরপুর ১ নম্বর সড়কে সনি সিনেমা হলের পাশে এটি অবস্থিত। শপিং কমপ্লেক্সটি ১৬ তলা ভবন বিশিষ্ট।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় ফুট কোর্ট, সুপার সপ, কসমেটিক্স এর দোকান। দ্বিতীয় তলায় ‘লা রিভ এর বিশাল শো’রুম, তৈরি পোষাকের দোকান। তৃতীয় তলায় সম্পূর্ণ আড়ৎ। চতুর্থ তলায় মানারাত ইন্টারন্যাশনাল, ইউনিভার্সিটি।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কিছু দোকানে একদরে বিক্রয় করা হয়। আবার কিছু দোকানে দর কষাকষি করে বিক্রয় করা হয়। এখানে সাধারণত উচ্চ মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডে বিল পরিশোধ করা যায়।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ শপিং মলটির নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ২০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। সামনের রাস্তা ও ফুটপাতে ৩০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্ক করার জন্য কোন চার্জ দিতে হয় না।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
এস্কেলেটর সুবিধাঃ এখানে এস্কেলেটর সুবিধা রয়েছে। এস্কেলেটর এর সংখ্যা ৪টি।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে।
খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন। অবশিষ্ট ৬দিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চান? শুক্রবার ও শনিবার বেশি ভিড় হয়। অন্যান্য দিনে সকাল ১২টা থেকে দুপুর ৩টা এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং সচরাচর রাতের বেলা একটু বেশি ভিড় থাকে।

সানরাইজ প্লাজা

২০০৪ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১৫০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। ঠিকানা- ৩/১ এ, লালমাটিয়া, মিরপুর রোড, ঢাকা-১২০৭। ধানমন্ডি ২৭ নম্বর সড়কে ধানমন্ডি গভর্ণমেন্ট বয়েজ স্কুলের বিপরীত পাশে এটি অবস্থিত। ক্যাপসুল লিফট ও এস্কেলেটর সমৃদ্ধ ৭ তলা বিশিষ্ট ভবন।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় তৈরি পোশাক, কসমেটিক্স প্রভৃতি। দ্বিতীয় তলায় তৈরি পোশাক, জুতা প্রভৃতি। তৃতীয় তলায় তৈরি পোশাক, শাড়ি প্রভৃতি। চতুর্থ তলায় জুয়েলারি পণ্য, মোবাইল হ্যান্ডসেট সপ ও চাইনিজ রেস্টুরেন্ট। পঞ্চম তলায় অফিস।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। এই শপিং কমপ্লেক্স এর দোকানগুলোতে একদরে পণ্য সামগ্রী বিক্রয় করা হয়। এখানে সাধারণত উচ্চ বিত্ত, উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও বিল পরিশোধ করা যায়।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ শপিং মলটির নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ২০টি গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। সামনের রাস্তায় ও ফুটপাতে ৫টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ দিতে হয় না।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
এস্কেলেটর সুবিধাঃ এখানে এস্কেলেটর সুবিধা রয়েছে। এস্কেলেটর এর সংখ্যা ৪টি।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ মার্কেটের নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি রয়েছে এছাড়া নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে।
খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ শপিং কমপ্লে­ক্সটি প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চান? শুক্রবার ও শনিবার বেশি ভিড় হয়। অন্যান্য দিনে সকাল ১২টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং সচরাচর রাতের বেলা একটু বেশি ভিড় থাকে।

সেজান পয়েন্ট

১৯৯৯ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৪৫০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। ঠিকানা- ২ ইন্দিরা রোড, ফার্মগেট, ঢাকা-১২১৫। ফার্মগেট বাসস্ট্যান্ড থেকে ইন্দিরা রোডে (তেজগাঁও কলেজ যাওয়া পথে) ঢুকেই হাতের বাম পাশে এটি অবস্থিত। ৬ তলা বিশিষ্ট ভবনের ১ম- ৪র্থ তলা পর্যন্ত শপিং মলটি বিস্তৃত।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় বিভিন্ন ধরনের কসমেটিক্স ও শো-পিস এর দোকান। দ্বিতীয় তলায় লেডিস এন্ড জেন্টস পোশাক এর দোকান। তৃতীয় তলায় মোবাইল ও বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ ও জুতার দোকান। চতুর্থ তলায় শাড়ি, জুয়েলারী ও জুতার দোকান।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কিছু দোকানে একদরে বিক্রয় করা হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে বিক্রয় করা হয়। এখানে সাধারণত উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও দোকানভেদে বিল পরিশোধ করা যায়।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ শপিং মলটির নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ৩০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য কোন চার্জ দিতে হয় না।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
এস্কেলেটর সুবিধাঃ এখানে এস্কেলেটর সুবিধা রয়েছে। এস্কেলেটর এর সংখ্যা ১টি।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ শপিং কমপ্লেক্সটির নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি রয়েছে। এছাড়া এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে।
খোলা-বন্ধের সময়সূচিঃ মঙ্গলবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন । আর অবশিষ্ট ০৬ (ছয়) দিন সকাল ৯টা থেকে রাত ০৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চান? শুক্রবার, শনিবার ও বৃহস্পতিবার বেশি ভিড় হয়। সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ও সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং সচরাচর রাতের বেলা বেশি ভিড় হয়।

প্রিন্স প্ল­াজা

এই শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। মার্কেটটিতে মোট দোকানের সংখ্যা ১৫০ টি। মার্কেট মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। পান্থপথ থেকে মিরপুর রোড দিয়ে শ্যামলী যাওয়ার পথে সড়কের বাম পাশে রাপা প্লাজা ও মেট্রো শপিং মল এর সন্নিকটে এই শপিং কমপ্লে­ক্সটি অবস্থিত। ঠিকানা-৪/২ সোবহান বাগ, মিরপুর রোড, ঢাকা-১২০৫।

ভবনের বিবরণঃ ৮ তলা ভবনের ১ম তলা থেকে ৫ম তলা পর্যন্ত এই শপিং মলটি বিস্তৃত।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় বিভিন্ন ধরনের শো-পিস, প্রসাধনী সামগ্রীর দোকান। দ্বিতীয় তলায় পোশাক ও জুয়েলারী দোকান। তৃতীয় তলায় টেইলার্স ও কাপড়ের দোকান।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। একদরের পাশাপাশি দোকান ভেদে আলোচনা সাপেক্ষেও ক্রয় করা যায়। এখানে সাধারণত উচ্চ বিত্ত এবং উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের মাধ্যমে বিল পরিশোধ করতে হয়। ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বিল পরিশোধের কোন ব্যবস্থা নেই।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ২০টি গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া সামনের রাস্তা ও ফুটপাতে ৫টি গাড়ি পার্ক করা যায়। গাড়ি পার্কিং এর জন্য নির্দিষ্ট হারে চার্জ প্রদান করতে হয়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ টয়লেট সুবিধা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
এস্কেলেটর সুবিধাঃ এখানে এস্কেলেটর সুবিধা রয়েছে। এস্কেলেটর এর সংখ্যা ১টি।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ছুটির জন্য মার্কেটটি বন্ধ থাকে। অন্যান্য দিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত মার্কেটটি খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ প্রায় প্রতিদিনই ক্রেতাদের আগমনে মার্কেটটি মুখরিত থাকে। তবে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন বিধায় সকাল ১১টা থেকে দুপুর ২.৩০ টা পর্যন্ত এবং বিকাল ০৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ক্রেতার আগমন লক্ষ্য করা যায়।

শাহ্ আলী প্ল­­াজা

২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠিত শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং মোজাইককৃত নতুন ভবনে অবস্থিত। মার্কেটটিতে মোট দোকানের সংখ্যা ৪০০টি। মার্কেট মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। মিরপুর ১০ নম্বর বাসস্ট্যান্ডে অবস্থিত হারুন মোল্ল­া পুলিশ বক্স এর সন্নিকটে এই শপিং কমপ্লে­ক্সটি অবস্থিত। ঠিকানা-মিরপুর ১০ নং গোলচক্কর, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬।
ভবনের বিবরণঃ ৭ তলা বিশিষ্ট ভবন, মোজাইক করা, লিফ্ট ও এক্সেলেটর সুবিধা সমৃদ্ধ।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় তৈরি পোশাক, গোসারী, থান কাপড়। দ্বিতীয় তলায় টেইলার্স, তৈরি পোশাক, কসমেটিক্স, জুয়েলারী। তৃতীয় তলায় মোবাইল হ্যান্ড সেট সার্ভিসিং ও ইলেক্ট্রনিক্স শপ। চতুর্থ তলায় মিরপুরের সর্ববৃহ্ৎ মোবাইল বাজার। পঞ্চম তলায় মিরপুরের সর্ববৃহৎ মোবাইল বাজার।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা নেই। তবে সামনের রাস্তায় ও ফুটপাতে ১৫টি গাড়ি পার্ক করা যায়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
লিফট ও এস্কেলেটর সুবিধাঃ এখানে লিফট ও এস্কেলেটর সুবিধা রয়েছে। এস্কেলেটর এর সংখ্যা ৪টি।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ রবিবার শপিং কমপ্লেক্সটি বন্ধ থাকে। আর অবশিষ্ট ০৬ (ছয়) দিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ সাপ্তাহিক ছুটির দিন অর্থাৎ শুক্রবার ও শনিবার ক্রেতা সমাগম বেশি ঘটে। এছাড়া অন্যান্য দিন সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এবং রাতের বেলা একটু বেশি ভিড় থাকে।

পল্ল­বী শপিং কমপ্লে­ক্স

১৯৯৮ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধা এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ১৪০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ এবং সমিতি কর্তৃক শপিং কম­েপ্লক্সটি পরিচালিত হয়। মিরপুর ১১.৫ বাসস্ট্যান্ড থেকে বাম পাশে এটি অবস্থিত। ঠিকানা- ১৩/০৬, পল্ল­বী, মিরপুর, ঢাকা।
পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় কসমেটিক্স, কাপড় এবং খাবারের দোকান। দ্বিতীয় তলায় রেডিমেড যাবতীয় পোশাক। তৃতীয় তলায় কাপড় এবং টেইলার্স।

পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চ বিত্ত, মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রতাগণ কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে ৩টি গাড়ি পার্ক করা যায়।

টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের রবিবার বন্ধ থাকে। সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ শুক্রবার ভিড় হয়। সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

বাগদাদ শপিং কমপ্লে­ক্স

১৯৯৯ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধা এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৩০০টি। মালিক সমিতি কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। মার্কেটটি বৃহত্তর মোবাইল মার্কেট হিসেবে সুপরিচিত। মিরপুর ১ নং বাসস্ট্যান্ড থেকে ২০ গজ হাতের পশ্চিমে গিয়ে হাতের ডান দিকে এটি অবস্থিত। ঠিকানা- ১ সি, খ, বাগদাদ শপিং কমপ্লেক্স, মিরপুর-১, ঢাকা-১২১৬।
ভবনের বিবরণঃ ৫ তলা বিশিষ্ট সাদা রংয়ের ভবন। ভবনের সিড়িগুলো দৃষ্টিনন্দন করে গড়ে তোলা।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় কসমেটিকস, জুয়েলারী পন্য, শো-পিচ এর দোকান, স্পোর্টস দোকান। দ্বিতীয় তলায় পুরুষ মহিলা এবং বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরনের পোশাক, শাড়ি হাউজ। তৃতীয় তলায় মোবাইল এর দোকান, সিডির দোকান। চতুর্থ তলায় প্রিন্টিং এর দোকান, অফিস, ইন্স্যুরেন্স এর অফিস। পঞ্চম তলায় বিভিন্ন ধরনের অফিস, শাখা অফিস, সমিতির অফিস।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চ বিত্ত, মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রতাগন কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও মূল্য পরিশোধ করা যায়।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ১০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। সামনের রাস্তাং এবং ফুটপাতে ১০টি গাড়ি পার্ক করা যায়।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়। এক্সিলেটর সুবিধাঃ এখানে এক্সিলেটর সুবিধা রয়েছে। এক্সিলেটর এর সংখ্যা ২টি।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সপ্তাহের রবিবার বন্ধ থাকে। আর অবশিষ্ট ৬দিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ বৃহস্পতিবার, শুক্রবার এবং শনিবার ভিড় হয়। এছাড়া সকাল ১১টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

কর্ণফুলী গার্ডেন সিটি

১৯৯৮ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শপিং মলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন, ক্যাপসুল লিফট, নিজস্ব স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টাইলস সজ্জিত নতুন ভবনে অবস্থিত। এখানে মোট দোকান সংখ্যা ৩০০টি। মালিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শপিং মলটি পরিচালিত হয়। কাকরাইল রাজমনি সিনেমা হলের মোড় থেকে শান্তিনগর মোড়ে যেতে হাতের বাম পাশে কাকরাইল রোড এটি অবস্থিত। ১৫ তম তলা বিশিষ্ট ভবনের প্রথম তলা থেকে পঞ্চম তলা পর্যন্ত শপিং মল এবং অবশিষ্ট তলাগুলো এ্যাপার্টমেন্ট।

পণ্য-সামগ্রীর বিবরণঃ প্রথম তলায় গিফট আইটেম, কসমেটিক্স, বাচ্চাদের পন্য-সামগ্রী ইত্যাদি। দ্বিতীয় তলায় শাড়ি, সেলোয়ার কামিজ, প্যান্ট, শার্ট ইত্যাদি। তৃতীয় তলায় ছেলে মেয়েদের জুতো, প্যান্ট, শার্ট, পাঞ্জাবি, কামিজ ইত্যাদি। চতুর্থ তলায় জুয়েলারী, ফুড কোর্ট। পঞ্চম তলায় অফিস, এ্যাপার্টমেন্ট।
পণ্য-সামগ্রীর মান, মূল্য এবং ক্রেতাঃ এখানে প্রাপ্ত পণ্য সামগ্রীর মান ভাল। পণ্য সামগ্রী কোনো কোনো দোকানে একদরে বিক্রয় হয়। আবার কোনো কোনো দোকানে দর কষাকষি করে ক্রয় করতে হয়। এখানে সাধারণত উচ্চ বিত্ত, মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রতাগন কেনাকাটা করতে আসেন। এখানে ক্যাশের সাথে সাথে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও খরচ পরিশোধ করা যায়।

গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থাঃ এখানে গাড়ি পার্কিং এর নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনায় ৪০টি গাড়ি পার্ক করা যায়। সামনের রাস্তায় এবং ফুটপাতে আরো ২০টি গাড়ি রাখার সুবিধা রয়েছে।
টয়লেট ব্যবস্থাঃ এখানে প্রত্যেকটি ফ্লোরে পুরুষ এবং মহিলাদের পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। সার্বক্ষণিক টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখা হয়। এক্সিলেটর সুবিধাঃ এখানে এক্সিলেটর সুবিধা রয়েছে। এক্সিলেটর এর সংখ্যা ২টি।

নিরাপত্তা ব্যবস্থাঃ এখানে নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি বা সিকিউরিটির ব্যবস্থা রয়েছে। তবে এখানে নিজস্ব একদল প্রশিক্ষিত ও চৌকস সিকিউরিটি গার্ড রয়েছে, মার্কেটের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা খ্বুই দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থাঃ এখানে ওযু এবং নামাজের ব্যবস্থা আছে।
খোলা/বন্ধের সময়ঃ সকাল ৯.৩০টা থেকে রাত ৮.৩০টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভিড় এড়াতে চানঃ প্রতিদিনই ভিড় হয়। সকাল ১০.৩০টা থেকে দুপুর ২.৩০টা পর্যন্ত এবং সন্ধ্যা ৫.৩০টা থেকে রাত ৭.৩০টা পর্যন্ত একটু বেশি ভিড় থাকে।

About পরিবার.নেট

পরিবার বিষয়ক অনলাইন ম্যাগাজিন ‘পরিবার ডটনেট’ এর যাত্রা শুরু ২০১৭ সালে। পরিবার ডটনেট এর উদ্দেশ্য পরিবারকে সময় দান, পরিবারের যত্ন নেয়া, পারস্পরিক বন্ধনকে সুদৃঢ় করা, পারিবারিক পর্যায়েই বহুবিধ সমস্যা সমাধানের মানসিকতা তৈরি করে সমাজকে সুন্দর করার ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। পরিবার ডটনেট চায়- পারিবারিক সম্পর্কগুলো হবে মজবুত, জীবনে বজায় থাকবে সুষ্ঠুতা, ঘরে ঘরে জ্বলবে আশার আলো, শান্তিময় হবে প্রতিটি গৃহ, প্রতিটি পরিবারের সদস্যদের মানবিক মান-মর্যাদা-সুখ নিশ্চিত হবে । আগ্রহী যে কেউ পরিবার ডটনেট এর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ যেকোনো বিষয়ে লেখা ছাড়াও পাঠাতে পারেন ছবি, ভিডিও ও কার্টুন। নিজের শখ-স্বপ্ন-অনুভূতি-অভিজ্ঞতা ছড়িয়ে দিতে পারেন সবার মাঝে। কনটেন্টের সাথে আপনার নাম-পরিচয়-ছবিও পাঠাবেন। ইমেইল: poribar.net@gmail.com

View all posts by পরিবার.নেট →

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *